সম্পদের তথ্য নিয়ে ডেপুটি স্পিকারের প্রতিবাদ
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী তার
আয় ও সম্পদ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এক
তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সংবাদ সম্মেলনে তথ্য
প্রকাশের পর সংস্থাটির বরাত দিয়ে বিভিন্ন পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায়
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিমূলক সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। এ ব্যাপারে
ডেপুটি স্পিকার প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বিষয়টি
নিয়ে জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি নিরসনে তিনি একটি বিবৃতি দিয়েছেন।
ডেপুটি স্পিকার বিবৃতিতে বলেন, এ-সংক্রান্ত সংবাদে তার বার্ষিক আয় ৪ হাজার ৪৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা বিভ্রান্তিমূলক। এ ক্ষেত্রে আয় বৃদ্ধির কারণ উল্লেখ না করে অসততার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। ২০০৮ সালে তার আয় ছিল ৪৪ হাজার ১০৬ টাকা, তিনি তখন সংসদ সদস্য বা ডেপুটি স্পিকার ছিলেন না। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছর তিনি ডেপুটি স্পিকার হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতাদি গ্রহণ করেছেন। সে অনুপাতে ২০১৩ সালে তার বার্ষিক আয় আনুমানিক ২০ লাখ টাকা হতেই পারে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। তার আয় যা বেড়েছে, তা বৈধভাবেই বেড়েছে। পাঁচ বছর সংবিধানের বিধান মেনেই তিনি কোনো লাভজনক পদে ছিলেন না বা কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো মুনাফা বা আয় গ্রহণ করেননি। ডেপুটি স্পিকারের পারিতোষিক ও ভাতা ছাড়া তিনি যেসব খাতে আয় করেছেন, সেগুলো হচ্ছে সামরিক পেনশন, বিটিভির অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য সম্মানী এবং বই লেখার জন্য রয়্যালটি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সংবাদে সম্পদ ২৩৮ শতাংশ বেড়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা বিভ্রান্তিমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রকৃতপক্ষে ২০০৮ সালে প্রদত্ত সম্পদের তুলনায় ২০১৩ সালে সামান্যই বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বৃদ্ধি পেয়েছে তা হলো সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্য শুল্কমুক্তভাবে আমদানি করা একটি গাড়ি, যার মূল্য ৫৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। এটি তার বৈধ আয় থেকে কেনা হয়েছে।
ডেপুটি স্পিকার বিবৃতিতে বলেন, এ-সংক্রান্ত সংবাদে তার বার্ষিক আয় ৪ হাজার ৪৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা বিভ্রান্তিমূলক। এ ক্ষেত্রে আয় বৃদ্ধির কারণ উল্লেখ না করে অসততার আশ্রয় নেওয়া হয়েছে। ২০০৮ সালে তার আয় ছিল ৪৪ হাজার ১০৬ টাকা, তিনি তখন সংসদ সদস্য বা ডেপুটি স্পিকার ছিলেন না। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রায় পাঁচ বছর তিনি ডেপুটি স্পিকার হিসেবে পারিতোষিক ও ভাতাদি গ্রহণ করেছেন। সে অনুপাতে ২০১৩ সালে তার বার্ষিক আয় আনুমানিক ২০ লাখ টাকা হতেই পারে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই। তার আয় যা বেড়েছে, তা বৈধভাবেই বেড়েছে। পাঁচ বছর সংবিধানের বিধান মেনেই তিনি কোনো লাভজনক পদে ছিলেন না বা কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো মুনাফা বা আয় গ্রহণ করেননি। ডেপুটি স্পিকারের পারিতোষিক ও ভাতা ছাড়া তিনি যেসব খাতে আয় করেছেন, সেগুলো হচ্ছে সামরিক পেনশন, বিটিভির অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য সম্মানী এবং বই লেখার জন্য রয়্যালটি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সংবাদে সম্পদ ২৩৮ শতাংশ বেড়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যা বিভ্রান্তিমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। প্রকৃতপক্ষে ২০০৮ সালে প্রদত্ত সম্পদের তুলনায় ২০১৩ সালে সামান্যই বৃদ্ধি পেয়েছে। যা বৃদ্ধি পেয়েছে তা হলো সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্য শুল্কমুক্তভাবে আমদানি করা একটি গাড়ি, যার মূল্য ৫৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকা। এটি তার বৈধ আয় থেকে কেনা হয়েছে।
No comments