জীবনযাত্রার ব্যয় ১১ শতাংশ বেড়েছে: ক্যাব
বিদায়ী
বছরে রাজধানীতে পণ্যমূল্য বেড়েছে ১২ দশমিক ১৭ শতাংশ। যার প্রভাব পড়েছে
জীবনযাত্রার ব্যয়ে। গত এক বছরে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে ১১ শতাংশ।রাজধানী
ঢাকার ১৫টি পাইকারি ও খুচরা বাজার থেকে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার মূল্য বিবেচনা
করে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এ হিসাব প্রকাশ
করেছে।বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে ক্যাব বলেছে, দাম
বৃদ্ধির কারণে বছরজুড়ে ছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা। পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকা
সত্ত্বেও পণ্যের দাম আশানুরূপ কমেনি। বিভিন্ন পণ্য ও সেবার মধ্যে ১১৪
খাদ্যপণ্য, ২৬ নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী এবং ১০টি সেবার মূল্য পর্যালোচনা করে
ক্যাব বলেছে, জীবনযাত্রার ব্যয়ের হিসাবের ক্ষেত্রে ভোক্তাদের পণ্য ও সেবা
ব্যবহারের গড় হিসাব বিবেচনা করা হয়েছে। এতে শিক্ষা, চিকিৎসা ও প্রকৃত
যাতায়াত ব্যয় যোগ করা হয়নি। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে ক্যাব অসাধু
সংঘবদ্ধ ব্যবসায়ী বা সিন্ডিকেট রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও টিসিবিকে কার্যকর
করে পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করাসহ ১১টি সুপারিশ করেছে।
সুপারিশের মধ্যে আরও রয়েছে পণ্য বাজারে পাইকারি ব্যবসায়ীদের দ্বৈত ভূমিকা রোধ করা, শহর ও নগরীতে বিদ্যমান বাড়ি ভাড়া আইন সংশোধন করে তা কার্যকর করা, বর্তমান গণপরিবহন ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো, শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যয় সাধারণ মানুষের নাগালে রাখার উদ্যোগ নেওয়া, বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দেশীয় বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমিয়ে আনা এবং গ্যাস-পানি-বিদ্যুতের দাম সহনীয় মাত্রায় রাখা।
ক্যাবের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, দেশে ধনী ও দরিদ্রের আয়ের বৈষম্য বাড়ছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের অসঙ্গতিও প্রতিনিয়ত বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। এ ধারা রোধে বেকারদের কর্মসংস্থান এবং সাধারণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করেছে সংগঠনটি। বিদায়ী বছরের পণ্যমূল্য পর্যালোচনা করে ক্যাব জানিয়েছে, আদা, পেঁয়াজ, রসুন ও কাঁচামরিচের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি- শতকরা ৩৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ, সয়াবিন তেল ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ, লবণ ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং চিনির দাম ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এ ছাড়া মাছের দাম বেড়েছে ২০ দশমিক ৩৬ শতাংশ, গুঁড়া মসলা ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, চাল ১০ দশমিক ০৪ শতাংশ, ডাল ১৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ, আটা-ময়দা ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ।
বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, জ্বালানি তেল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং ওয়াসার পানির দাম বেড়েছে ৫ দশমিক ০১ শতাংশ।
সুপারিশের মধ্যে আরও রয়েছে পণ্য বাজারে পাইকারি ব্যবসায়ীদের দ্বৈত ভূমিকা রোধ করা, শহর ও নগরীতে বিদ্যমান বাড়ি ভাড়া আইন সংশোধন করে তা কার্যকর করা, বর্তমান গণপরিবহন ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো, শিক্ষা ও চিকিৎসা ব্যয় সাধারণ মানুষের নাগালে রাখার উদ্যোগ নেওয়া, বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দেশীয় বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমিয়ে আনা এবং গ্যাস-পানি-বিদ্যুতের দাম সহনীয় মাত্রায় রাখা।
ক্যাবের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, দেশে ধনী ও দরিদ্রের আয়ের বৈষম্য বাড়ছে। আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের অসঙ্গতিও প্রতিনিয়ত বাড়ার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। এ ধারা রোধে বেকারদের কর্মসংস্থান এবং সাধারণ জনগোষ্ঠীর আয় বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়ার সুপারিশ করেছে সংগঠনটি। বিদায়ী বছরের পণ্যমূল্য পর্যালোচনা করে ক্যাব জানিয়েছে, আদা, পেঁয়াজ, রসুন ও কাঁচামরিচের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি- শতকরা ৩৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ, সয়াবিন তেল ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ, লবণ ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং চিনির দাম ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এ ছাড়া মাছের দাম বেড়েছে ২০ দশমিক ৩৬ শতাংশ, গুঁড়া মসলা ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ, চাল ১০ দশমিক ০৪ শতাংশ, ডাল ১৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ, আটা-ময়দা ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ।
বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, জ্বালানি তেল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ এবং ওয়াসার পানির দাম বেড়েছে ৫ দশমিক ০১ শতাংশ।
No comments