মেধাবীদের পাশে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি by জাবেদ ইকবাল
আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষায় শিক্ষিত জনবল তৈরি ও সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির প্রত্যয় নিয়ে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১ জুন ২০০৩ সালে। উচ্চশিক্ষার অনুকূল একটি পরিবেশে যোগ্যতাসম্পন্ন ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধানে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ ও সিনিয়র অধ্যাপকদের পরিচালনার ফলে শিক্ষার্থীদের কাছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে সমাদৃত হয়েছে।
বিশ্বমানের ব্যতিক্রমধর্মী শিক্ষা কারিকুলাম, পাঠদান পদ্ধতি, উন্নত ভৌত অবকাঠামো, বিশেষ করে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার উপযোগী বিষয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
দেশের অর্থশতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম সারিতে স্থান পাওয়ার মতো সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির। আমাদের দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পরিবারের সন্তানদের মানসম্মত আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি একদিকে যেমন অপেক্ষাকৃত কম টিউশন ফি নিয়ে থাকে, অন্যদিকে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ তৈরির জন্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে অনেক ধরনের বৃত্তি সুবিধা। অত্যন্ত মেধাবীদের জন্য সম্পূর্ণ ও আংশিক কোর্স ফি মওকুফের ব্যবস্থা এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে শিক্ষাঋণের ব্যবস্থা। এই শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রছাত্রীরা পেয়ে থাকেন কোনো শর্ত ছাড়াই। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বহু শিক্ষার্থী এই শিক্ষাঋণের সুবিধা গ্রহণ করে এখন কর্মজীবনে প্রবেশ করেছে।
শিক্ষাঋণ পাওয়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো রকম নিয়ম বেঁধে দেওয়া হয় না বলে শিক্ষার্থীরা নিশ্চিন্তে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন সাফল্যের সঙ্গে পার করে যাচ্ছে। ২০০৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২ কোটি টাকা শিক্ষাঋণ প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই মহতী উদ্যোগের ফলে বহু শিক্ষার্থী এই ঋণ নিয়ে এখন তাদের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কাছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির একটি জনপ্রিয় নাম যেখানে শিক্ষার সঙ্গে শিক্ষাঋণও পাওয়া যায়।
দেশের অর্থশতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম সারিতে স্থান পাওয়ার মতো সব বৈশিষ্ট্য রয়েছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির। আমাদের দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পরিবারের সন্তানদের মানসম্মত আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি একদিকে যেমন অপেক্ষাকৃত কম টিউশন ফি নিয়ে থাকে, অন্যদিকে মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা লাভের সুযোগ তৈরির জন্য এ বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে অনেক ধরনের বৃত্তি সুবিধা। অত্যন্ত মেধাবীদের জন্য সম্পূর্ণ ও আংশিক কোর্স ফি মওকুফের ব্যবস্থা এবং আর্থিকভাবে অসচ্ছল ছাত্রছাত্রীদের জন্য রয়েছে শিক্ষাঋণের ব্যবস্থা। এই শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রছাত্রীরা পেয়ে থাকেন কোনো শর্ত ছাড়াই। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বহু শিক্ষার্থী এই শিক্ষাঋণের সুবিধা গ্রহণ করে এখন কর্মজীবনে প্রবেশ করেছে।
শিক্ষাঋণ পাওয়া শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো রকম নিয়ম বেঁধে দেওয়া হয় না বলে শিক্ষার্থীরা নিশ্চিন্তে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাজীবন সাফল্যের সঙ্গে পার করে যাচ্ছে। ২০০৩ সাল থেকে এ পর্যন্ত ২ কোটি টাকা শিক্ষাঋণ প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এই মহতী উদ্যোগের ফলে বহু শিক্ষার্থী এই ঋণ নিয়ে এখন তাদের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর কাছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির একটি জনপ্রিয় নাম যেখানে শিক্ষার সঙ্গে শিক্ষাঋণও পাওয়া যায়।
No comments