উপদেশ দিতে আসবেন না
আগামী
জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগ বিদেশি কারও উপদেশের দিকে তাকিয়ে নেই
বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী
ওবায়দুল কাদের। ৭ই মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভার প্রচারে
শনিবার ঢাকার নিউ মার্কেট কাঁচাবাজার এলাকায় লিফলেট বিলির পর সাংবাদিকদের
এক প্রশ্নের জবাবে এই মন্তব্য করেন তিনি। বিএনপির বর্জনের মধ্যে অনুষ্ঠিত
দশম সংসদ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার পর একাদশ সংসদ নির্বাচনে সব দলের
অংশগ্রহণ চাইছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ। গত মঙ্গলবার এক
সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন রাষ্ট্রদূত অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের
ব্যাপারে তার দেশের অবস্থানের কথা ব্যক্ত করেন। পরে বৃহস্পতিবার ও
শুক্রবার দুটি অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, আগামী সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ
নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট ভূমিকা রাখতে
পারেন। বার্নিকাটের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ তুলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক
বলেন, দেশের সংবিধান অনুযায়ী অবাধ, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও সকলের কাছে
গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।
দেশের নিয়ম অনুযায়ী দেশে গণতন্ত্র চলবে এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা কারো উপদেশের দিকে তাকিয়ে নেই। আমরা একটি ভালো নির্বাচন করতে চাই। ওবায়দুল কাদের বলেন, একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কারও উপদেশ দেয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ তারা ধোয়া তুলশী পাতা নয়। তাদের দেশের গণতন্ত্রের অবস্থা সম্পর্কেও আমরা জানি। তিনি বলেন, আমরা একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেদের বিবেকের ও দেশের জনগণের চাপে একটি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে চাই। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির আন্দোলনের কৌশল রাজনৈতিক হলে তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে এবং তা সহিংসতাপূর্ণ হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলনের কৌশল রাজনৈতিক হলে তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে। আর তাদের কৌশল সহিংসতাপূর্ণ হলে জনগণের জান-মাল রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যা করার দরকার তা করবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল তাদের নিজস্ব বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তিনি বলেন, বিষয়টি যদি রাজনৈতিক হয়, তাহলে আমরা তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করবো। আর তাদের কৌশল যদি সহিংসতাপূর্ণ হয়, তাহলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কী করতে হবে তা আমাদের জানা রয়েছে। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী ৭ই মার্চের জনসভাকে স্মরণাতীতকালের সবচেয়ে বড় জনসভায় পরিণত করার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ঐতিহ্যগতভাবে প্রচার কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। গত ১লা মার্চ থেকে জনসভাকে সফল করার লক্ষ্যে মাইকিং চলছে, পাড়া-মহল্লায়, মার্কেট ও বাসায় বাসায় আওয়ামী লীগের জনসভার হ্যান্ডবিল প্রচার করা হচ্ছে। আগামী ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র বিষয়ে করণীয় ও দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখতে জনগণকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবেন। লিফলেট বিতরণের সময় আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক সবুজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশের নিয়ম অনুযায়ী দেশে গণতন্ত্র চলবে এবং নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা কারো উপদেশের দিকে তাকিয়ে নেই। আমরা একটি ভালো নির্বাচন করতে চাই। ওবায়দুল কাদের বলেন, একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কারও উপদেশ দেয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ তারা ধোয়া তুলশী পাতা নয়। তাদের দেশের গণতন্ত্রের অবস্থা সম্পর্কেও আমরা জানি। তিনি বলেন, আমরা একটি রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেদের বিবেকের ও দেশের জনগণের চাপে একটি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করতে চাই। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির আন্দোলনের কৌশল রাজনৈতিক হলে তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে এবং তা সহিংসতাপূর্ণ হলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তিনি বলেন, বিএনপির আন্দোলনের কৌশল রাজনৈতিক হলে তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করা হবে। আর তাদের কৌশল সহিংসতাপূর্ণ হলে জনগণের জান-মাল রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যা করার দরকার তা করবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল তাদের নিজস্ব বিষয়। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। তিনি বলেন, বিষয়টি যদি রাজনৈতিক হয়, তাহলে আমরা তা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করবো। আর তাদের কৌশল যদি সহিংসতাপূর্ণ হয়, তাহলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কী করতে হবে তা আমাদের জানা রয়েছে। সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী ৭ই মার্চের জনসভাকে স্মরণাতীতকালের সবচেয়ে বড় জনসভায় পরিণত করার লক্ষ্যে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ঐতিহ্যগতভাবে প্রচার কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। গত ১লা মার্চ থেকে জনসভাকে সফল করার লক্ষ্যে মাইকিং চলছে, পাড়া-মহল্লায়, মার্কেট ও বাসায় বাসায় আওয়ামী লীগের জনসভার হ্যান্ডবিল প্রচার করা হচ্ছে। আগামী ৭ই মার্চ ঐতিহাসিক শহীদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি-জামায়াতের ষড়যন্ত্র বিষয়ে করণীয় ও দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখতে জনগণকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেবেন। লিফলেট বিতরণের সময় আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল হক সবুজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments