কেরানীগঞ্জে ধসে পড়েছে নির্মাণাধীন চারতলা ভবন
কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা পশ্চিমপাড়া এলাকার মসজিদ রোডে নির্মাণাধীন এ ভবন গত সোমবার রাতে পাশের টিনের দোতলা বাড়ির ওপর হেলে পড়েছে l প্রথম আলো |
ঢাকার
কেরানীগঞ্জ উপজেলার শুভাঢ্যা পশ্চিম পাড়া পুরান কলোনি এলাকায় ডোবায়
নির্মাণাধীন একটি চারতলা ভবন গত সোমবার রাতে পাশের দোতলা টিনের বাড়ির ওপর
হেলে পড়ে। গত মঙ্গলবার সকালে বাড়িটি পুরোপুরি দেবে যায়।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। খবর পেয়ে থানা-পুলিশ, র্যা ব ও কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এলাকাবাসী বলেন, তিন-চার মাস আগে স্থানীয় বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেন। এ কাজের জন্য তিনি তাঁর বড় ভাই মতিউর রহমানকে দায়িত্ব দেন। ভবনটি ধসে পড়ায় ডোবার ওপর নির্মিত মতিউর রহমানের টিনশেডের তিনটি টংঘরও ডুবে যায়।
গতকাল সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, আশপাশের লোকজন আতঙ্কে তাঁদের মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। মতিউর রহমানের পরিবারের লোকজন ডোবার পানির নিচ থেকে মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা করছেন।
মতিউরের ছোট মেয়ে প্রত্যক্ষদর্শী শারমিন আক্তার জানান, রাতে তিনি টেলিভিশন দেখছিলেন। এমন সময় বিকট শব্দ শুনতে পান। বের হয়ে এসে দেখেন, পাকা ভবনটি হেলে পড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বাড়িতে থাকা লোকজনকে নিয়ে বের হয়ে আসেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ভবনটি ধসে পড়ে।
শহিদুল ইসলাম বলেন, বাড়িটি নির্মাণের জন্য তিনি তাঁর বড় ভাই মতিউর রহমানকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মতিউর ঠিকাদারের কাজ করেন। এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জানা যায়, মতিউর পলাতক আছেন। তবে তাঁর মেয়ে মুক্তা বেগম বলেন, বাড়ি নির্মাণ করেছেন শহিদুল ইসলাম কিন্তু অযথা তাঁর বাবার ওপর দোষ চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী গতকাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ভবনটি নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে। এ জন্য রাজউকের অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। পাইলিং ছাড়া ভবন নির্মাণের কারণে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এখন এ ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন মীর বলেন, ঘটনার পর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বাড়িধসের ঘটনায় তদন্ত চলছে।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত হননি। খবর পেয়ে থানা-পুলিশ, র্যা ব ও কেরানীগঞ্জ ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এলাকাবাসী বলেন, তিন-চার মাস আগে স্থানীয় বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেন। এ কাজের জন্য তিনি তাঁর বড় ভাই মতিউর রহমানকে দায়িত্ব দেন। ভবনটি ধসে পড়ায় ডোবার ওপর নির্মিত মতিউর রহমানের টিনশেডের তিনটি টংঘরও ডুবে যায়।
গতকাল সকালে সরেজমিনে দেখা গেছে, আশপাশের লোকজন আতঙ্কে তাঁদের মালামাল অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন। মতিউর রহমানের পরিবারের লোকজন ডোবার পানির নিচ থেকে মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা করছেন।
মতিউরের ছোট মেয়ে প্রত্যক্ষদর্শী শারমিন আক্তার জানান, রাতে তিনি টেলিভিশন দেখছিলেন। এমন সময় বিকট শব্দ শুনতে পান। বের হয়ে এসে দেখেন, পাকা ভবনটি হেলে পড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বাড়িতে থাকা লোকজনকে নিয়ে বের হয়ে আসেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ভবনটি ধসে পড়ে।
শহিদুল ইসলাম বলেন, বাড়িটি নির্মাণের জন্য তিনি তাঁর বড় ভাই মতিউর রহমানকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন। মতিউর ঠিকাদারের কাজ করেন। এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে জানা যায়, মতিউর পলাতক আছেন। তবে তাঁর মেয়ে মুক্তা বেগম বলেন, বাড়ি নির্মাণ করেছেন শহিদুল ইসলাম কিন্তু অযথা তাঁর বাবার ওপর দোষ চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মো. শাহজাহান আলী গতকাল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ভবনটি নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার করে নির্মাণ করা হয়েছে। এ জন্য রাজউকের অনুমোদনও নেওয়া হয়নি। পাইলিং ছাড়া ভবন নির্মাণের কারণে এ ঘটনাটি ঘটেছে। এখন এ ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জামাল উদ্দিন মীর বলেন, ঘটনার পর থেকে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বাড়িধসের ঘটনায় তদন্ত চলছে।
No comments