দলবদল নিয়ে ফেডারেশনে হ-য-ব-র-ল
হকির দলবদলের তৃতীয় দিনেও ফেডারেশনের বিবর্ণ চেহারা। বড় ক্লাবগুলোর কেউই আসেনি। শুধু সাধারণ বীমায় নাম লিখিয়েছেন মোহামেডানের গোলাম হাফেজ রব্বানি ও বাংলাদেশ স্পোর্টিংয়ের অমর বড়ুয়া।
জাতীয় দল দেশে নেই, বিকেএসপি দল আগামী মাসে ভারতে যাবে নেহরু কাপে খেলতে, একই সময় মিয়ানমারে এইচএফ কাপে খেলতে যাবে যুবদল। দলবদলে আবাহনী-মোহামেডানের অনাগ্রহের কারণটা বোঝাই যায়।
কাল মেরিনার্স ইয়াং ক্লাব ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের অবস্থানের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত জানতে। আবাহনীও দুই-এক দিনের মধ্যে এ রকম চিঠি দিতে পারে। ক্লাবগুলোর এমন অবস্থানে ফেডারেশন পরশু এক জরুরি সভাও করেছে। সম্পাদক খন্দকার জামিলউদ্দিন জানিয়েছেন, ‘প্রয়োজন হলে বিকেএসপি নেহরু কাপে যাবে না। মিয়ানমারে পাঠানো হবে না যুবদলকে। তবুও লিগ চলবে।’ জার্মানিতে থাকা ১৮ খেলোয়াড়ের ১৬ জনকেই এসএ গেমসের জন্য ক্যাম্পে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেডারেশন। এই খেলোয়াড়দের তাই লিগে খেলার সুযোগ নেই। তাদের ছাড়াই হবে দলবদল।
আবাহনীর হকি কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ জানিয়েছেন, ‘লিগ কমিটিতে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা দ্বিতীয় বিভাগ থেকে এসেছে। আইনকানুন কিছু জানে না। গঠনতন্ত্র বোঝে না। এরা একটা হ-য-ব-র-ল অবস্থা পাকিয়ে ফেলেছে। আমরা দুই-এক দিনের মধ্যে চিঠি দিতে পারি ফেডারেশনকে।’ মোহামেডান কর্মকর্তা সাজেদ আদেল জানালেন, ‘আমি বাইলজ পড়েছি। এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলো আইনবিরোধী। আবাহনী-মোহামেডানের মতো ক্লাব না এলে কি দলবদল হবে? না হকিতে কোনো জৌলুশ থাকবে?’ মোহামেডান ক্লাব সূত্রে অবশ্য জানা গেছে, সাজেদ আদেলকে সরিয়ে প্রতাপ শঙ্কর হাজরাকে দল গঠনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সে ক্ষেত্রে শেষ দিকে হয়তো দলবদলে অংশ নিতে পারে মোহামেডান।
জাতীয় দল দেশে নেই, বিকেএসপি দল আগামী মাসে ভারতে যাবে নেহরু কাপে খেলতে, একই সময় মিয়ানমারে এইচএফ কাপে খেলতে যাবে যুবদল। দলবদলে আবাহনী-মোহামেডানের অনাগ্রহের কারণটা বোঝাই যায়।
কাল মেরিনার্স ইয়াং ক্লাব ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের অবস্থানের ব্যাপারে সুস্পষ্ট সিদ্ধান্ত জানতে। আবাহনীও দুই-এক দিনের মধ্যে এ রকম চিঠি দিতে পারে। ক্লাবগুলোর এমন অবস্থানে ফেডারেশন পরশু এক জরুরি সভাও করেছে। সম্পাদক খন্দকার জামিলউদ্দিন জানিয়েছেন, ‘প্রয়োজন হলে বিকেএসপি নেহরু কাপে যাবে না। মিয়ানমারে পাঠানো হবে না যুবদলকে। তবুও লিগ চলবে।’ জার্মানিতে থাকা ১৮ খেলোয়াড়ের ১৬ জনকেই এসএ গেমসের জন্য ক্যাম্পে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফেডারেশন। এই খেলোয়াড়দের তাই লিগে খেলার সুযোগ নেই। তাদের ছাড়াই হবে দলবদল।
আবাহনীর হকি কর্মকর্তা শহীদুল্লাহ জানিয়েছেন, ‘লিগ কমিটিতে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা দ্বিতীয় বিভাগ থেকে এসেছে। আইনকানুন কিছু জানে না। গঠনতন্ত্র বোঝে না। এরা একটা হ-য-ব-র-ল অবস্থা পাকিয়ে ফেলেছে। আমরা দুই-এক দিনের মধ্যে চিঠি দিতে পারি ফেডারেশনকে।’ মোহামেডান কর্মকর্তা সাজেদ আদেল জানালেন, ‘আমি বাইলজ পড়েছি। এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলো আইনবিরোধী। আবাহনী-মোহামেডানের মতো ক্লাব না এলে কি দলবদল হবে? না হকিতে কোনো জৌলুশ থাকবে?’ মোহামেডান ক্লাব সূত্রে অবশ্য জানা গেছে, সাজেদ আদেলকে সরিয়ে প্রতাপ শঙ্কর হাজরাকে দল গঠনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সে ক্ষেত্রে শেষ দিকে হয়তো দলবদলে অংশ নিতে পারে মোহামেডান।
No comments