পাড়ানো ময়দায় সেমাই, কারখানা সিলগালা
পা দিয়ে মাখানো হতো লাচ্ছা সেমাইয়ের ময়দা। ছবি: র্যাবের সৌজন্যে |
নোংরা
পা দিয়ে পাড়িয়ে পাড়িয়ে মাখানো হয় ময়দা। যে শ্রমিকেরা এই ‘পদ দলনের’ কাজ
করেন তাঁদের গা থেকে ময়দার ওপর দর দর করে ঝরতে থাকে ঘাম। সেই ময়দায় বানানো
লাচ্ছা সেমাই ঢুকে পড়ে ‘১০০% বিশুদ্ধ’ লেখা বাহারি মোড়কে।
রাজধানীর লালবাগের এমনই একটি প্রতিষ্ঠান সজল আহমেদ সেমাই কারখানা। এভাবে লাচ্ছা সেমাই বানানোর সময় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এই কারখানায় অভিযান চালায় র্যাব ও বিএসটিআই। হাতেনাতে ধরা পড়েন এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা। পরে তাঁদের দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এবং কারখানাটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়।
লালবাগের শহীদনগরের বেড়িবাঁধের পাশে চার নম্বর গলিতে দোতলা টিনের ঘরের মধ্যে সেমাই কারখানাটি ছিল।
অভিযানের নেতৃত্বে থাকা র্যাব-২ এর উপপরিচালক দিদারুল আলম বলেন, ‘অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের এমন কিছু অবশিষ্ট নেই যে এই কারখানায় ছিল না। ভেতরে এত দুর্গন্ধ যে, নাকে কাপড় চেপে আমাদের অভিযান চালাতে হয়েছিল।’ তিনি বলেন, নোংরা গন্ধ, ভেজাল তেল আর ডালডা ব্যবহার করা হতো কারখানাটির সেমাইয়ে। কাদা আর স্যাঁতসেঁতে মেঝের ওপর পা দিয়ে ময়দা মাখানো হতো।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, রোজার সময় প্রতিদিন এই কারখানায় ২০-২৫ মণ সেমাই বিক্রি করা হতো। প্রতিমণ সেমাইয়ের পাইকারি মূল্য ছিল তিন হাজার টাকা। এর পর এসব সেমাইয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মোড়ক ভরে বিক্রি করা হতো। জরিমানার করে কারখানাটি সিলগালা করা হয়।
রাজধানীর লালবাগের এমনই একটি প্রতিষ্ঠান সজল আহমেদ সেমাই কারখানা। এভাবে লাচ্ছা সেমাই বানানোর সময় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এই কারখানায় অভিযান চালায় র্যাব ও বিএসটিআই। হাতেনাতে ধরা পড়েন এর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা। পরে তাঁদের দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয় এবং কারখানাটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়।
লালবাগের শহীদনগরের বেড়িবাঁধের পাশে চার নম্বর গলিতে দোতলা টিনের ঘরের মধ্যে সেমাই কারখানাটি ছিল।
অভিযানের নেতৃত্বে থাকা র্যাব-২ এর উপপরিচালক দিদারুল আলম বলেন, ‘অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের এমন কিছু অবশিষ্ট নেই যে এই কারখানায় ছিল না। ভেতরে এত দুর্গন্ধ যে, নাকে কাপড় চেপে আমাদের অভিযান চালাতে হয়েছিল।’ তিনি বলেন, নোংরা গন্ধ, ভেজাল তেল আর ডালডা ব্যবহার করা হতো কারখানাটির সেমাইয়ে। কাদা আর স্যাঁতসেঁতে মেঝের ওপর পা দিয়ে ময়দা মাখানো হতো।
র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, রোজার সময় প্রতিদিন এই কারখানায় ২০-২৫ মণ সেমাই বিক্রি করা হতো। প্রতিমণ সেমাইয়ের পাইকারি মূল্য ছিল তিন হাজার টাকা। এর পর এসব সেমাইয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মোড়ক ভরে বিক্রি করা হতো। জরিমানার করে কারখানাটি সিলগালা করা হয়।
No comments