প্রাণের প্রতিষ্ঠাতা আমজাদ খান মারা গেছেন
মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরী |
প্রাণ-আরএফএল
গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান
চৌধুরী মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে
তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
প্রাণের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে মারা যান আমজাদ খান চৌধুরী। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘ দিন ডায়াবেটিস ও হৃদ্রোগে ভুগছিলেন।
আমজাদ খান চৌধুরীর ছোট ছেলে ও প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী জানান, তাঁর বাবার লাশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় এনে সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর নাটোরের সম্ভ্রান্ত চৌধুরী পরিবারে বাংলাদেশে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্পের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত আমজাদ খান চৌধুরীর জন্ম। ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউটে আমজাদ খান চৌধুরীর শিক্ষা জীবন শুরু হয়। ১৯৫৬ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
আমজাদ খান চৌধুরী মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসসি), ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি, পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া তিনি রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা), আন্ডারপ্রিভিলেজড চিলড্রেনস এডুকেশন প্রোগ্রাম (ইউসেপ) প্রভৃতি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
প্রাণের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ বুধবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে মারা যান আমজাদ খান চৌধুরী। তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘ দিন ডায়াবেটিস ও হৃদ্রোগে ভুগছিলেন।
আমজাদ খান চৌধুরীর ছোট ছেলে ও প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী জানান, তাঁর বাবার লাশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে ঢাকায় এনে সামরিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর নাটোরের সম্ভ্রান্ত চৌধুরী পরিবারে বাংলাদেশে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্পের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত আমজাদ খান চৌধুরীর জন্ম। ঢাকার নবকুমার ইনস্টিটিউটে আমজাদ খান চৌধুরীর শিক্ষা জীবন শুরু হয়। ১৯৫৬ সালে তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়ান স্টাফ কলেজ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। আমজাদ খান চৌধুরী ১৯৮১ সালে মেজর জেনারেল হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
আমজাদ খান চৌধুরী মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসসি), ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, বাংলাদেশ ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি, পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এ ছাড়া তিনি রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব), বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশন (বাপা), আন্ডারপ্রিভিলেজড চিলড্রেনস এডুকেশন প্রোগ্রাম (ইউসেপ) প্রভৃতি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।
No comments