চীনা শান্তি পুরস্কার পেলেন পুতিন
এ বছর চীনা শান্তি পুরস্কার ‘কনফুশিয়াস পিস প্রাইজ’ পেয়েছেন রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। চীন ‘নোবেল’ পুরস্কারের পাল্টা হিসেবে পুরস্কারটির প্রবর্তন করেছে। ‘বিশ্ব শান্তিতে অসাধারণ অবদান’ রাখার জন্য পুতিনকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। চীনের একদল শিক্ষাবিদ এ পুরস্কারের আয়োজক।
আয়োজকদের একজন কিয়াও দ্যামো গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, পুতিন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল, চীনা কৃষিবিজ্ঞানী ইউয়ান লংপিংসহ অন্য প্রার্থীদের পেছনে ফেলে এ বছরের ‘কনফুশিয়াস পিস প্রাইজ’ লাভ করেছেন। চীনা দার্শনিক কনফুশিয়াসের নামানুসারে পুরস্কারটি প্রবর্তন করা হয়।
এ শান্তি পুরস্কারের ঘোষণা আসে গত বছর। চীনের কারাবন্দী ভিন্নমতাবলম্বী লিও সিয়াওবোকে গত বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ঘোষণার দুদিন আগে আকস্মিকভাবে ওই পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়।
সিয়াওবোকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ায় সে সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বেইজিং। তখন ব্যাপক জল্পনা ছিল যে সরকারি তত্ত্বাবধানে চীন তার নিজস্ব আদলে নোবেলের পাল্টা একটি শান্তি পুরস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তবে জুরি বোর্ডের সদস্যরা সরকারের সংশ্লিষ্টতার কথা অস্বীকার করেন। পরে অবশ্য নির্বাহী সভাপতি লিও হাওফ্যাং জানিয়েছিলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধান করে এমন একটি সংগঠন এ পুরস্কারের আয়োজক। পুরস্কারটি ঘিরে এ ধরনের জল্পনার মুখে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় গত সেপ্টেম্বরে আয়োজকদের এটি বাতিলের নির্দেশ দেয়। মন্ত্রণালয় তখন জানিয়েছিল, এ পুরস্কারে সরকারের কোনো অনুমতি নেই।
আয়োজকদের একজন কিয়াও দ্যামো গতকাল মঙ্গলবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, পুতিন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল, চীনা কৃষিবিজ্ঞানী ইউয়ান লংপিংসহ অন্য প্রার্থীদের পেছনে ফেলে এ বছরের ‘কনফুশিয়াস পিস প্রাইজ’ লাভ করেছেন। চীনা দার্শনিক কনফুশিয়াসের নামানুসারে পুরস্কারটি প্রবর্তন করা হয়।
এ শান্তি পুরস্কারের ঘোষণা আসে গত বছর। চীনের কারাবন্দী ভিন্নমতাবলম্বী লিও সিয়াওবোকে গত বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ঘোষণার দুদিন আগে আকস্মিকভাবে ওই পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়।
সিয়াওবোকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ায় সে সময় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বেইজিং। তখন ব্যাপক জল্পনা ছিল যে সরকারি তত্ত্বাবধানে চীন তার নিজস্ব আদলে নোবেলের পাল্টা একটি শান্তি পুরস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তবে জুরি বোর্ডের সদস্যরা সরকারের সংশ্লিষ্টতার কথা অস্বীকার করেন। পরে অবশ্য নির্বাহী সভাপতি লিও হাওফ্যাং জানিয়েছিলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তত্ত্বাবধান করে এমন একটি সংগঠন এ পুরস্কারের আয়োজক। পুরস্কারটি ঘিরে এ ধরনের জল্পনার মুখে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় গত সেপ্টেম্বরে আয়োজকদের এটি বাতিলের নির্দেশ দেয়। মন্ত্রণালয় তখন জানিয়েছিল, এ পুরস্কারে সরকারের কোনো অনুমতি নেই।
No comments