র্যাবের হাতে সকালে আটক, বিকেলে নিহত
চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় র্যাবের হাতে আজ সোমবার সকালে আটক হওয়ার পর বিকেলে হেফাজতে থাকা অবস্থায় মোশাররফ হোসেন (৩৫) নামের এক ব্যক্তি গুলিতে নিহত হয়েছেন।
র্যাব বলেছে, মোশাররফ শীর্ষস্থানীয় একজন সন্ত্রাসী। সকালে আটক করার পর তাঁকে নিয়ে বাউরিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গেলে তাঁর সহযোগীদের সঙ্গে র্যাবের ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। র্যাবের দাবি অনুযায়ী, মোশাররফের সহযোগীদের ছোড়া গুলিতেই তিনি নিহত হয়েছেন।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের পরিচালক লে. কর্নেল মিফতা উদ্দিন আহমেদের দাবি, আজ সকাল ১০টার দিকে সন্দ্বীপের হারামিয়া এলাকা থেকে মোশাররফ হোসেনকে আটক করা হয়। তাঁর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে নামে। তিন জায়গায় অভিযান চালিয়ে বিদেশি পিস্তলসহ ৩০টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। দুপুর ১২টা থেকে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত এ অভিযান চলে। সর্বশেষ বাউরিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে মোশাররফের সহযোগীরা র্যাব সদস্যদের উদ্দেশ্য করে গুলি ছুড়তে থাকেন। র্যাবও ১৯টি গুলি ছোড়ে। এ সময় মোশাররফ তাঁর সহযোগীদের গুলিতেই মারা যান। এ ছাড়া র্যাবের এক সদস্যও সামান্য আহত হন। পরে র্যাবের সদস্যরা ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোশাররফের পাঁচ সহযোগীকে আটক করেন।
জঙ্গলবাড়ি এলাকার লোকজনের উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় একজন সাংবাদিক প্রথম আলোকে জানান, ১০ থেকে ১২টি গুলির শব্দ তাঁরা শুনেছেন। তবে জঙ্গলের ভেতর কে বা কারা গুলি চালিয়েছেন, তাঁরা তা দেখেননি।
মোশাররফের বিরুদ্ধে সন্দ্বীপ থানার পুলিশ কনস্টেবল জুলহাসকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার মামলাসহ হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্রসহ ১৫টি মামলা রয়েছে বলে দাবি করেন মিফতা উদ্দিন।
সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম মশিউর রহমান সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘র্যাব অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশাররফ হোসেনের সহযোগীরা র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এই গুলিতে তিনি মারা যান বলে শুনেছি। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
র্যাব বলেছে, মোশাররফ শীর্ষস্থানীয় একজন সন্ত্রাসী। সকালে আটক করার পর তাঁকে নিয়ে বাউরিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গেলে তাঁর সহযোগীদের সঙ্গে র্যাবের ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। র্যাবের দাবি অনুযায়ী, মোশাররফের সহযোগীদের ছোড়া গুলিতেই তিনি নিহত হয়েছেন।
র্যাব-৭ চট্টগ্রামের পরিচালক লে. কর্নেল মিফতা উদ্দিন আহমেদের দাবি, আজ সকাল ১০টার দিকে সন্দ্বীপের হারামিয়া এলাকা থেকে মোশাররফ হোসেনকে আটক করা হয়। তাঁর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব অস্ত্র উদ্ধারে অভিযানে নামে। তিন জায়গায় অভিযান চালিয়ে বিদেশি পিস্তলসহ ৩০টি অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। দুপুর ১২টা থেকে বেলা সাড়ে তিনটা পর্যন্ত এ অভিযান চলে। সর্বশেষ বাউরিয়া ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে মোশাররফের সহযোগীরা র্যাব সদস্যদের উদ্দেশ্য করে গুলি ছুড়তে থাকেন। র্যাবও ১৯টি গুলি ছোড়ে। এ সময় মোশাররফ তাঁর সহযোগীদের গুলিতেই মারা যান। এ ছাড়া র্যাবের এক সদস্যও সামান্য আহত হন। পরে র্যাবের সদস্যরা ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোশাররফের পাঁচ সহযোগীকে আটক করেন।
জঙ্গলবাড়ি এলাকার লোকজনের উদ্ধৃতি দিয়ে স্থানীয় একজন সাংবাদিক প্রথম আলোকে জানান, ১০ থেকে ১২টি গুলির শব্দ তাঁরা শুনেছেন। তবে জঙ্গলের ভেতর কে বা কারা গুলি চালিয়েছেন, তাঁরা তা দেখেননি।
মোশাররফের বিরুদ্ধে সন্দ্বীপ থানার পুলিশ কনস্টেবল জুলহাসকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার মামলাসহ হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্রসহ ১৫টি মামলা রয়েছে বলে দাবি করেন মিফতা উদ্দিন।
সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম মশিউর রহমান সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, ‘র্যাব অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশাররফ হোসেনের সহযোগীরা র্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এই গুলিতে তিনি মারা যান বলে শুনেছি। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
The same story the same RAB,I would
ReplyDeleterequest thithithis Daily to vigorously
pursue the matter.