মেসিকে ইন্টারে চান ফিগো
বার্সার সঙ্গে লিওনেল মেসির বন্ধনটা কতটা মজবুত তা ভালোই জানা আছে লুইস ফিগোর। এই পর্তুগিজ তবুও নিজের সর্বশেষ ক্লাব ইন্টার মিলানে দেখতে চান মেসিকে। কারণ ফিগোর কোনো সন্দেহই নেই যে মেসিই বর্তমান বিশ্বের সেরা ফুটবলার। ইন্টারের হয়েই গত মৌসুমে ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন ২০০১ সালের ফিফা বর্ষসেরা এবং ২০০০ সালের ব্যালন ডি অর বিজয়ী ফিগো।
১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বার্সায় খেলা ফিগো জানিয়েছেন, মেসিকে ইন্টারের জার্সিতে দেখা তাঁর স্বপ্ন, ‘লিওনেল সবার সেরা এবং এটা প্রশ্নাতীত। দলের সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়া এখন আগের মৌসুমের চেয়েও ভালো। মেসিকে ইন্টারে খেলতে দেখা আমার স্বপ্ন।’ ইন্টারের হয়ে ক্যারিয়ার শেষ করার পর ফিগো বলেছিলেন, ‘আমি ফুটবল ছাড়ছি, কিন্তু ইন্টার ছাড়ব না।’ তাঁর সেই কথার প্রতিফলন যেন পাওয়া গেল মেসিকে ইন্টারে দেখতে চাওয়ার আকুলতায়।
ইন্টার ও বার্সা ছাড়াও ২০ বছরের ক্লাব ক্যারিয়ারে ৬ বছর স্পোর্টিং সিপি এবং ৫ বছর রিয়াল মাদ্রিদে খেলে সেখানে গড়ে তুলেছিলেন গ্যালাকটিকোস। পর্তুগালের হয়ে ১২৭ ম্যাচে ৩২ গোল করা এই মিডফিল্ডারের ধারণা, ইব্রাহিমোভিচ-ইতোর অদলবদলে লাভবানই হয়েছে নেরাজ্জুরিরা, ‘আমি ইতোকে সত্যিই পছন্দ করি। রিয়ালে খেলার সময় ইতোর ফর্ম আমি দেখেছি। ইন্টারের হয়ে জ্লাতান (ইব্রাহিমোভিচ) তিনটি দারুণ মৌসুম কাটিয়েছে, ক্লাবকে দিয়েছেও অনেক। সে যখন ছিল তখন ইন্টার তার ওপর নির্ভর করেছে কিন্তু এখন আর তা নেই।’
১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত বার্সায় খেলা ফিগো জানিয়েছেন, মেসিকে ইন্টারের জার্সিতে দেখা তাঁর স্বপ্ন, ‘লিওনেল সবার সেরা এবং এটা প্রশ্নাতীত। দলের সঙ্গে তাঁর বোঝাপড়া এখন আগের মৌসুমের চেয়েও ভালো। মেসিকে ইন্টারে খেলতে দেখা আমার স্বপ্ন।’ ইন্টারের হয়ে ক্যারিয়ার শেষ করার পর ফিগো বলেছিলেন, ‘আমি ফুটবল ছাড়ছি, কিন্তু ইন্টার ছাড়ব না।’ তাঁর সেই কথার প্রতিফলন যেন পাওয়া গেল মেসিকে ইন্টারে দেখতে চাওয়ার আকুলতায়।
ইন্টার ও বার্সা ছাড়াও ২০ বছরের ক্লাব ক্যারিয়ারে ৬ বছর স্পোর্টিং সিপি এবং ৫ বছর রিয়াল মাদ্রিদে খেলে সেখানে গড়ে তুলেছিলেন গ্যালাকটিকোস। পর্তুগালের হয়ে ১২৭ ম্যাচে ৩২ গোল করা এই মিডফিল্ডারের ধারণা, ইব্রাহিমোভিচ-ইতোর অদলবদলে লাভবানই হয়েছে নেরাজ্জুরিরা, ‘আমি ইতোকে সত্যিই পছন্দ করি। রিয়ালে খেলার সময় ইতোর ফর্ম আমি দেখেছি। ইন্টারের হয়ে জ্লাতান (ইব্রাহিমোভিচ) তিনটি দারুণ মৌসুম কাটিয়েছে, ক্লাবকে দিয়েছেও অনেক। সে যখন ছিল তখন ইন্টার তার ওপর নির্ভর করেছে কিন্তু এখন আর তা নেই।’
No comments