ঐক্য প্রক্রিয়ার গোলটেবিল, সংলাপের জন্য প্রস্তাবনা পেশ
দুই
পক্ষ অনড় থাকলেও চলমান সঙ্কট সমাধানে সংলাপই একমাত্র বিকল্প বলে মনে করছেন
দেশের বিশিষ্টজনরা। তারা বলেছেন, স্বাধীন দেশে সঙ্কট সমাধানে সংলাপের কোন
বিকল্প নেই। চলমান সহিংসতা বন্ধ ও সরকার ইতিবাচক মনোভাব দেখালেই সংলাপের
আবহ তৈরি হতে পারে। তবে এমন পরিস্থিতি না হলেও বিকল্প প্রস্তাবনা দেয়া
হয়েছে ঐক্য প্রক্রিয়া আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠক থেকে। বলা হয়েছে সবার কাছে
গ্রহনযোগ্য তিন থেকে পাঁচজন নাগরিকের কমিটি করে দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা
করে সংলাপের প্রক্রিয়া শুরু করা যেতে পারে। এটি সম্ভব না হলে প্রেসিডেন্টের
সঙ্গে আলোচনা করে সংলাপ উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। আজ সকালে রাজধানীর
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এর সেমিনার হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেশের বিশিষ্ট
নাগরিক, পেশাজীবী ও রাজনৈতিক দলের নেতারা অংশ নেন। সঙ্কট সমাধানে চলমান
প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশে সংলাপ ছাড়া সঙ্কট নিরসনের কোন বিকল্প নেই। এছাড়া সংলাপ হতে হবে দেশের সকল সক্রিয় রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের কার্যকর অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ‘জাতীয় সঙ্কট নিরসনে জাতীয় সংলাপ’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন, সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান, এম হাফিজ উদ্দিন, সি এম শফী সামি, রাশেদা কে চৌধুরী, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম শামসুল হুদা, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস প্রমুখ।
গোলটেবিল বৈঠকে বিশিষ্টজনরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, একটি স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক দেশে সংলাপ ছাড়া সঙ্কট নিরসনের কোন বিকল্প নেই। এছাড়া সংলাপ হতে হবে দেশের সকল সক্রিয় রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের কার্যকর অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ‘জাতীয় সঙ্কট নিরসনে জাতীয় সংলাপ’ শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন, সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ড. কামাল হোসেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. আকবর আলী খান, এম হাফিজ উদ্দিন, সি এম শফী সামি, রাশেদা কে চৌধুরী, সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম শামসুল হুদা, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের আহবায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস প্রমুখ।
No comments