যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি জিডিপির প্রায় ৯.৯%
যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি এক লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হয়েছে, যা কিনা দেশটির মোট দেশজ উত্পাদনের (জিডিপি) প্রায় ৯ দশমিক ৯০ শতাংশ।
৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জন্য বাজেট ঘাটতির এই হিসাব নির্ণয় করা হয়েছে। আর এই ঘাটতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
তবে ঘাটতির প্রকৃত হিসাবটি এ মাসের শেষ দিকে আমেরিকার অর্থ মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে। এক লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলারের সমপরিমাণ ঘাটতির হিসাবটি মার্কিন কংগ্রেসের প্রাক্কলন।
সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি ও কর আয় কমে যাওয়া দেশটির বাজেট ঘাটতি স্ফীত করে তুলেছে।
এর আগের বছর যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৪৫ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।
এবার অবশ্য বাজেট ঘাটতি এক লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। পরে তা সংশোধন করে কিছুটা কমানো হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এবার ব্যয় বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো মন্দায় আক্রান্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্ধারের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া।
মন্দা মোকাবিলায় মার্কিন সরকার ৭৮ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের উদ্দীপনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল।
ইতিমধ্যে এই বিরাট আকারের ঘাটতি গোটা আমেরিকাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। বিদেশিরা মার্কিন ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে অনেকের মনে।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বিনিয়োগ আকর্ষণ বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সুদের হার বাড়ানোর মতো পদক্ষেপ নিতে পারে।
এদিকে উচ্চহারে ঘাটতি নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক বিতর্ক দেখা দিয়েছে। রিপাবলিকানরা অভিযোগ করেছেন, এটি ওবামা প্রশাসনের আয় ও ব্যয়ের বিপদের দিক উন্মোচিত করেছে।
অন্যদিকে হোয়াইট হাউস থেকে বলা হচ্ছে, বুশ প্রশাসনের রেখে যাওয়া আর্থিক সংকট উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া গেছে।
৩০ সেপ্টেম্বর শেষ হওয়া ২০০৮-০৯ অর্থবছরের জন্য বাজেট ঘাটতির এই হিসাব নির্ণয় করা হয়েছে। আর এই ঘাটতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
তবে ঘাটতির প্রকৃত হিসাবটি এ মাসের শেষ দিকে আমেরিকার অর্থ মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করবে। এক লাখ ৪০ হাজার কোটি ডলারের সমপরিমাণ ঘাটতির হিসাবটি মার্কিন কংগ্রেসের প্রাক্কলন।
সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি ও কর আয় কমে যাওয়া দেশটির বাজেট ঘাটতি স্ফীত করে তুলেছে।
এর আগের বছর যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৪৫ হাজার ৯০০ কোটি ডলার।
এবার অবশ্য বাজেট ঘাটতি এক লাখ ৬০ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে বলে অনুমান করা হয়েছিল। পরে তা সংশোধন করে কিছুটা কমানো হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এবার ব্যয় বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো মন্দায় আক্রান্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্ধারের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া।
মন্দা মোকাবিলায় মার্কিন সরকার ৭৮ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের উদ্দীপনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল।
ইতিমধ্যে এই বিরাট আকারের ঘাটতি গোটা আমেরিকাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে। বিদেশিরা মার্কিন ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে অনেকের মনে।
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বিনিয়োগ আকর্ষণ বজায় রাখতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সুদের হার বাড়ানোর মতো পদক্ষেপ নিতে পারে।
এদিকে উচ্চহারে ঘাটতি নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক বিতর্ক দেখা দিয়েছে। রিপাবলিকানরা অভিযোগ করেছেন, এটি ওবামা প্রশাসনের আয় ও ব্যয়ের বিপদের দিক উন্মোচিত করেছে।
অন্যদিকে হোয়াইট হাউস থেকে বলা হচ্ছে, বুশ প্রশাসনের রেখে যাওয়া আর্থিক সংকট উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া গেছে।
No comments