‘সমঝোতা হয়নি, আইনজীবীরা গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় থাকবেন’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী বলেছেন, বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নের বিষয়ে কোনো ধরনের চুক্তি বা সমঝোতা হয়নি।
আইনজীবীরা গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রায় শামিল আছেন, থাকবেন এবং আন্দোলনে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য না আসা পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকবে।
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে গতকাল মঙ্গলবার আইনজীবীদের আলোচনার বিষয়ে সমিতির উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে এ জে মোহাম্মদ আলী এসব কথা বলেন।
এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমি আবার পরিষ্কাভাবে বলতে চাই, গতকালের মিটিংয়ে কোনো দলীয় প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে বৈঠক বা আলোচনা ছিল না। ওই মিটিংয়ে কোনো সমঝোতা হওয়ার প্রশ্ন ওঠে না।’
এদিকে সংবাদ সম্মেলনের পরপরই বিরোধী দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে একদল আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মিছিল করেন। এরপর তাঁরা সমিতি ভবনের প্রাঙ্গণ সমবেত হন।
গতকাল প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের সঙ্গে গত ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-সমর্থিত জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা। গতকাল বেলা সোয়া দুইটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ, আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল বাসেত মজুমদার, এ এফ এম মেসবাহ উদ্দিন ও হাবিবুল ইসলাম ভূঁইয়া, বর্তমান সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, সাবেক সম্পাদক এ এম আমিন উদ্দিন, বশির আহমেদ, শ ম রেজাউল করিম, এম বদরুদ্দোজা ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও আনিসুল হক উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আপিল বিভাগের ছয়জন বিচারপতিও এতে অংশ নেন।
সমিতির দক্ষিণ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘গতকাল প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের কয়েকজন বিচারপতি আমাদের সঙ্গে ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা শুরু করেন। প্রধান বিচারপতি তাঁর বক্তব্যে ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বরের বহিরাগতদের সুপ্রিম কোর্টের আক্রমণের বিষয়ে নির্লিপ্ত থাকায় আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতি হিসেবে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করি। কারণ পুলিশের সহায়তায় সন্ত্রাসীদের হামলায় আমি না অসংখ্য আইনজীবীর নিহত হওয়ার সমূহ আশঙ্কা ছিল। সুপ্রিম কোর্টের বর্তমান সম্পাদককে নজিরবিহীনভাবে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গতকালের আলোচনায় রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে আলোচনা করার জন্য কাউকে আহ্বান করা হয়নি দাবি করেন মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, ‘আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয় আলোচ্য বিষয়বস্তু আলোচকদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আলোচনার পরপরই আওয়ামীপন্থী আইনজীবী হিসেবে পরিচিত আইনজীবীরা এবং অ্যাটর্নি জেনারেল আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সম্পর্কে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন।’
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে গতকাল মঙ্গলবার আইনজীবীদের আলোচনার বিষয়ে সমিতির উদ্যোগে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে এ জে মোহাম্মদ আলী এসব কথা বলেন।
এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আমি আবার পরিষ্কাভাবে বলতে চাই, গতকালের মিটিংয়ে কোনো দলীয় প্রতিনিধিত্বের ভিত্তিতে বৈঠক বা আলোচনা ছিল না। ওই মিটিংয়ে কোনো সমঝোতা হওয়ার প্রশ্ন ওঠে না।’
এদিকে সংবাদ সম্মেলনের পরপরই বিরোধী দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে একদল আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মিছিল করেন। এরপর তাঁরা সমিতি ভবনের প্রাঙ্গণ সমবেত হন।
গতকাল প্রধান বিচারপতি মো. মোজাম্মেল হোসেনের সঙ্গে গত ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-সমর্থিত জ্যেষ্ঠ আইনজীবীরা। গতকাল বেলা সোয়া দুইটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ এফ হাসান আরিফ, আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আবদুল বাসেত মজুমদার, এ এফ এম মেসবাহ উদ্দিন ও হাবিবুল ইসলাম ভূঁইয়া, বর্তমান সভাপতি এ জে মোহাম্মদ আলী, সাবেক সম্পাদক এ এম আমিন উদ্দিন, বশির আহমেদ, শ ম রেজাউল করিম, এম বদরুদ্দোজা ও বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রফিকুল ইসলাম তালুকদার এবং জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন ও আনিসুল হক উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া আপিল বিভাগের ছয়জন বিচারপতিও এতে অংশ নেন।
সমিতির দক্ষিণ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ জে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘গতকাল প্রধান বিচারপতি এবং আপিল বিভাগের কয়েকজন বিচারপতি আমাদের সঙ্গে ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ঘটে যাওয়া ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা শুরু করেন। প্রধান বিচারপতি তাঁর বক্তব্যে ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বরের বহিরাগতদের সুপ্রিম কোর্টের আক্রমণের বিষয়ে নির্লিপ্ত থাকায় আমি আইনজীবী সমিতির সভাপতি হিসেবে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করি। কারণ পুলিশের সহায়তায় সন্ত্রাসীদের হামলায় আমি না অসংখ্য আইনজীবীর নিহত হওয়ার সমূহ আশঙ্কা ছিল। সুপ্রিম কোর্টের বর্তমান সম্পাদককে নজিরবিহীনভাবে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গতকালের আলোচনায় রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে আলোচনা করার জন্য কাউকে আহ্বান করা হয়নি দাবি করেন মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, ‘আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয় আলোচ্য বিষয়বস্তু আলোচকদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আলোচনার পরপরই আওয়ামীপন্থী আইনজীবী হিসেবে পরিচিত আইনজীবীরা এবং অ্যাটর্নি জেনারেল আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন সম্পর্কে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন।’
No comments