‘প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষাকারী আইন অসাংবিধানিক’
প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকার সময় কাউকে বিচারের সম্মুখীন করা যাবে না—এমন একটি আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেছেন ইতালির সাংবিধানিক আদালত। আর এতে করে ইতালির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনিকে (৭৩) এখন অন্তত তিনটি মামলায় আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হতে পারে। তবে বারলুসকোনি জানিয়েছেন, আদালতের রায় যা-ই হোক, তিনি পদত্যাগ করবেন না।
গত বুধবার এক আদেশে সাংবিধানিক আদালত জানান, প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষাকারী এই আইনটি অসাংবিধানিক। কারণ আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—সংবিধানের এই নীতিমালার পরিপন্থী ওই আইন। ২০০৮ সালে বারলুসকোনির নেতৃত্বাধীন সরকার ওই আইন অনুমোদন করে। সে সময় মিলানে একটি মামলায় বারলুসকোনির বিচার চলছিল।
আদালতের আদেশের প্রতিক্রিয়ায় বারলুসকোনি বলেছেন, তিনি জানতেন, এমন ধরনের রায়ই দেওয়া হবে। কারণ বাম ধারার বিচারকেরা আদালত নিয়ন্ত্রণ করছেন। তবে তিনি পদত্যাগ করবেন না। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই পাঁচ বছরের জন্য দেশ চালাব।’ বিরোধীরা অবশ্য এরই মধ্যে তাঁকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সময় বারলুসকোনির বিরুদ্ধে কমপক্ষে তিনটি মামলা বিচারাধীন ছিল। এর মধ্যে দুর্নীতি ও ঘুষ দেওয়ার মামলা রয়েছে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার সাংবিধানিক আদালত বারলুসকোনির এ ধরনের উদ্যোগ প্রতিহত করলেন। এর আগে ২০০৪ সালেও এ ধরনের একটি আইন চালু করার চেষ্টা করেন তিনি।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি যৌন কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার খবর প্রকাশ হওয়ার পর বারলুসকোনির জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েছে।
গত বুধবার এক আদেশে সাংবিধানিক আদালত জানান, প্রধানমন্ত্রীকে রক্ষাকারী এই আইনটি অসাংবিধানিক। কারণ আইনের চোখে দেশের সব নাগরিক সমান—সংবিধানের এই নীতিমালার পরিপন্থী ওই আইন। ২০০৮ সালে বারলুসকোনির নেতৃত্বাধীন সরকার ওই আইন অনুমোদন করে। সে সময় মিলানে একটি মামলায় বারলুসকোনির বিচার চলছিল।
আদালতের আদেশের প্রতিক্রিয়ায় বারলুসকোনি বলেছেন, তিনি জানতেন, এমন ধরনের রায়ই দেওয়া হবে। কারণ বাম ধারার বিচারকেরা আদালত নিয়ন্ত্রণ করছেন। তবে তিনি পদত্যাগ করবেন না। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই পাঁচ বছরের জন্য দেশ চালাব।’ বিরোধীরা অবশ্য এরই মধ্যে তাঁকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সময় বারলুসকোনির বিরুদ্ধে কমপক্ষে তিনটি মামলা বিচারাধীন ছিল। এর মধ্যে দুর্নীতি ও ঘুষ দেওয়ার মামলা রয়েছে। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার সাংবিধানিক আদালত বারলুসকোনির এ ধরনের উদ্যোগ প্রতিহত করলেন। এর আগে ২০০৪ সালেও এ ধরনের একটি আইন চালু করার চেষ্টা করেন তিনি।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি যৌন কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার খবর প্রকাশ হওয়ার পর বারলুসকোনির জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েছে।
No comments