পড়ার বিষয়-এসিসিএ এবং এফআইএ by জাহাঙ্গীর আলম
এইচএসসির পর অনেক শিক্ষার্থী চাহিদাসম্পন্ন ডিগ্রি নিয়ে পড়ালেখার পরিকল্পনা করে থাকে। সাধারণত বিবিএ, এমবিএ পড়তে এইচএসসির পর বিবিএর জন্য ৪ বছর, এমবিএর জন্য ১ বছর অর্থাৎ ৫-৬ বছর লেগে যায়। কিন্তু এইচএসসির পর শিক্ষার্থীরা ৩-৪ বছরে ব্রিটিশ সিএ সম্পন্ন করতে পারে। একই সঙ্গে পেতে পারে অক্সফোর্ড ব্রুকস ইউনিভার্সিটির অ্যাপ্লাইড অ্যাকউন্টিংয়ে অনার্স ডিগ্রি।
দেশে মাস্টার্স শেষ করে যে মানের চাকরি পাওয়া যায়, এই ডিগ্রি অর্জন করে দেশ ও দেশের বাইরে তার চেয়ে কয়েকগুণ ভালো মানের চাকরি পাওয়া যায়।
এসিসিএ : এসিসিএ হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত অ্যাকাউন্টিং প্রফেশনাল ডিগ্রি। এটিসিএ, আইসিএমএ, সিআইএমএ, সিপিএ প্রভৃতির সমমানের। এটি জাতিসংঘ এবং ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউনট্যান্টসের সদস্য। বর্তমানে ১ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ মেম্বার ও ৩ লাখ ৬২ হাজার শিক্ষার্থীকে ৮২টি এসিসিএর নেটওয়ার্ক অফিসের মাধ্যমে ১৭৩টি দেশে ফিন্যান্স এবং অ্যাকাউন্টিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে ডিগ্রি প্রদান করছে। এটি দ্রুত বিকাশমান আন্তর্জাতিক অ্যাকাউন্টিং বডি যে কারণে বিশ্বজুড়ে এর চাহিদাও প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। ক্যারিয়ার গড়তে প্রফেশনালদের কাছে এসব কোর্সের চাহিদা বেশি। বছরে জুন ও ডিসেম্বরে দুইবার ব্রিটিশ কাউন্সিলে একসঙ্গে একটি থেকে চারটি বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়া যায়। তবে কম্পিউটার বেজড পরীক্ষা বছরের যে কোনো সময় যে কোনো দিন হতে পারে।
এফআইএ, সিএটি : যে কারও এইচএসসি ও-লেভেল করা থাকলে সিএটি করতে পারে। এটি পাস করার পর এসিসিএর তিনটি বিষয় এফ-১, এফ-২, এফ-৩ শেষ হয়ে যায় এবং সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারে। অন্যদিকে এইচএসসি বা ও লেভেল শেষে এফআইএতে (ফাউন্ডেশন্স ইন অ্যাকাউনট্যান্সিতে) ভর্তি হয়ে সিএটি সম্পন্ন করতে পারে। এ ছাড়া এফআইএ, সিএটি সম্পন্ন করার পর শিক্ষার্থীরা এসিসিএ স্কিলস মডিউলে জয়েন করতে পারে। পরীক্ষা পদ্ধতি শিক্ষার্থী বিবিএ সম্পন্ন করা থাকলে ৩টি পেপারের ৩০০ নম্বর, কমার্সের যে কোনো বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করা বা এমবিএ করা থাকে, তাহলে প্রথম ১-৪টি পেপার-৪০০ নম্বর পর্যন্ত অব্যাহতি পায়। যদি কেউ একটি বিষয়ে ফেল করে তবে শুধু ওই বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে পারে। এসিসিএ বিষয়ে ১০০ নম্বরে পরীক্ষার্থী ৫০ পেলেই পাস করে। এর পরীক্ষা পদ্ধতি অনেক সহজ। এসিসিএতে মোট পেপার ১৪টি (১,৪০০ নম্বর)। কোনো শিক্ষার্থী বছরে ৩টি করে পাস করলে প্রায় সাড়ে ৪ বছর আর ৪টি করে পাস করলে লাগবে সাড়ে ৩ বছর।
কোথায় পড়বেন : দেশে যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এ কোর্সটি করানোর ব্যাপারে এগিয়ে রয়েছে তাদের মধ্যে সাইফুর'স অন্যতম। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কর্মজীবী ব্যক্তিরা এ কোর্সটি এখানে করছেন। তাছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটির সততার জন্য একটা সুনামও রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পাসের হারও সর্বোচ্চ। এখানে উন্নত কোচিংয়ের পাশাপাশি নিয়মিত ক্লাস, সর্বশেষ সংস্করণের পাঠ্যবই, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, নিয়মিত প্র্যাকটিস টেস্ট, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণীকক্ষ ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।
যোগাযোগ : সাইফুর'স ইউনিভার্সিটি কলেজ, ৬৯/বি পান্থপথ, ঢাকা।
ফোন : ০১৯১২১০১৪৭৩, ০১১৯৯৯৮২২০২।
এসিসিএ : এসিসিএ হচ্ছে আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত অ্যাকাউন্টিং প্রফেশনাল ডিগ্রি। এটিসিএ, আইসিএমএ, সিআইএমএ, সিপিএ প্রভৃতির সমমানের। এটি জাতিসংঘ এবং ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব অ্যাকাউনট্যান্টসের সদস্য। বর্তমানে ১ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ মেম্বার ও ৩ লাখ ৬২ হাজার শিক্ষার্থীকে ৮২টি এসিসিএর নেটওয়ার্ক অফিসের মাধ্যমে ১৭৩টি দেশে ফিন্যান্স এবং অ্যাকাউন্টিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে ডিগ্রি প্রদান করছে। এটি দ্রুত বিকাশমান আন্তর্জাতিক অ্যাকাউন্টিং বডি যে কারণে বিশ্বজুড়ে এর চাহিদাও প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। ক্যারিয়ার গড়তে প্রফেশনালদের কাছে এসব কোর্সের চাহিদা বেশি। বছরে জুন ও ডিসেম্বরে দুইবার ব্রিটিশ কাউন্সিলে একসঙ্গে একটি থেকে চারটি বিষয়ে পরীক্ষা দেওয়া যায়। তবে কম্পিউটার বেজড পরীক্ষা বছরের যে কোনো সময় যে কোনো দিন হতে পারে।
এফআইএ, সিএটি : যে কারও এইচএসসি ও-লেভেল করা থাকলে সিএটি করতে পারে। এটি পাস করার পর এসিসিএর তিনটি বিষয় এফ-১, এফ-২, এফ-৩ শেষ হয়ে যায় এবং সরাসরি এসিসিএ কোর্সে ভর্তি হতে পারে। অন্যদিকে এইচএসসি বা ও লেভেল শেষে এফআইএতে (ফাউন্ডেশন্স ইন অ্যাকাউনট্যান্সিতে) ভর্তি হয়ে সিএটি সম্পন্ন করতে পারে। এ ছাড়া এফআইএ, সিএটি সম্পন্ন করার পর শিক্ষার্থীরা এসিসিএ স্কিলস মডিউলে জয়েন করতে পারে। পরীক্ষা পদ্ধতি শিক্ষার্থী বিবিএ সম্পন্ন করা থাকলে ৩টি পেপারের ৩০০ নম্বর, কমার্সের যে কোনো বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করা বা এমবিএ করা থাকে, তাহলে প্রথম ১-৪টি পেপার-৪০০ নম্বর পর্যন্ত অব্যাহতি পায়। যদি কেউ একটি বিষয়ে ফেল করে তবে শুধু ওই বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে পারে। এসিসিএ বিষয়ে ১০০ নম্বরে পরীক্ষার্থী ৫০ পেলেই পাস করে। এর পরীক্ষা পদ্ধতি অনেক সহজ। এসিসিএতে মোট পেপার ১৪টি (১,৪০০ নম্বর)। কোনো শিক্ষার্থী বছরে ৩টি করে পাস করলে প্রায় সাড়ে ৪ বছর আর ৪টি করে পাস করলে লাগবে সাড়ে ৩ বছর।
কোথায় পড়বেন : দেশে যে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এ কোর্সটি করানোর ব্যাপারে এগিয়ে রয়েছে তাদের মধ্যে সাইফুর'স অন্যতম। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি কর্মজীবী ব্যক্তিরা এ কোর্সটি এখানে করছেন। তাছাড়া এ প্রতিষ্ঠানটির সততার জন্য একটা সুনামও রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পাসের হারও সর্বোচ্চ। এখানে উন্নত কোচিংয়ের পাশাপাশি নিয়মিত ক্লাস, সর্বশেষ সংস্করণের পাঠ্যবই, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি, নিয়মিত প্র্যাকটিস টেস্ট, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণীকক্ষ ইত্যাদি সুবিধা রয়েছে।
যোগাযোগ : সাইফুর'স ইউনিভার্সিটি কলেজ, ৬৯/বি পান্থপথ, ঢাকা।
ফোন : ০১৯১২১০১৪৭৩, ০১১৯৯৯৮২২০২।
No comments