খালেদা জিয়া এখনও অবরুদ্ধ
গুলশানে নিজ বাসায় গতকালও কার্যত অবরুদ্ধ
ছিলেন বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। রোববারের ঢাকামুখী
অভিযাত্রা ও নয়াপল্টনে সমাবেশের ডাক দেওয়ার পর থেকেই কড়া পুলিশি পাহারায়
কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে আছেন তিনি। দলের নেতাকর্মীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন
রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। নেতারা দেখা করতে গেলে তাদের আটক অথবা সরিয়ে দেয়
পুলিশ। সাম্প্রতিক দিনগুলোর মতো গতকালও দলীয় নেতারা খালেদা জিয়ার সঙ্গে
সাক্ষাৎ করতে যেতে পারেননি। অবশ্য গ্রেফতার আতঙ্কে নেতারা চেয়ারপারসনের
সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টাও করেননি।
২৪ ডিসেম্বর
ঢাকা অভিমুখে 'গণতন্ত্রের অভিযাত্রা' কর্মসূচি ঘোষণার পর থেকেই খালেদা জিয়ার বাসা ও গুলশানের কার্যালয় ঘিরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর পরদিন বুধবার গুলশান কার্যালয়ে গিয়ে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে তিনি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তবে দলীয় নেতাদের তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবারও তিনি গুলশানের কার্যালয়ে যান। দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে না দেওয়ায় একাকীই তিনি অফিস করেন। শনিবার পুলিশের কড়াকড়ির মুখে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর পর থেকেই তিনি গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়িটিতে (ফিরোজা ভবন) অবরুদ্ধ হয়ে আছেন।
শনিবার থেকে খালেদা জিয়ার বাড়ির সামনে ৮ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তার বাসার গলির মুখে পাঁচটি বালির ট্রাক দঁড়া করিয়ে রাস্তা বন্ধ রাখা হয়েছে। তারও আগে ট্রাকের সামনে গলির প্রবেশমুখে রাখা হয়েছে লোহার রোডব্লকের ব্যারিকেড। রোববার সাংবাদিকদের ব্যারিকেডের সামনে যেতে দিলেও পরদিন সে সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়। সোম ও মঙ্গলবার ব্রিটিশ হাইকমিশনার এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা জিয়ার বাসায় আসার সময় দুটি ট্রাক সরিয়ে জায়গা করে দেওয়া হয়। তারা ফিরে যাওয়ার পর সেগুলো আগের জায়গায় এনে রাখা হয়। এ ব্যাপারে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার চৌধুরী লুৎফুল কবীর সমকালকে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসার সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশের সংখ্যা আগের তিন দিনের তুলনায় গতকাল মঙ্গলবার কমানো হয়েছে। বর্তমানে অর্ধশত পুলিশ সদস্য সেখানে রয়েছেন। এর আগে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন ছিল বলে জানান তিনি। রাস্তার দু'পাশে বালুবোঝাই পাঁচটি ট্রাক দাঁড় করিয়ে রাখার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
২৪ ডিসেম্বর
ঢাকা অভিমুখে 'গণতন্ত্রের অভিযাত্রা' কর্মসূচি ঘোষণার পর থেকেই খালেদা জিয়ার বাসা ও গুলশানের কার্যালয় ঘিরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর পরদিন বুধবার গুলশান কার্যালয়ে গিয়ে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে তিনি শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। তবে দলীয় নেতাদের তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবারও তিনি গুলশানের কার্যালয়ে যান। দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে না দেওয়ায় একাকীই তিনি অফিস করেন। শনিবার পুলিশের কড়াকড়ির মুখে তিনি কার্যালয়ে যাননি। এর পর থেকেই তিনি গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কের ১ নম্বর বাড়িটিতে (ফিরোজা ভবন) অবরুদ্ধ হয়ে আছেন।
শনিবার থেকে খালেদা জিয়ার বাড়ির সামনে ৮ প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়। তার বাসার গলির মুখে পাঁচটি বালির ট্রাক দঁড়া করিয়ে রাস্তা বন্ধ রাখা হয়েছে। তারও আগে ট্রাকের সামনে গলির প্রবেশমুখে রাখা হয়েছে লোহার রোডব্লকের ব্যারিকেড। রোববার সাংবাদিকদের ব্যারিকেডের সামনে যেতে দিলেও পরদিন সে সুযোগও বন্ধ করে দেওয়া হয়। সোম ও মঙ্গলবার ব্রিটিশ হাইকমিশনার এবং মার্কিন রাষ্ট্রদূত খালেদা জিয়ার বাসায় আসার সময় দুটি ট্রাক সরিয়ে জায়গা করে দেওয়া হয়। তারা ফিরে যাওয়ার পর সেগুলো আগের জায়গায় এনে রাখা হয়। এ ব্যাপারে পুলিশের গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার চৌধুরী লুৎফুল কবীর সমকালকে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসার সামনে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশের সংখ্যা আগের তিন দিনের তুলনায় গতকাল মঙ্গলবার কমানো হয়েছে। বর্তমানে অর্ধশত পুলিশ সদস্য সেখানে রয়েছেন। এর আগে শতাধিক পুলিশ মোতায়েন ছিল বলে জানান তিনি। রাস্তার দু'পাশে বালুবোঝাই পাঁচটি ট্রাক দাঁড় করিয়ে রাখার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
No comments