সড়কের ভোগান্তি গেল না
সংসদ নির্বাচনের প্রধান প্রতিশ্রুতি চরখালী-মঠবাড়িয়া-পাথরঘাটা বেহাল সড়কটি আঞ্চলিক মহাসড়কে উন্নীতকরণ। প্রতিশ্রুতি থাকলেও সংস্কারের অভাবে সড়কটি এখন চলাচলের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। গত বর্ষা মৌসুমে সড়কের পিচ ও পাথর উঠে গিয়ে কাদা-পানির সড়কে পরিণত হয়েছিল। তখন ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। আর এখন ওই সড়কে মানুষের পায়ে চলাও দায়।
এ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সড়ক ও জনপদ বিভাগ কর্তৃপক্ষ থেকে সড়কটি সংস্কারের লক্ষ্যে ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে পাঁচ কোটি ২৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। দরপত্র আহ্বানের পর সিলেটের জনজেবী কনস্ট্রাকশন নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কার্যাদেশ পেয়েছিল। ওই কার্যাদেশের ছয় মাস অতিবাহিত হলেও এখনো সড়ক সংস্কারের কোনো উদ্যোগই নেওয়া হয়নি।
কারণ অনুসন্ধানে জনা যায়, সিলেটের ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সড়কটি সংস্কারের কাজ পেলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কিছু ঠিকাদার মিলে কাজটি কিনে নেন। এ কারণে সরকারদলীয় ঠিকাদাররা ইচ্ছেমতো কাজ ফেলে রেখে জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
পিরোজপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সড়কের সংস্কার শুরুর জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের এ যাবৎ তিন দফা চিঠি দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
সড়কটি দিয়ে উপকূলীয় মঠবাড়িয়া, পাথরঘাটা, বামনা ও ভাণ্ডারিয়া_এ চার উপজেলার অন্তত ১৫ লাখ মানুষ যাতায়াত করেন। এ ছাড়া পাথরঘাটা মৎস্য বন্দর থেকে সারা দেশে মাছ পরিবহন হয় এ সড়ক দিয়ে।
এ ব্যাপারে সংসদ সদস্য ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, 'সড়কটি সংস্কারে ২০ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ হয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়াও শেষ। দ্রুত কাজ শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সড়কটি আঞ্চলিক মহাসড়কে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, 'পাথরঘাটা-মঠবাড়িয়া-চরখালী ৬০ কিলোমিটার সড়কটি মহাসড়কে উন্নীত হয়েছে। এ জন্য এডিবি কর্তৃক ২১০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।' তবে আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে এ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে তিনি জানান।
কারণ অনুসন্ধানে জনা যায়, সিলেটের ওই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সড়কটি সংস্কারের কাজ পেলেও স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী কিছু ঠিকাদার মিলে কাজটি কিনে নেন। এ কারণে সরকারদলীয় ঠিকাদাররা ইচ্ছেমতো কাজ ফেলে রেখে জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন।
পিরোজপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সড়কের সংস্কার শুরুর জন্য সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের এ যাবৎ তিন দফা চিঠি দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
সড়কটি দিয়ে উপকূলীয় মঠবাড়িয়া, পাথরঘাটা, বামনা ও ভাণ্ডারিয়া_এ চার উপজেলার অন্তত ১৫ লাখ মানুষ যাতায়াত করেন। এ ছাড়া পাথরঘাটা মৎস্য বন্দর থেকে সারা দেশে মাছ পরিবহন হয় এ সড়ক দিয়ে।
এ ব্যাপারে সংসদ সদস্য ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, 'সড়কটি সংস্কারে ২০ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ হয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়াও শেষ। দ্রুত কাজ শুরুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সড়কটি আঞ্চলিক মহাসড়কে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে দাবি করে তিনি বলেন, 'পাথরঘাটা-মঠবাড়িয়া-চরখালী ৬০ কিলোমিটার সড়কটি মহাসড়কে উন্নীত হয়েছে। এ জন্য এডিবি কর্তৃক ২১০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।' তবে আগামী ২০১৩ সালের মধ্যে এ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে তিনি জানান।
No comments