শীতের হাওয়ার লাগল নাচন...
এখন হেমন্তের মধ্য পর্ব। তবে খানিকটা উত্তুরে হিম হাওয়া মনে করিয়ে দিচ্ছে, রবিঠাকুরের গান 'শীতের হাওয়ার লাগলো নাচন, আমলকীর এই ডালে ডালে...'; যদিও পঞ্জিকা অনুযায়ী শীতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হতে মাসখানেক বাকি।এরই মধ্যে নগরজীবনে লেগেছে শীতের ছোঁয়া। দিনের আবহাওয়া বেশ ঝকঝকে, শুষ্ক। মাঝরাতে হঠাৎ হঠাৎ ঠাণ্ডা হাওয়া মনে করিয়ে দেয় তার আগমনী বার্তা।
ইট-কাঠের এই পুরীতে সবুজের দেখা মেলা ভার। তবু রাজধানীর যেসব এলাকায় এখনো কিছু গাছপালা টিকে আছে, সেসব এলাকায় অনেকেই রাতের বেলা বৈদ্যুতিক পাখা বন্ধ করেই ঘুমাতে যাচ্ছেন। ভোর-সকালে নগরজুড়ে দেখা যাচ্ছে হালকা কুয়াশা। পার্কের গাছে, টবের ফুলে ও ঘাসে শিশিরের নরম ছোঁয়া। রাতের ঘুমে মোটা চাদর বা কাঁথাই সঙ্গী। এখনো সেভাবে গরম কাপড়ের খোঁজ পড়েনি।
নগরীতে শীতের খবর জানান দিচ্ছে শীতকালীন শাকসবজিও। কারওয়ান বাজারের সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন,প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ২০ থেকে ২৫ ট্রাকবোঝাই শীতের সবজি আনছেন তাঁরা। পুরোপুরি মৌসুমের সবজি না হওয়ায় এগুলো আকৃতিতে বেশ ছোট। দামও বেশ চড়া। তবে শীতকালীন সব শাকসবজির দেখা মিলছে না এখনই।
খাবারের স্বাদ পাল্টাতে সামর্থ্যবানরা খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৩০ টাকায়, করল্লা ২০ টাকায়, পেঁপে ১৬ টাকায়, মুলা ৩০ টাকায়, শিম ৪০ টাকায় এবং ছোট আকৃতির একেকটি ফুলকপি বা বাঁধাকপি ২০ টাকায় কিনছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরা, খিলক্ষেত, বারিধারা ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় হালকা বৃষ্টিতে সন্ধ্যা বেলায়ই সৃষ্টি হয় শীতের আমেজ।
উত্তরাঞ্চলে অবশ্য এরই মধ্যে পুরোদমে শীতকাল এসে গেছে। উত্তরের ১৬টি জেলায় রীতিমতো বইছে হিমালয়ের হিমেল হাওয়া। এসবের মধ্যে রংপুরেই যেন শীতের দাপট বেশি।
আমাদের রংপুর ব্যুরোপ্রধান পরিমল মজুমদার জানান, সেখানকার আকাশ কয়েক দিন ধরে মুখ গোমড়া করে রেখেছে। সূয্যি মামার দেখা মেলাই ভার। সকাল ৮টা-৯টা পর্যন্ত থাকছে ঘন কুয়াশা। মঙ্গলবার ও গতকাল বুধবার পর পর দুই দিন সকালে আচমকা মাঝারি ও হালকা বৃষ্টিতে কনকনে বাতাস আরো বেড়েছে। লেপ-কম্বল-চাদরে শীত মোকাবিলার চেষ্টা করছে জেলাবাসী। সন্ধ্যার পর সদরের এখানে-সেখানে পথের পাশে কাঠকুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে ওমের সন্ধান করছেন ভ্রাম্যমাণ শ্রমজীবী মানুষ।
ঢাকার আবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তরাঞ্চল ও ময়মনসিংহ হয়ে ঢাকার দিকে মেঘের আগমনে কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে হালকা বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়াবিদ ফারাহ দিবা বলেন, বৃষ্টিপাতের সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারণে আগাম শীত অনুভূত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে এটি স্বাভাবিক ঘটনা।
নগরীতে শীতের খবর জানান দিচ্ছে শীতকালীন শাকসবজিও। কারওয়ান বাজারের সবজি বিক্রেতারা জানিয়েছেন,প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ২০ থেকে ২৫ ট্রাকবোঝাই শীতের সবজি আনছেন তাঁরা। পুরোপুরি মৌসুমের সবজি না হওয়ায় এগুলো আকৃতিতে বেশ ছোট। দামও বেশ চড়া। তবে শীতকালীন সব শাকসবজির দেখা মিলছে না এখনই।
খাবারের স্বাদ পাল্টাতে সামর্থ্যবানরা খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৩০ টাকায়, করল্লা ২০ টাকায়, পেঁপে ১৬ টাকায়, মুলা ৩০ টাকায়, শিম ৪০ টাকায় এবং ছোট আকৃতির একেকটি ফুলকপি বা বাঁধাকপি ২০ টাকায় কিনছেন।
গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর উত্তরা, খিলক্ষেত, বারিধারা ও বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় হালকা বৃষ্টিতে সন্ধ্যা বেলায়ই সৃষ্টি হয় শীতের আমেজ।
উত্তরাঞ্চলে অবশ্য এরই মধ্যে পুরোদমে শীতকাল এসে গেছে। উত্তরের ১৬টি জেলায় রীতিমতো বইছে হিমালয়ের হিমেল হাওয়া। এসবের মধ্যে রংপুরেই যেন শীতের দাপট বেশি।
আমাদের রংপুর ব্যুরোপ্রধান পরিমল মজুমদার জানান, সেখানকার আকাশ কয়েক দিন ধরে মুখ গোমড়া করে রেখেছে। সূয্যি মামার দেখা মেলাই ভার। সকাল ৮টা-৯টা পর্যন্ত থাকছে ঘন কুয়াশা। মঙ্গলবার ও গতকাল বুধবার পর পর দুই দিন সকালে আচমকা মাঝারি ও হালকা বৃষ্টিতে কনকনে বাতাস আরো বেড়েছে। লেপ-কম্বল-চাদরে শীত মোকাবিলার চেষ্টা করছে জেলাবাসী। সন্ধ্যার পর সদরের এখানে-সেখানে পথের পাশে কাঠকুটো দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে ওমের সন্ধান করছেন ভ্রাম্যমাণ শ্রমজীবী মানুষ।
ঢাকার আবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তরাঞ্চল ও ময়মনসিংহ হয়ে ঢাকার দিকে মেঘের আগমনে কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে হালকা বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়াবিদ ফারাহ দিবা বলেন, বৃষ্টিপাতের সঙ্গে হিমেল বাতাসের কারণে আগাম শীত অনুভূত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে এটি স্বাভাবিক ঘটনা।
No comments