অপেক্ষা, একমুঠো রোদ্দুরের -চারদিক by কামরুন নাহার
অনেক স্বপ্ন শাহীনুরের চোখে।
ঠিক বললাম তো?
শাহীনুর তো চোখেই দেখতে পায় না, ওর চোখে কীভাবে ঠাঁই পাবে স্বপ্ন?
ওর মা তাই প্রায়ই দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। ভাবেন, আমার বারো বছর বয়সী মেয়েটা কীভাবে পৃথিবী দেখবে, আকাশ দেখবে, ডানা মেলে ভাসবে কল্পনায়?
যাকে নিয়ে এত ভাবনা, সে কিন্তু এসব নিয়ে একদম ভাবে না। ছোট ভাইকে নিয়ে বসে থাকে ঘরের এক কোণে। মা যখন কাজ করেন, তখন ভাইটা জ্বালায়, অগত্যা ওর স্থান হয় বোনের কোল। ভাইকে নিয়ে বসে থাকে শাহীনুর। সময় কেটে যায়। শাহীনুরের কাছে দিন আর রাতের কোনো পার্থক্য নেই, তাই যেভাবেই সময় কাটুক, তা নিয়ে ওর ভাবনা নেই।
এভাবেই কেটে যাচ্ছিল ওর দিন। কিন্তু একদিন ওকে আনা হলো চিকিত্সকের কাছে। চিকিত্সক বললেন, ওর চোখ আর ভালো হবে না। শাহীনুরকে বলা হলো, চোখ ভালো না হলেও ও এখন পড়াশোনা করতে পারবে। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করে ও করতে পারবে স্বাভাবিক জীবনযাপন। সেটাই এখন করছে শাহীনুর। সে কারণেই এখন অনেক স্বপ্ন ওর চোখে।
আজ বিশ্ব দৃষ্টি দিবস। আমরা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কথা বলব আজ।
চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন (সিএসএফ) এ ধরনের শিশুদের নিয়ে কাজ করছে অনেক দিন ধরে। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছেলেশিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের যতটা আগ্রহ, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মেয়েদের নিয়ে ততটা নয়। এখানেও একটা বৈষম্য থেকে যাচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রায় ৪০ হাজার শিশু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রয়েছে, ১২ হাজার শিশু ছানির কারণে অন্ধত্ব বয়ে বেড়াচ্ছে। সিএসএফ ২০০০ সাল থেকে বাংলাদেশের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের খুঁজে বের করা, বিনামূল্যে চিকিত্সা-সুবিধা প্রদান করা, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, একীভূত শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা এবং শিশুদের চক্ষু পরিচর্যাসহ তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সিএসএফ আত্মপ্রকাশ করে গবেষণা কার্যক্রমের মাধ্যমে। ২০০১-০৩ সাল পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আই হেলথ (আইসিইএইচ) লন্ডনের আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় বাংলাদেশে প্রথম গবেষণা পরিচালনা করেন ডা. এম এ মুহিত। তিনি আইসিইএইচ লন্ডনের ক্লিনিক্যাল রিসার্চ ফেলো। গবেষণার মাধ্যমে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শনাক্তকরণের জন্য একটি যুগান্তকারী এবং সহজ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন তিনি। তা হলো কি ইনফরমেন্ট মেথড।
২০০৬ সাল থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুর পুনর্বাসনের জন্য কাজ করে আসছে সিএসএফ। বর্তমানে নওগাঁ এবং সিরাজগঞ্জ জেলার ছয়টি উপজেলার ৩৫০ জন শিশুর পুনর্বাসনের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই কার্যক্রমের আওতায় একজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুর প্রাত্যহিক জীবনে চলাফেরাসহ তার সাধারণ জীবনযাপনের জন্য যে কর্মদক্ষতা প্রয়োজন তা তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় গৃহভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ২০০১ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের খুঁজে বের করার জন্য নিজস্ব উদ্ভাবিত পদ্ধতি কি ইনফরমেন্ট মেথড ব্যবহার করে আসছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি যেমন—চেয়ারম্যান, মেম্বার, স্কুলশিক্ষক, ইমাম, চৌকিদার, স্বেচ্ছাসেবক, এনজিও কর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী এক কথায় যেসব মানুষের কাছে তার এলাকার তথ্য থাকে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শনাক্তকরণ কৌশলের ওপর।
গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশে কত ধরনের এবং তার পরিমাণ কত, এ ছাড়া কী কী কারণে প্রতিবন্ধী হচ্ছে তা নিরূপণ করার জন্য ২০০৮-২০১২ সাল পর্যন্ত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই গবেষণার কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আই হেলথ লন্ডন।
যত দ্রুত শিশুর ছানির অপারেশন করা যায় তত তার জন্য মঙ্গল আর এই লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করার জন্য ঢাকায় একটি অত্যাধুনিক চোখের হাসপাতাল (ওয়াহিদা মতিন মেমোরিয়াল সিএসএফ চাইল্ড ভিশন সেন্টার) স্থাপন করে সিএসএফ। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুরা সিএসএফ হাসপাতালে এসে বিনামূল্যে অপারেশন করাতে পারবে। চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন আগামী তিন বছরে কমপক্ষে ৭৫০ জন শিশুর দেড় হাজার চোখ বিনামূল্যে অপারেশন করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
২০০৪ সালে সমমনা ৬০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় চাইল্ড সাইট নেটওয়ার্ক গঠিত হয়েছে। বর্তমানে চাইল্ড সাইট নেটওয়ার্কের সদস্যরা দেশের ৩২ জেলার ৫১টি উপজেলায় ছড়িয়ে থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।
সিএসএফ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য একীভূত শিক্ষা বেছে নেয়। এতে করে শিশুটি তার বাড়িতে থেকে তার পাশের সাধারণ স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ পাবে এবং তার আশপাশের মানুষের মধ্যে তাদের পড়ালেখার বিষয়ে সচেতনতা তৈরি হবে। একীভূত শিক্ষার আওতায় সিএসএফ বর্তমানে ২০০ জন শিশুকে স্কুলে ভর্তি করতে সমর্থ হয়েছে নওগাঁ এবং সিরাজগঞ্জ জেলার ছয়টি উপজেলায়।
সিএসএফ দেশের মানুষের মধ্যে দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য হেলথ কমিউনিকেশন কার্যক্রম পরিচলনা করছে। এই কার্যক্রমের মধ্যে প্রতিবছর চাইল্ড সাইট জার্নালিস্ট ফেলোশিপ দেওয়া, টেলিভিশন ও রেডিওতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করা, বিশ্ব দৃষ্টি দিবসসহ বিভিন্ন দিবস উদযাপন করা, পোস্টার ও লিফলেট বিলি করা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা-বিষয়ক সেমিনার ও আলোচনা সভা করা, দৃষ্টিমেলা ও দৃষ্টিযাত্রার মাধ্যমে সবার মধ্যে শিশুর দৃষ্টির সুরক্ষার তথ্য প্রচার চলেছে। সর্বোপরি চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য একটি অধিকারভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একমুঠো রোদ্দুর ওদের জীবন ভরিয়ে দিক।
ঠিক বললাম তো?
শাহীনুর তো চোখেই দেখতে পায় না, ওর চোখে কীভাবে ঠাঁই পাবে স্বপ্ন?
ওর মা তাই প্রায়ই দীর্ঘশ্বাস ফেলেন। ভাবেন, আমার বারো বছর বয়সী মেয়েটা কীভাবে পৃথিবী দেখবে, আকাশ দেখবে, ডানা মেলে ভাসবে কল্পনায়?
যাকে নিয়ে এত ভাবনা, সে কিন্তু এসব নিয়ে একদম ভাবে না। ছোট ভাইকে নিয়ে বসে থাকে ঘরের এক কোণে। মা যখন কাজ করেন, তখন ভাইটা জ্বালায়, অগত্যা ওর স্থান হয় বোনের কোল। ভাইকে নিয়ে বসে থাকে শাহীনুর। সময় কেটে যায়। শাহীনুরের কাছে দিন আর রাতের কোনো পার্থক্য নেই, তাই যেভাবেই সময় কাটুক, তা নিয়ে ওর ভাবনা নেই।
এভাবেই কেটে যাচ্ছিল ওর দিন। কিন্তু একদিন ওকে আনা হলো চিকিত্সকের কাছে। চিকিত্সক বললেন, ওর চোখ আর ভালো হবে না। শাহীনুরকে বলা হলো, চোখ ভালো না হলেও ও এখন পড়াশোনা করতে পারবে। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করে ও করতে পারবে স্বাভাবিক জীবনযাপন। সেটাই এখন করছে শাহীনুর। সে কারণেই এখন অনেক স্বপ্ন ওর চোখে।
আজ বিশ্ব দৃষ্টি দিবস। আমরা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে কথা বলব আজ।
চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন (সিএসএফ) এ ধরনের শিশুদের নিয়ে কাজ করছে অনেক দিন ধরে। অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছেলেশিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের যতটা আগ্রহ, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মেয়েদের নিয়ে ততটা নয়। এখানেও একটা বৈষম্য থেকে যাচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রায় ৪০ হাজার শিশু দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী রয়েছে, ১২ হাজার শিশু ছানির কারণে অন্ধত্ব বয়ে বেড়াচ্ছে। সিএসএফ ২০০০ সাল থেকে বাংলাদেশের দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের খুঁজে বের করা, বিনামূল্যে চিকিত্সা-সুবিধা প্রদান করা, পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা, একীভূত শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা এবং শিশুদের চক্ষু পরিচর্যাসহ তাদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে কাজ করছে।
সিএসএফ আত্মপ্রকাশ করে গবেষণা কার্যক্রমের মাধ্যমে। ২০০১-০৩ সাল পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আই হেলথ (আইসিইএইচ) লন্ডনের আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় বাংলাদেশে প্রথম গবেষণা পরিচালনা করেন ডা. এম এ মুহিত। তিনি আইসিইএইচ লন্ডনের ক্লিনিক্যাল রিসার্চ ফেলো। গবেষণার মাধ্যমে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শনাক্তকরণের জন্য একটি যুগান্তকারী এবং সহজ পদ্ধতি আবিষ্কার করেন তিনি। তা হলো কি ইনফরমেন্ট মেথড।
২০০৬ সাল থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুর পুনর্বাসনের জন্য কাজ করে আসছে সিএসএফ। বর্তমানে নওগাঁ এবং সিরাজগঞ্জ জেলার ছয়টি উপজেলার ৩৫০ জন শিশুর পুনর্বাসনের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই কার্যক্রমের আওতায় একজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুর প্রাত্যহিক জীবনে চলাফেরাসহ তার সাধারণ জীবনযাপনের জন্য যে কর্মদক্ষতা প্রয়োজন তা তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় গৃহভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ২০০১ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত এলাকা থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের খুঁজে বের করার জন্য নিজস্ব উদ্ভাবিত পদ্ধতি কি ইনফরমেন্ট মেথড ব্যবহার করে আসছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি যেমন—চেয়ারম্যান, মেম্বার, স্কুলশিক্ষক, ইমাম, চৌকিদার, স্বেচ্ছাসেবক, এনজিও কর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী এক কথায় যেসব মানুষের কাছে তার এলাকার তথ্য থাকে তাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শনাক্তকরণ কৌশলের ওপর।
গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশে কত ধরনের এবং তার পরিমাণ কত, এ ছাড়া কী কী কারণে প্রতিবন্ধী হচ্ছে তা নিরূপণ করার জন্য ২০০৮-২০১২ সাল পর্যন্ত গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এই গবেষণার কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর আই হেলথ লন্ডন।
যত দ্রুত শিশুর ছানির অপারেশন করা যায় তত তার জন্য মঙ্গল আর এই লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করার জন্য ঢাকায় একটি অত্যাধুনিক চোখের হাসপাতাল (ওয়াহিদা মতিন মেমোরিয়াল সিএসএফ চাইল্ড ভিশন সেন্টার) স্থাপন করে সিএসএফ। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুরা সিএসএফ হাসপাতালে এসে বিনামূল্যে অপারেশন করাতে পারবে। চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন আগামী তিন বছরে কমপক্ষে ৭৫০ জন শিশুর দেড় হাজার চোখ বিনামূল্যে অপারেশন করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
২০০৪ সালে সমমনা ৬০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় চাইল্ড সাইট নেটওয়ার্ক গঠিত হয়েছে। বর্তমানে চাইল্ড সাইট নেটওয়ার্কের সদস্যরা দেশের ৩২ জেলার ৫১টি উপজেলায় ছড়িয়ে থেকে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।
সিএসএফ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য একীভূত শিক্ষা বেছে নেয়। এতে করে শিশুটি তার বাড়িতে থেকে তার পাশের সাধারণ স্কুলে পড়ালেখার সুযোগ পাবে এবং তার আশপাশের মানুষের মধ্যে তাদের পড়ালেখার বিষয়ে সচেতনতা তৈরি হবে। একীভূত শিক্ষার আওতায় সিএসএফ বর্তমানে ২০০ জন শিশুকে স্কুলে ভর্তি করতে সমর্থ হয়েছে নওগাঁ এবং সিরাজগঞ্জ জেলার ছয়টি উপজেলায়।
সিএসএফ দেশের মানুষের মধ্যে দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য হেলথ কমিউনিকেশন কার্যক্রম পরিচলনা করছে। এই কার্যক্রমের মধ্যে প্রতিবছর চাইল্ড সাইট জার্নালিস্ট ফেলোশিপ দেওয়া, টেলিভিশন ও রেডিওতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করা, বিশ্ব দৃষ্টি দিবসসহ বিভিন্ন দিবস উদযাপন করা, পোস্টার ও লিফলেট বিলি করা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধিতা-বিষয়ক সেমিনার ও আলোচনা সভা করা, দৃষ্টিমেলা ও দৃষ্টিযাত্রার মাধ্যমে সবার মধ্যে শিশুর দৃষ্টির সুরক্ষার তথ্য প্রচার চলেছে। সর্বোপরি চাইল্ড সাইট ফাউন্ডেশন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য একটি অধিকারভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করার জন্য সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। একমুঠো রোদ্দুর ওদের জীবন ভরিয়ে দিক।
No comments