কুড়িগ্রামের ছিটমহলে যৌথ জরিপ: বেশির ভাগ মানুষই থাকতে চান বাংলাদেশে
কুড়িগ্রামের
১২টি ছিটমহলে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ জরিপ দলের গণনার কাজ চলছে। এখন
পর্যন্ত অধিকাংশ পরিবার বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার জন্য নিবন্ধন করলেও মাত্র
দুটি পরিবার ভারতে যেতে নিজেদের নাম নিবন্ধনে অন্তর্ভুক্ত করেছে।
ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন জানান, হেড কাউন্টিং-এ ফুলবাড়ীতে ৭টি বুথে ১৫ জন করে গণনার কাজ করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৭ জন এবং ভারতের ৮জন গণনাকারী রয়েছে। ২য় দিনে ১ হাজার ১১৪ জনের গণনা সম্পন্ন করা হয়। কালিরহাট মধ্য পাড়ায় বুথের মধ্যে জন্ম সূত্রে শিশু ১২জন, বৈবাহিক সূত্রে ৫ জন, মৃত্যু বরণ কারীর ৩ জন, খড়িয়াটারী পাড়ায় বুথে ৯জন শিশু ৯জন, বৈবাহিক সূত্রে নেই, মৃত্যুবরণকারীর রয়েছে ২ জন, ছোটকামাত পাড়ায় মোস্তফার বাড়ির বুথে শিশু ৭ জন, বৈবাহিক সূত্রে ১ জন, মৃত্যুবরণকারী নেই, দোলাটারি বুথে শিশু ৫ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২ জন, মৃত্যুবরণকারীর ১ জন, বটতলা বুথে শিশু ১২ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৬ জন, মৃত্যুবরণকারীর ২ জন, পশ্চিম পাড়ার বুথে শিশু ৫ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৩ জন, মৃত্যু বরণ কারীর ১ জন, কামালপুর বুথে শিশু ১৪ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৪ জন, মৃত্যুবরণকারীর ২ জনের নাম নিবন্ধিত হলেও ভারতে যেতে ২য় দিনেও কেউ নিবন্ধিত করেননি। ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এজেএম এরশাদ আহসান হাবীব জানান, এই উপজেলায় ১০টি ছিটমহল রয়েছে। এখানে ৩টি স্থানে ৩টি বুথ করা হয়েছে। ২য় দিনের হেড কাউন্টিং-এ শিশু ২২ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২ জন, মৃত্যু বরণকারী ৩ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়। এ ছাড়াও দু’দিনে গাও চুলকা-১ এবং কালামাটি দুটি ছিটমহলের দুটি পরিবারের ৭ জন ভারতে যাওয়ার জন্যে গণনাকারীদের নিকট নিবন্ধিত হয়েছে। এরা হলেন, গাও চুলকা-১ ছিটমহলের মহির উদ্দিনের ছেলে বাদল মিয়া (২৮) তার স্ত্রী আর্জিনা বেগম (২২) ও ৯ বছরের মেয়ে বৃষ্টি এবং কালামাটি ছিটমহলের বাসিন্দা মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আলতাফ (২৮) স্ত্রী শেফালী বেগম (২৪) মেয়ে তাসলিমা (৬) এবং এক বৎসরের ছেলে শান্তকে নিয়ে ভারত যেতে ফরম পূরণ ও ছবি উঠিয়েছেন।
জেলা প্রশাসকের কন্ট্রোলরুম থেকে জানা যায়, কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি এবং ভূরুঙ্গামারী ২টি উপজেলায় রয়েছে ১২টি ছিটমহল। ফুলবাড়ীর দাশিয়ারছড়া ছিটে ৭টি বুথে জন্ম সূত্রে শিশু ৬৩ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২১ জন, মৃত্যু বরণকারীর সংখ্যা ১১ জন, পরিবারের সংখ্যা ২শ ১৬ জনসহ ১হাজার ১শ ১৪ জন জনসংখ্যা এবং ভূরুঙ্গামারীতে ১০টি ছিটে ২শ ৫৩ জনসংখ্যার মধ্যে নারী রয়েছে ১৩২ জন এবং পুরুষ ১২১ জন নিবন্ধিত হয়। এখন পর্যন্ত দুটি পরিবার ভারতে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছে। ভারতে যাওয়ার ব্যাপারে যারা আগ্রহী তাদের নিবন্ধন ফরমে নাম ওঠানোর পাশাপাশি ছবি তোলা এবং যারা বাংলাদেশে থাকতে ইচ্ছুক তাদের শুধুমাত্র নিবন্ধন ফরমে নাম ওঠানো হচ্ছে। ছিটমহলে হেড কাউন্টিং এর কাজ চলবে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত।
ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন জানান, হেড কাউন্টিং-এ ফুলবাড়ীতে ৭টি বুথে ১৫ জন করে গণনার কাজ করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৭ জন এবং ভারতের ৮জন গণনাকারী রয়েছে। ২য় দিনে ১ হাজার ১১৪ জনের গণনা সম্পন্ন করা হয়। কালিরহাট মধ্য পাড়ায় বুথের মধ্যে জন্ম সূত্রে শিশু ১২জন, বৈবাহিক সূত্রে ৫ জন, মৃত্যু বরণ কারীর ৩ জন, খড়িয়াটারী পাড়ায় বুথে ৯জন শিশু ৯জন, বৈবাহিক সূত্রে নেই, মৃত্যুবরণকারীর রয়েছে ২ জন, ছোটকামাত পাড়ায় মোস্তফার বাড়ির বুথে শিশু ৭ জন, বৈবাহিক সূত্রে ১ জন, মৃত্যুবরণকারী নেই, দোলাটারি বুথে শিশু ৫ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২ জন, মৃত্যুবরণকারীর ১ জন, বটতলা বুথে শিশু ১২ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৬ জন, মৃত্যুবরণকারীর ২ জন, পশ্চিম পাড়ার বুথে শিশু ৫ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৩ জন, মৃত্যু বরণ কারীর ১ জন, কামালপুর বুথে শিশু ১৪ জন, বৈবাহিক সূত্রে ৪ জন, মৃত্যুবরণকারীর ২ জনের নাম নিবন্ধিত হলেও ভারতে যেতে ২য় দিনেও কেউ নিবন্ধিত করেননি। ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এজেএম এরশাদ আহসান হাবীব জানান, এই উপজেলায় ১০টি ছিটমহল রয়েছে। এখানে ৩টি স্থানে ৩টি বুথ করা হয়েছে। ২য় দিনের হেড কাউন্টিং-এ শিশু ২২ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২ জন, মৃত্যু বরণকারী ৩ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়। এ ছাড়াও দু’দিনে গাও চুলকা-১ এবং কালামাটি দুটি ছিটমহলের দুটি পরিবারের ৭ জন ভারতে যাওয়ার জন্যে গণনাকারীদের নিকট নিবন্ধিত হয়েছে। এরা হলেন, গাও চুলকা-১ ছিটমহলের মহির উদ্দিনের ছেলে বাদল মিয়া (২৮) তার স্ত্রী আর্জিনা বেগম (২২) ও ৯ বছরের মেয়ে বৃষ্টি এবং কালামাটি ছিটমহলের বাসিন্দা মৃত তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে আলতাফ (২৮) স্ত্রী শেফালী বেগম (২৪) মেয়ে তাসলিমা (৬) এবং এক বৎসরের ছেলে শান্তকে নিয়ে ভারত যেতে ফরম পূরণ ও ছবি উঠিয়েছেন।
জেলা প্রশাসকের কন্ট্রোলরুম থেকে জানা যায়, কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি এবং ভূরুঙ্গামারী ২টি উপজেলায় রয়েছে ১২টি ছিটমহল। ফুলবাড়ীর দাশিয়ারছড়া ছিটে ৭টি বুথে জন্ম সূত্রে শিশু ৬৩ জন, বৈবাহিক সূত্রে ২১ জন, মৃত্যু বরণকারীর সংখ্যা ১১ জন, পরিবারের সংখ্যা ২শ ১৬ জনসহ ১হাজার ১শ ১৪ জন জনসংখ্যা এবং ভূরুঙ্গামারীতে ১০টি ছিটে ২শ ৫৩ জনসংখ্যার মধ্যে নারী রয়েছে ১৩২ জন এবং পুরুষ ১২১ জন নিবন্ধিত হয়। এখন পর্যন্ত দুটি পরিবার ভারতে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছে। ভারতে যাওয়ার ব্যাপারে যারা আগ্রহী তাদের নিবন্ধন ফরমে নাম ওঠানোর পাশাপাশি ছবি তোলা এবং যারা বাংলাদেশে থাকতে ইচ্ছুক তাদের শুধুমাত্র নিবন্ধন ফরমে নাম ওঠানো হচ্ছে। ছিটমহলে হেড কাউন্টিং এর কাজ চলবে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত।
No comments