ব্রিটিশ লেখক ডিক ফ্রান্সিস মারা গেছেন
প্রখ্যাত ব্রিটিশ লেখক ডিক ফ্রান্সিস মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। ফ্রান্সিসের পরিবারের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়। তাঁর কয়েকটি রোমাঞ্চ উপন্যাস কয়েক দশক ধরে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বইয়ের তালিকায় ছিল। তিনি পেশাদার ঘোড়সওয়ারও ছিলেন।
ফ্রান্সিসের বইয়ের প্রকাশকের মাধ্যমে প্রচারিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, ফ্রান্সিস বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর ক্যারিবীয় বাড়িতে মারা গেছেন। তাঁর ছেলে ফেলিক্স গত রোববার তাঁর বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বাবার মৃত্যুতে তিনি বিধ্বস্ত। তিনি এক অসাধারণ বাবাকে হারালেন।
ঘোড়দৌড়শিল্পের পটভূমিতে উপন্যাস রচনায় ফ্রান্সিস ছিলেন সিদ্ধহস্ত। পেশাদার ওই ঘোড়সওয়ার জীবনে ৩৫০টিরও বেশি ঘোড়দৌড়ে জিতেছেন।
৪২টি উপন্যাস রচনা করেছেন ফ্রান্সিস। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত লেখালেখি করে গেছেন তিনি। ফেলিক্সের সঙ্গে লেখা ইভেন মানি ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়। চলতি বছরের আগস্টে তাঁর বই ক্রসফায়ার প্রকাশিত হবে।
ফেলিক্স বলেন, বাবার মৃত্যুতে ভাই মেরিক ও তিনি ভেঙে পড়েছেন। ওই ধরনের একজন ‘অসাধারণ’ ব্যক্তিত্বের সন্তান হতে পেরে তাঁরা গর্বিত।
১৯৫৭ সালে ঘোড়দৌড় থেকে অবসর নেওয়ার পর ডিক ফ্রান্সিস লেখালেখি শুরু করেন। প্রথমে তিনি সানডে এক্সপ্রেস পত্রিকায় লিখতেন। ১৯৬২ সালে তিনি উপন্যাস লিখতে শুরু করেন। ২০০০ সালে তাঁর স্ত্রী ম্যারি মারা যান। লন্ডনে তাঁর স্মরণানুষ্ঠান হবে। ফ্রান্সিসের গ্রান্ড কেম্যানের বাড়িতে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ফ্রান্সিসের বইয়ের প্রকাশকের মাধ্যমে প্রচারিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, ফ্রান্সিস বার্ধক্যজনিত কারণে তাঁর ক্যারিবীয় বাড়িতে মারা গেছেন। তাঁর ছেলে ফেলিক্স গত রোববার তাঁর বাবার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বাবার মৃত্যুতে তিনি বিধ্বস্ত। তিনি এক অসাধারণ বাবাকে হারালেন।
ঘোড়দৌড়শিল্পের পটভূমিতে উপন্যাস রচনায় ফ্রান্সিস ছিলেন সিদ্ধহস্ত। পেশাদার ওই ঘোড়সওয়ার জীবনে ৩৫০টিরও বেশি ঘোড়দৌড়ে জিতেছেন।
৪২টি উপন্যাস রচনা করেছেন ফ্রান্সিস। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত লেখালেখি করে গেছেন তিনি। ফেলিক্সের সঙ্গে লেখা ইভেন মানি ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত হয়। চলতি বছরের আগস্টে তাঁর বই ক্রসফায়ার প্রকাশিত হবে।
ফেলিক্স বলেন, বাবার মৃত্যুতে ভাই মেরিক ও তিনি ভেঙে পড়েছেন। ওই ধরনের একজন ‘অসাধারণ’ ব্যক্তিত্বের সন্তান হতে পেরে তাঁরা গর্বিত।
১৯৫৭ সালে ঘোড়দৌড় থেকে অবসর নেওয়ার পর ডিক ফ্রান্সিস লেখালেখি শুরু করেন। প্রথমে তিনি সানডে এক্সপ্রেস পত্রিকায় লিখতেন। ১৯৬২ সালে তিনি উপন্যাস লিখতে শুরু করেন। ২০০০ সালে তাঁর স্ত্রী ম্যারি মারা যান। লন্ডনে তাঁর স্মরণানুষ্ঠান হবে। ফ্রান্সিসের গ্রান্ড কেম্যানের বাড়িতে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
No comments