লাতিন আমেরিকার দেড় কোটি মানুষ ফের দরিদ্র হয়ে পড়েছে
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাবে লাতিন আমেরিকার কমপক্ষে দেড় কোটি লোক আবার দরিদ্র হয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাংকের এক কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
বলিভিয়া, ইকুয়েডর, পেরু ও ভেনিজুয়েলা অঞ্চলে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কার্লোস ফিলিপ স্থানীয় লা রাজোন পত্রিকাকে বলেন, ওই এলাকার দারিদ্র্য নিয়ে বিশ্বব্যাংক উদ্বিগ্ন।
লাতিন আমেরিকায় মোট জনসংখ্যা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ। এ অঞ্চলের প্রায় ২৫ শতাংশ লোকের প্রতিদিনের ব্যয় করার ক্ষমতা দুই মার্কিন ডলারেরও কম।
বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তা বলেন, লাতিন আমেরিকায় দারিদ্র্য বিমোচন ধারা ২০০৯ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে থেমে গেছে। এর আগে গত আট বছর এ ধারা অব্যাহত ছিল।
কার্লোস আরও বলেন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির অক্ষমতার কারণে ২০০৯ সালে ওই এলাকার দারিদ্র্যের হার ২০০৭ সালের পর্যায়ে ফিরে আসে। যদিও মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের চেয়ে দক্ষিণ আমেরিকায় বেকারত্বের হার কম।
এ ব্যাপারে কার্লোস উল্লেখ করেন, দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, বলিভিয়া, চিলি, কলোম্বিয়া ও পেরুতে সামাজিক কর্মসূচির মতো দরিদ্র পরিবারকে সরাসরি রাষ্ট্রীয় সহায়তা প্রদান করায় এ অঞ্চলে দরিদ্রের মাত্রা কম।
বর্তমান প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে কার্লোস বলেন, লাতিন আমেরিকার জন্য নতুন অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। অর্থনীতির বহুমুখিতা এ অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করবে।
বলিভিয়া, ইকুয়েডর, পেরু ও ভেনিজুয়েলা অঞ্চলে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর কার্লোস ফিলিপ স্থানীয় লা রাজোন পত্রিকাকে বলেন, ওই এলাকার দারিদ্র্য নিয়ে বিশ্বব্যাংক উদ্বিগ্ন।
লাতিন আমেরিকায় মোট জনসংখ্যা ৫৬ কোটি ৯০ লাখ। এ অঞ্চলের প্রায় ২৫ শতাংশ লোকের প্রতিদিনের ব্যয় করার ক্ষমতা দুই মার্কিন ডলারেরও কম।
বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তা বলেন, লাতিন আমেরিকায় দারিদ্র্য বিমোচন ধারা ২০০৯ সালে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে থেমে গেছে। এর আগে গত আট বছর এ ধারা অব্যাহত ছিল।
কার্লোস আরও বলেন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির অক্ষমতার কারণে ২০০৯ সালে ওই এলাকার দারিদ্র্যের হার ২০০৭ সালের পর্যায়ে ফিরে আসে। যদিও মধ্য আমেরিকা ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের চেয়ে দক্ষিণ আমেরিকায় বেকারত্বের হার কম।
এ ব্যাপারে কার্লোস উল্লেখ করেন, দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিল, বলিভিয়া, চিলি, কলোম্বিয়া ও পেরুতে সামাজিক কর্মসূচির মতো দরিদ্র পরিবারকে সরাসরি রাষ্ট্রীয় সহায়তা প্রদান করায় এ অঞ্চলে দরিদ্রের মাত্রা কম।
বর্তমান প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে কার্লোস বলেন, লাতিন আমেরিকার জন্য নতুন অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। অর্থনীতির বহুমুখিতা এ অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা করবে।
No comments