বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নতুন স্বল্পোন্নত দেশেও আঘাত করেছে
ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) এবং মিউনিখভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইনস্টিটিউট ফর ইকোনমিক রিসার্চ (আইএফও) প্রকাশিত বিশ্ব অর্থনৈতিক জরিপমতে, বিশ্ব অর্থনৈতিক অবস্থা চতুর্থ প্রান্তিকে এসে আরও খারাপ হয়েছে, যে রকমটি অর্থনীতির বিশেষজ্ঞরা নেতিবাচক প্রত্যাশার মাধ্যমে ইঙ্গিত করেছিলেন। গত অক্টোবরে ১১৯টি দেশের ব্যবসায়ী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১ হাজার ১১৯ জন অর্থনীতি বিশেষজ্ঞকে চলমান এবং কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে বলা হয়।
তাদের মতামত বিশ্লেষণ করে বর্তমান অবস্থার এ চিত্র পাওয়া যায়। দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ কোয়ার্টারে বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সূচক ১০৮ থেকে ৭৮-এ নেমে আসে, যা গত দু'বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। পতিত সূচকগুলো বিশেষজ্ঞদের ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষার বিবর্ণ চিত্র তুলে ধরে।
আইসিসির সেক্রেটারি জেনারেল জিন গাই কেরিয়ার বলেন, প্রাপ্ত ফল আর্থিক খাতের, বিশেষ করে সরকারি অর্থায়নের একটি নাজুক চিত্র প্রকাশ করে এবং অনেক দেশের শক্তিশালী অর্থনীতিও যে মন্দায় আক্রান্ত হতে পারে সে আশঙ্কাকে বোঝায়। যা-ই হোক, যদি বিশ্বব্যাপী বিশেষ করে ইউরো অঞ্চলের রাজনীতিবিদরা আর্থিক খাতকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে বাজারকে প্রভাবিত করতে পারেন, তবে এ ধ্বংসাত্মক অবস্থা এড়ানো যেতে পারে। চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিরূপ হওয়ার পাশাপাশি উত্তর আমেরিকার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। অবস্থার বর্ধিত হারে প্রতিকূলতা মূল্যায়ন উত্তর আমেরিকায় অর্থনৈতিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। পরবর্তী ছয় মাসের জন্য ওই অঞ্চলের প্রত্যাশা তৃতীয় কোয়ার্টার থেকে কম আস্থাপূর্ণ ছিল; কিন্তু তা ইতিবাচক দিকেই ছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থার সূচকের আবার পতন হয় এবং বর্তমানে দীর্ঘদিনের গড় থেকে নিম্নে অবস্থান করছে। এশিয়ায় পরবর্তী ছয় মাসের প্রত্যাশা খারাপ হতে থাকবে। পশ্চিম ইউরোপের অধিকতর খারাপ অর্থনৈতিক অবস্থা আরও বেশি নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে এসেছে।
২০১১ সালের মূল্যস্ফীতি বিশ্বব্যাপী গড়ে ৪ শতাংশে স্থির আছে এবং অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ আগামী ছয় মাসেও অপরিবর্তিত সুদের হার প্রত্যাশা করেন। মুদ্রা বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা একমত হন, ইউরো অতিমূল্যায়িত এবং ইয়েন তুলনামূলকভাবে আরও বেশি। বৈশ্বিক গড়ে মার্কিন ডলারের বিনিময় হার পরবর্তী ছয় মাসে অনেকাংশে স্থির থাকবে ফলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
আইসিসির সেক্রেটারি জেনারেল জিন গাই কেরিয়ার বলেন, প্রাপ্ত ফল আর্থিক খাতের, বিশেষ করে সরকারি অর্থায়নের একটি নাজুক চিত্র প্রকাশ করে এবং অনেক দেশের শক্তিশালী অর্থনীতিও যে মন্দায় আক্রান্ত হতে পারে সে আশঙ্কাকে বোঝায়। যা-ই হোক, যদি বিশ্বব্যাপী বিশেষ করে ইউরো অঞ্চলের রাজনীতিবিদরা আর্থিক খাতকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে বাজারকে প্রভাবিত করতে পারেন, তবে এ ধ্বংসাত্মক অবস্থা এড়ানো যেতে পারে। চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিরূপ হওয়ার পাশাপাশি উত্তর আমেরিকার অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। অবস্থার বর্ধিত হারে প্রতিকূলতা মূল্যায়ন উত্তর আমেরিকায় অর্থনৈতিক অবস্থার আরও অবনতি হয়। পরবর্তী ছয় মাসের জন্য ওই অঞ্চলের প্রত্যাশা তৃতীয় কোয়ার্টার থেকে কম আস্থাপূর্ণ ছিল; কিন্তু তা ইতিবাচক দিকেই ছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থার সূচকের আবার পতন হয় এবং বর্তমানে দীর্ঘদিনের গড় থেকে নিম্নে অবস্থান করছে। এশিয়ায় পরবর্তী ছয় মাসের প্রত্যাশা খারাপ হতে থাকবে। পশ্চিম ইউরোপের অধিকতর খারাপ অর্থনৈতিক অবস্থা আরও বেশি নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে এসেছে।
২০১১ সালের মূল্যস্ফীতি বিশ্বব্যাপী গড়ে ৪ শতাংশে স্থির আছে এবং অধিকাংশ বিশেষজ্ঞ আগামী ছয় মাসেও অপরিবর্তিত সুদের হার প্রত্যাশা করেন। মুদ্রা বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা একমত হন, ইউরো অতিমূল্যায়িত এবং ইয়েন তুলনামূলকভাবে আরও বেশি। বৈশ্বিক গড়ে মার্কিন ডলারের বিনিময় হার পরবর্তী ছয় মাসে অনেকাংশে স্থির থাকবে ফলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
No comments