বাংলাদেশ-জার্মানির বাণিজ্য ১৬ শতাংশ বেড়েছে
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে ২০০৯ সালের প্রথম ১১ মাসে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আগের বছরের চেয়ে ১৬ শতাংশ বেড়েছে।
আলোচ্য ১১ মাসে বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে মোট ২১০ কোটি ইউরো বা ৩১৫ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যমানের বাণিজ্যিক লেনদেন হয়েছে।
ঢাকায় জার্মান দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সম্প্রতি এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশের পক্ষে ১৬০ কোটি ইউরো বা ২৪০ কোটি ডলার উদ্বৃত্ত হয়েছে।
জার্মান রাষ্ট্রদূত হোলগার মাইকেল এ প্রসঙ্গে বলেন, উভয় দেশের মধ্যে ক্রমাগতভাবে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ছে। জার্মানি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি বাজারে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের বাণিজ্যনির্ভর উন্নয়ন কৌশলেও জার্মানি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
হোলগার মাইকেল আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন-প্রক্রিয়ায় ও রপ্তানিমুখী শিল্পের বৈচিত্র্যকরণে জার্মানির শিল্প-বাণিজ্য খাত সহায়তা করতে পারে।’
২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে আগের ২০০৮ সালের তুলনায় জার্মানিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ১৮৬ কোটি ইউরোর রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে মোট পণ্য রপ্তানির ৯০ শতাংশই হচ্ছে তৈরি পোশাক।
জার্মানি বাংলাদেশ থেকে ২৫ কোটি ইউরো মূল্যের ৩০টি জাহাজ কেনার তথা আমদানির আদেশ দিয়েছে। যা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
অন্যদিকে আলোচ্য ১১ মাসে বাংলাদেশে জার্মানির রপ্তানিও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ সাধারণত জার্মানি থেকে শিল্পজ যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সামগ্রী, ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রপাতি ইত্যাদি আমদানি করে থাকে।
বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিজিসিসিআই) সভাপতি সাইফুল ইসলাম জানান, উভয় দেশের মধ্যকার বিনিয়োগ-বাণিজ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে বিজিসিসিআই চলতি ২০০৯ সালে ‘জার্মান ট্রেড শো’ আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।
আলোচ্য ১১ মাসে বাংলাদেশ ও জার্মানির মধ্যে মোট ২১০ কোটি ইউরো বা ৩১৫ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যমানের বাণিজ্যিক লেনদেন হয়েছে।
ঢাকায় জার্মান দূতাবাসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সম্প্রতি এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে বাংলাদেশের পক্ষে ১৬০ কোটি ইউরো বা ২৪০ কোটি ডলার উদ্বৃত্ত হয়েছে।
জার্মান রাষ্ট্রদূত হোলগার মাইকেল এ প্রসঙ্গে বলেন, উভয় দেশের মধ্যে ক্রমাগতভাবে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ছে। জার্মানি ইতিমধ্যে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি বাজারে পরিণত হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের বাণিজ্যনির্ভর উন্নয়ন কৌশলেও জার্মানি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।
হোলগার মাইকেল আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন-প্রক্রিয়ায় ও রপ্তানিমুখী শিল্পের বৈচিত্র্যকরণে জার্মানির শিল্প-বাণিজ্য খাত সহায়তা করতে পারে।’
২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে আগের ২০০৮ সালের তুলনায় জার্মানিতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ১৮৬ কোটি ইউরোর রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশ থেকে জার্মানিতে মোট পণ্য রপ্তানির ৯০ শতাংশই হচ্ছে তৈরি পোশাক।
জার্মানি বাংলাদেশ থেকে ২৫ কোটি ইউরো মূল্যের ৩০টি জাহাজ কেনার তথা আমদানির আদেশ দিয়েছে। যা ভবিষ্যতে আরও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
অন্যদিকে আলোচ্য ১১ মাসে বাংলাদেশে জার্মানির রপ্তানিও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ সাধারণত জার্মানি থেকে শিল্পজ যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সামগ্রী, ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রপাতি ইত্যাদি আমদানি করে থাকে।
বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিজিসিসিআই) সভাপতি সাইফুল ইসলাম জানান, উভয় দেশের মধ্যকার বিনিয়োগ-বাণিজ্য আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে বিজিসিসিআই চলতি ২০০৯ সালে ‘জার্মান ট্রেড শো’ আয়োজনের পরিকল্পনা করছে।
No comments