মিয়ানমারে ভোট ৮ নভেম্বর: ২৫ বছরে প্রথম উন্মুক্ত নির্বাচন
মিয়ানমারের দীর্ঘ প্রতীক্ষিত নির্বাচন হবে আগামী ৮ নভেম্বর। এটি হবে দেশটিতে ২৫ বছরের মধ্যে প্রথম উন্মুক্ত সাধারণ নির্বাচন। একজন জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা গতকাল বুধবার এসব কথা জানান। খবর এএফপি ও বিবিসির।
ইয়াঙ্গুনের নির্বাচন কমিশনের উপপরিচালক থান্ট জিন অং বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন পরে বিস্তারিত ঘোষণা দেবে।’
আসন্ন নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ক্ষমতাসীন ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির (ইউএসডিপি) সঙ্গে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) মধ্যে। এনএলডি ১৯৯০ সালের নির্বাচনে জিতলেও তা বাতিল করে তৎকালীন সামরিক সরকার। মিয়ানমারের ইতিহাসে ১৯৬০ সালের পর সেটাই ছিল বহু দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচন।
সু চি কে অংশ নিতে না দেওয়ায় ২০১০ সালের নির্বাচন বর্জন করে এনএলডি। এবারের নির্বাচনেও দলটির অংশগ্রহণ অনিশ্চিত। নিয়মানুসারে, নির্বাচনের পর এমপিদের ভোটে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। তবে সু চি প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়াতে পারবেন না। কারণ, তাঁর ছেলেরা যুক্তরাজ্যের নাগরিক। বর্তমান সংবিধানে আছে, কারও সন্তানের বিদেশি নাগরিকত্ব থাকলে তিনি প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে পারবেন না। ওই ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়ে আসছে এনএলডি। দলটির মুখপাত্র নায়ান উইন বলেন, ‘আমরা এখনই বলতে পারছি না, নির্বাচনে যাব কি না। বৈঠক করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
ইয়াঙ্গুনের নির্বাচন কমিশনের উপপরিচালক থান্ট জিন অং বলেন, ‘আগামী ৮ নভেম্বর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন পরে বিস্তারিত ঘোষণা দেবে।’
আসন্ন নির্বাচনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ক্ষমতাসীন ইউনিয়ন সলিডারিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টির (ইউএসডিপি) সঙ্গে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) মধ্যে। এনএলডি ১৯৯০ সালের নির্বাচনে জিতলেও তা বাতিল করে তৎকালীন সামরিক সরকার। মিয়ানমারের ইতিহাসে ১৯৬০ সালের পর সেটাই ছিল বহু দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচন।
সু চি কে অংশ নিতে না দেওয়ায় ২০১০ সালের নির্বাচন বর্জন করে এনএলডি। এবারের নির্বাচনেও দলটির অংশগ্রহণ অনিশ্চিত। নিয়মানুসারে, নির্বাচনের পর এমপিদের ভোটে মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। তবে সু চি প্রেসিডেন্ট পদে দাঁড়াতে পারবেন না। কারণ, তাঁর ছেলেরা যুক্তরাজ্যের নাগরিক। বর্তমান সংবিধানে আছে, কারও সন্তানের বিদেশি নাগরিকত্ব থাকলে তিনি প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে পারবেন না। ওই ধারা সংশোধনের দাবি জানিয়ে আসছে এনএলডি। দলটির মুখপাত্র নায়ান উইন বলেন, ‘আমরা এখনই বলতে পারছি না, নির্বাচনে যাব কি না। বৈঠক করে আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
No comments