বিক্ষোভ সমাবেশে মির্জা ফখরুল-সরকার তারেককে ফাঁসাতে বিদেশি সাক্ষী ভাড়া করেছে
বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ফাঁসাতে সরকার বিদেশ থেকে সাক্ষী ভাড়া করে এনেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। গতকাল বুধবার সকালে নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রমূলকভাবে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করা হয়েছে। এরই মধ্যে সাক্ষীরা বলেছেন, এই মামলার সঙ্গে তারেক রহমানের কোনো সম্পর্ক নেই। এখন সরকার বিদেশ থেকে সাক্ষী ভাড়া করে তাঁকে ফাঁসাতে চাইছে।
জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে ঢাকাসহ সারা দেশের বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল বুধবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করে ঢাকা মহানগর বিএনপি। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব। তিনি বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসনের বড় ছেলে তারেক রহমানকে ফাঁসাতেই সরকার বিদেশ থেকে এফবিআই কর্মকর্তাকে ঢাকায় এনেছে। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকারকে হটাতে খুলনা ও চট্টগ্রামে রোডমার্চের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি দেবে বলেও সমাবেশে তিনি ঘোষণা দেন।
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বর্তমান সরকারের ষড়যন্ত্র জনগণ বুঝতে পেরেছে। ভারতের সঙ্গে গোপন চুক্তি করে তারা দেশকে ধ্বংস করতে চায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসন এরই মধ্যে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, ভারতীয় ভারী যানবাহন বাংলাদেশের ওপর দিয়ে চললে রাস্তা, ব্রিজ ভেঙে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। 'বাঘে ধরলে ছাড়ে কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না'_আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এই বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, 'জনগণ আপনাদের ধরেছে, এবার আর ছাড়বে না। বিরোধী দলের আন্দোলনে গণজোয়ার দেখে সরকার আতঙ্কিত হয়ে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে।'
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক। বক্তব্য দেন বিএনপির সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ফজলুর রহমান পটল, শামসুজ্জামান দুদু, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক জাফরুল হাসান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু প্রমুখ।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সরকার হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার গত ছয় মাসে তিন দফা জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এর ফলে দ্রব্যমূল্য, পরিবহন ব্যয়, কৃষি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে; অথচ মানুষের আয় বাড়েনি। তিনি আরো বলেন, 'সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই। তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে। সে জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করে দলীয় লোক প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করতে চায়।'
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে রাজধানীর নাইটিংগেল মোড়, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন মোড় হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, বর্তমান সরকারের ষড়যন্ত্র জনগণ বুঝতে পেরেছে। ভারতের সঙ্গে গোপন চুক্তি করে তারা দেশকে ধ্বংস করতে চায়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসন এরই মধ্যে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে, ভারতীয় ভারী যানবাহন বাংলাদেশের ওপর দিয়ে চললে রাস্তা, ব্রিজ ভেঙে যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। 'বাঘে ধরলে ছাড়ে কিন্তু শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না'_আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের এই বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, 'জনগণ আপনাদের ধরেছে, এবার আর ছাড়বে না। বিরোধী দলের আন্দোলনে গণজোয়ার দেখে সরকার আতঙ্কিত হয়ে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে।'
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এস এ খালেক। বক্তব্য দেন বিএনপির সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইনাম আহমেদ চৌধুরী, ফজলুর রহমান পটল, শামসুজ্জামান দুদু, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক, শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক জাফরুল হাসান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ছাত্রদলের সভাপতি সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু প্রমুখ।
সমাবেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, সরকার হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়ে দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার গত ছয় মাসে তিন দফা জ্বালানি তেলের দাম বাড়িয়েছে। এর ফলে দ্রব্যমূল্য, পরিবহন ব্যয়, কৃষি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে; অথচ মানুষের আয় বাড়েনি। তিনি আরো বলেন, 'সরকারের পায়ের তলায় মাটি নেই। তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন দিতে ভয় পাচ্ছে। সে জন্য ঢাকা সিটি করপোরেশনকে দুই ভাগ করে দলীয় লোক প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করতে চায়।'
সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল নয়াপল্টন থেকে শুরু হয়ে রাজধানীর নাইটিংগেল মোড়, বিজয়নগর, পুরানা পল্টন মোড় হয়ে প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
No comments