ব্লাড ব্যাংকে অভিযান: যেভাবে পানি হয়ে যায় রক্ত
কোন
পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই মাদকাসক্ত ও পেশাদার দাতার রক্ত সংগ্রহ করছিল
রাজধানীর শ্যামলী এলাকায় ফেমাস জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ও
বাংলাদেশ ব্লাড ব্যাংক। শুধু তাই নয়, স্যালাইন মিশিয়ে এক ব্যাগ রক্তকে দুই
ব্যাগ বানিয়ে বিক্রি করছিল প্রতিষ্ঠান দুটি। র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত
গতকাল দুপুরে প্রতিষ্ঠান দুটিতে অভিযান চালিয়ে ভেজাল ও অপরীক্ষিত রক্ত জব্দ
করেছে। পাশাপাশি দুই লাখ ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে তাদের।
র্যাব জানিয়েছে, ফেমাস জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ও বাংলাদেশ ব্লাড ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ অপরীক্ষিত রক্ত জব্দ করা হয়। ব্লাড ব্যাংক দুটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হলেও অধিক মুনাফার লোভে পরীক্ষা- নিরীক্ষা রক্ত সংগ্রহ করে থাকে। এমনকি রক্তের সঙ্গে স্যালাইন মিশিয়ে এক ব্যাগ রক্তকে দুই ব্যাগ বানিয়ে বিক্রয় করে প্রতিষ্ঠান দুটি। ব্লাড সংরক্ষণ করার জন্য ব্লাড প্রিজারভিশন রিফ্রেজারেটর ব্যবহার করা আবশ্যক হলে সাধারণ ফ্রিজ ব্যবহার করে এই দুটি প্রতিষ্ঠান। যা রক্ত সংরক্ষণের উপযোগী নয়। এসব অনিয়মের দায়ে বাংলাদেশ ব্লাড ব্যাংককে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও ফেমাস জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক থেকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। র্যাব-২ উপপরিচালক ড. মো. দিদারুল আলমের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠান দুটিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, র্যাব-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. স্বপন কুমার তপাদার।
র্যাব জানিয়েছে, ফেমাস জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক ও বাংলাদেশ ব্লাড ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ অপরীক্ষিত রক্ত জব্দ করা হয়। ব্লাড ব্যাংক দুটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হলেও অধিক মুনাফার লোভে পরীক্ষা- নিরীক্ষা রক্ত সংগ্রহ করে থাকে। এমনকি রক্তের সঙ্গে স্যালাইন মিশিয়ে এক ব্যাগ রক্তকে দুই ব্যাগ বানিয়ে বিক্রয় করে প্রতিষ্ঠান দুটি। ব্লাড সংরক্ষণ করার জন্য ব্লাড প্রিজারভিশন রিফ্রেজারেটর ব্যবহার করা আবশ্যক হলে সাধারণ ফ্রিজ ব্যবহার করে এই দুটি প্রতিষ্ঠান। যা রক্ত সংরক্ষণের উপযোগী নয়। এসব অনিয়মের দায়ে বাংলাদেশ ব্লাড ব্যাংককে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও ফেমাস জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক থেকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। র্যাব-২ উপপরিচালক ড. মো. দিদারুল আলমের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠান দুটিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন, র্যাব-২ এর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক ডা. স্বপন কুমার তপাদার।
No comments