বাংলাদেশে নির্যাতনের ঘটনায় চুপ থাকতে পারে না বিশ্ব- সহিংসতা অবসানের আহ্বান
বাংলাদেশে
রাজনৈতিক উদ্দেশ্য-প্রণোদিত সহিংসতা ও অন্যান্য নির্যাতনের ঘটনা অবসানের
কোন লক্ষণ নেই। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকারের উচিত সকলের অধিকারের
প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং বিচারবহির্ভূতভাবে শক্তি প্রয়োগ, গুম এবং
গ্রেপ্তার বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করা। একই সঙ্গে সমর্থকরা যাতে বেআইনিভাবে
সহিংসতার আশ্রয় না নেয়, তা নিশ্চিতে সব রাজনৈতিক দলের স্পষ্ট বিবৃতি প্রদান
করা উচিত। অপরাধমূলক কর্মকান্ডের ধারাবাহিকতা অবসানে সব পক্ষকে সহযোগিতার
হাত বাড়াতে হবে। আজ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক
মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) এক বিবৃতিতে এসব কথা
বলা হয়েছে। এইচআরডব্লিউ’র এশিয়া অঞ্চলের পরিচালক ব্র্যাড অ্যাডামস বলেছেন,
সহিংস অপরাধের ধারাবাহিকতা বন্ধে ও সব ধরনের অপরাধ কর্মকান্ডের জন্য
দায়ীদের খুঁজে বের করে তাদের গ্রেপ্তার ও বিচার নিশ্চিতে সব পক্ষের
সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়া উচিত। তিনি বলেন, বিরোধী দলের কয়েকজন সদস্যের
সহিংস অপরাধ কর্মকা- সরকার পক্ষের হত্যাকা-, জখম ও অনৈতিক গ্রেপ্তারের
ঘটনাসমূহকে ন্যায্যতা প্রদান করে না। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে নির্যাতনের
ঘটনা বিশ্ব আর উপেক্ষা করতে পারে না।
গত মাসে দেশজুড়ে প্রায় ৬০ জন নিহত হয়েছেন, শ’ শ’ মানুষ আহত হয়েছেন ও হাজার হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সমর্থকরা যাতে বেআইনিভাবে সহিংসতার আশ্রয় না নেয়, তা নিশ্চিতে সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের উচিত স্পষ্ট বিবৃতি দেয়া। ব্র্যাড অ্যাডামস বলেন, আইন-শৃঙ্খলা আরোপ এবং দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তাবিধানের দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু, নিরাপত্তা বাহিনীসমূহের জানা উচিত যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য তাদের জবাবদিহি করতে হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেনসহ কয়েকটি রাষ্ট্র সহিংসতা অবসানের আহ্বান জানিয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহের কাছে ভারতের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেশী দেশটিরও উচিত বাংলাদেশে নির্যাতন বন্ধে তাদের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করা।
গত মাসে দেশজুড়ে প্রায় ৬০ জন নিহত হয়েছেন, শ’ শ’ মানুষ আহত হয়েছেন ও হাজার হাজার মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সমর্থকরা যাতে বেআইনিভাবে সহিংসতার আশ্রয় না নেয়, তা নিশ্চিতে সব রাজনৈতিক দলের নেতাদের উচিত স্পষ্ট বিবৃতি দেয়া। ব্র্যাড অ্যাডামস বলেন, আইন-শৃঙ্খলা আরোপ এবং দেশের নাগরিকদের নিরাপত্তাবিধানের দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু, নিরাপত্তা বাহিনীসমূহের জানা উচিত যে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য তাদের জবাবদিহি করতে হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বৃটেনসহ কয়েকটি রাষ্ট্র সহিংসতা অবসানের আহ্বান জানিয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহের কাছে ভারতের মতামত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিবেশী দেশটিরও উচিত বাংলাদেশে নির্যাতন বন্ধে তাদের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করা।
No comments