কুমিল্লায় পুলিশ সন্ত্রাসী গুলি বিনিময় : নিহত ২
কুমিল্লায় পুলিশের সঙ্গে সন্ত্রাসী-ছিনতাইকারীদের গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। গুলিতে রাব্বী ও জনি নামের ২ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে এবং পুলিশের ২ এসআই ও ১ সন্ত্রাসীসহ ৩ জন আহত হয়েছে। এ সময় জেলা ডিবির এসআই ফিরোজ হোসেনের কাছ থেকে লুণ্ঠিত সরকারি একটি পিস্তল ও সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত অত্যাধুনিক আরও ২টি বিদেশী পিস্তলসহ ৩টি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের জেলার আদর্শ সদর উপজেলার আলেখারচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, নগরীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী-ছিনতাইকারী বেলাল ওরফে বড় সুমন ওরফে জিরা সুমনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা বৃহস্পতিবার দিনে-দুপুরে নগরীর ঝাউতলা এলাকায় ডিবির এসআই ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে তার ব্যবহৃত সরকারি পিস্তলটি লুটে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই দিনই জেলার আদর্শ সদর উপজেলার অশোকতলা ছায়াবিতান এলাকার শাহজাহান ওরফে সাজুর ছেলে বেলাল ওরফে বড় সুমন ওরফে জিরা সুমন, দৌলতপুরের বাবুলের ছেলে রাব্বী, অশোকতলার মৃত কালু মিয়ার ছেলে জনি, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার চোব্বাশ গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার ছেলে সবুজকে আসামি করে মামলা করে। ঘটনার পর থেকে জেলা পুলিশের ২৪টি টিম লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার ও আসামিদের গ্রেফতারে মাঠে নামে। রোববার জেলা ডিবির ওসি মনিরুল ইসলাম পিপিএম, এসআই ইকবাল বাহার, এসআই শাহ কামাল আকন্দ, এসআই সহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের জেলার আদর্শ সদর উপজেলার আলেখারচর এলাকায় অবস্থান নেয়। ২টি মোটরসাইকেলযোগে ৬ জনের সন্ত্রাসী দল জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে ঢাকা অভিমুখে যাওয়ার পথে আলেখারচর এলাকায় পুলিশ তাদের ব্যারিকেড দেয়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকলে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এ সময় পুলিশ ১৬ রাউন্ড শটগানের ও ১০ রাউন্ড পিস্তলের গুলি ছোড়ে। দুপক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনায় সন্ত্রাসী রাব্বী, জনি ও ফেনী সদরের উত্তর বিরিঞ্চি গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে শাহাদাত হোসেন ওরফে দুলাল (২০) আহত হয়। আহত সন্ত্রাসী রাব্বীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর সে মারা যায়। গুলিবিদ্ধ আহত অপর সন্ত্রাসী জনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সোয়া ৩টার দিকে মারা যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় আহত ডিবির এসআই সহিদুল ইসলাম (৩৪), এএসআই নজরুল ইসলামকে (৩২) কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল, ২টি পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে এবং অপর মোটরসাইকেলযোগে ৩ সন্ত্রাসী পালিয়ে যায়। পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, ডিবির এসআই ফিরোজের কাছ থেকে ছিনতাইকৃত পিস্তলটি নিহত সন্ত্রাসী রাব্বীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পলাতক সন্ত্রাসী জিরা সুমনসহ তার অপর সঙ্গীদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে পুলিশের একাধিক টিমের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
জানা যায়, নগরীর তালিকাভুক্ত শীর্ষ সন্ত্রাসী-ছিনতাইকারী বেলাল ওরফে বড় সুমন ওরফে জিরা সুমনের নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা বৃহস্পতিবার দিনে-দুপুরে নগরীর ঝাউতলা এলাকায় ডিবির এসআই ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে গুরুতর আহত করে তার ব্যবহৃত সরকারি পিস্তলটি লুটে নেয়। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ওই দিনই জেলার আদর্শ সদর উপজেলার অশোকতলা ছায়াবিতান এলাকার শাহজাহান ওরফে সাজুর ছেলে বেলাল ওরফে বড় সুমন ওরফে জিরা সুমন, দৌলতপুরের বাবুলের ছেলে রাব্বী, অশোকতলার মৃত কালু মিয়ার ছেলে জনি, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার চোব্বাশ গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার ছেলে সবুজকে আসামি করে মামলা করে। ঘটনার পর থেকে জেলা পুলিশের ২৪টি টিম লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার ও আসামিদের গ্রেফতারে মাঠে নামে। রোববার জেলা ডিবির ওসি মনিরুল ইসলাম পিপিএম, এসআই ইকবাল বাহার, এসআই শাহ কামাল আকন্দ, এসআই সহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের জেলার আদর্শ সদর উপজেলার আলেখারচর এলাকায় অবস্থান নেয়। ২টি মোটরসাইকেলযোগে ৬ জনের সন্ত্রাসী দল জেলার সদর দক্ষিণ উপজেলার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে ঢাকা অভিমুখে যাওয়ার পথে আলেখারচর এলাকায় পুলিশ তাদের ব্যারিকেড দেয়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করতে থাকলে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এ সময় পুলিশ ১৬ রাউন্ড শটগানের ও ১০ রাউন্ড পিস্তলের গুলি ছোড়ে। দুপক্ষের মধ্যে গুলি বিনিময়ের ঘটনায় সন্ত্রাসী রাব্বী, জনি ও ফেনী সদরের উত্তর বিরিঞ্চি গ্রামের তাজুল ইসলামের ছেলে শাহাদাত হোসেন ওরফে দুলাল (২০) আহত হয়। আহত সন্ত্রাসী রাব্বীকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর সে মারা যায়। গুলিবিদ্ধ আহত অপর সন্ত্রাসী জনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকাল সোয়া ৩টার দিকে মারা যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় আহত ডিবির এসআই সহিদুল ইসলাম (৩৪), এএসআই নজরুল ইসলামকে (৩২) কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সন্ত্রাসীদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল, ২টি পিস্তল ও ৭ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করে এবং অপর মোটরসাইকেলযোগে ৩ সন্ত্রাসী পালিয়ে যায়। পুলিশ সুপার টুটুল চক্রবর্তী দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, ডিবির এসআই ফিরোজের কাছ থেকে ছিনতাইকৃত পিস্তলটি নিহত সন্ত্রাসী রাব্বীর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। পলাতক সন্ত্রাসী জিরা সুমনসহ তার অপর সঙ্গীদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে পুলিশের একাধিক টিমের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
No comments