এশীয় স্বপ্নের বাস্তবায়ন চান শি জিনপিং
এশীয় অঞ্চলের স্বপ্ন বাস্তবায়নে অর্থনীতির প্রাণচাঞ্চল্য বৃদ্ধি, অবাধ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সুযোগ বাড়ানোর জানিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। রোববার দেশটির রাজধানী বেইজিংয়ে এশিয়া-প্যাসিফিক কো-অপারেশনের (অ্যাপেক) সিইও শীর্ষ সম্মেলনে দেয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। খবর এএফপির।
অ্যাপেক সদস্য ২১টি দেশের ও অন্যান্য ১৭টি দেশ এবং অঞ্চলের দেড় হাজার ব্যবসায়ী ৮ থেকে ১০ নভেম্বর ব্যাপী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করছেন বলে জানিয়েছে সিনহুয়া। অ্যাপেকভুক্ত দেশগুলো পৃথিবীর ৪০ শতাংশ জনসংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে। বিশ্ব বাণিজ্যের অর্ধেক ও বৈশ্বিক জিডিপির অর্ধেকের বেশি এই অঞ্চলের অবদান। এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিন, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেসহ আঞ্চলিক নেতারা।চীনের প্রেসিডেন্ট শি বলেন, আমাদের অঞ্চলের উন্নয়নের বিষয়টি আজ আমরা যে সব সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নেব, তার ওপর নির্ভর করছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনগণের জন্য স্বপ্ন নির্মাণ ও বাস্তবায়ন করাই আমাদের দায়িত্ব। তিনি বলেন, এই স্বপ্ন হল এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অধিবাসীদের প্রাণশক্তিকে ধারণ করে যৌথ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। চীনের উন্নয়ন এ অঞ্চলে অধিক সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে জানান তিনি।অর্থনীতির প্রাণচাঞ্চল্য আরও বৃদ্ধি, অবাধ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি, উন্নত সড়কপথ এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের নিবিড় বিনিময়ের মাধ্যমে এই প্রাণশক্তিকে ব্যবহার করা যাবে বলে মতপ্রকাশ করেন তিনি। এটি অর্জন করতে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার ভিত্তিতে, পরস্পরের লাভের ভিত্তিতে যৌথভাবে একটি অবাধ অর্থনীতি গড়ে তোলা দরকার বলে মন্তব্য করেন শি।আঞ্চলিক উন্নয়নে চীন ?এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকা (এফটিএএপি) গড়ে তুলতে চান। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র চায় ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি)। সম্প্রতি বিশ্ব অর্থনীতিতে এশীয় ড্রাগন চীনের উত্থানে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র।সম্মেলনে যোগদান ও চীনের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্কের গতি ফেরাতে রোববার ওয়াশিংটন ত্যাগ করেছেন বারাক ওবামা। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শির সঙ্গে খোলামেলা ও নিবিড় আলোচনা করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। গত সপ্তাহে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছেন, দুই দেশের শক্তি পরস্পর বিরোধাত্মক হয়ে উঠছে।
অ্যাপেক সদস্য ২১টি দেশের ও অন্যান্য ১৭টি দেশ এবং অঞ্চলের দেড় হাজার ব্যবসায়ী ৮ থেকে ১০ নভেম্বর ব্যাপী এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করছেন বলে জানিয়েছে সিনহুয়া। অ্যাপেকভুক্ত দেশগুলো পৃথিবীর ৪০ শতাংশ জনসংখ্যার প্রতিনিধিত্ব করে। বিশ্ব বাণিজ্যের অর্ধেক ও বৈশ্বিক জিডিপির অর্ধেকের বেশি এই অঞ্চলের অবদান। এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভাদিমির পুতিন, জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেসহ আঞ্চলিক নেতারা।চীনের প্রেসিডেন্ট শি বলেন, আমাদের অঞ্চলের উন্নয়নের বিষয়টি আজ আমরা যে সব সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপ নেব, তার ওপর নির্ভর করছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জনগণের জন্য স্বপ্ন নির্মাণ ও বাস্তবায়ন করাই আমাদের দায়িত্ব। তিনি বলেন, এই স্বপ্ন হল এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অধিবাসীদের প্রাণশক্তিকে ধারণ করে যৌথ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা। চীনের উন্নয়ন এ অঞ্চলে অধিক সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে জানান তিনি।অর্থনীতির প্রাণচাঞ্চল্য আরও বৃদ্ধি, অবাধ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি, উন্নত সড়কপথ এবং জনগণের সঙ্গে জনগণের নিবিড় বিনিময়ের মাধ্যমে এই প্রাণশক্তিকে ব্যবহার করা যাবে বলে মতপ্রকাশ করেন তিনি। এটি অর্জন করতে এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার ভিত্তিতে, পরস্পরের লাভের ভিত্তিতে যৌথভাবে একটি অবাধ অর্থনীতি গড়ে তোলা দরকার বলে মন্তব্য করেন শি।আঞ্চলিক উন্নয়নে চীন ?এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় মুক্ত বাণিজ্য এলাকা (এফটিএএপি) গড়ে তুলতে চান। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র চায় ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি)। সম্প্রতি বিশ্ব অর্থনীতিতে এশীয় ড্রাগন চীনের উত্থানে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র।সম্মেলনে যোগদান ও চীনের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্কের গতি ফেরাতে রোববার ওয়াশিংটন ত্যাগ করেছেন বারাক ওবামা। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শির সঙ্গে খোলামেলা ও নিবিড় আলোচনা করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। গত সপ্তাহে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলেছেন, দুই দেশের শক্তি পরস্পর বিরোধাত্মক হয়ে উঠছে।
No comments