ব্রাজিলের প্রত্যাবর্তন by মেহেদী হাসান রোমেল
আন্তর্জাতিক
ফুটবলে বছরটা শুরু হয়েছিল আফ্রিকান নেশন্স কাপ দিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
অনুষ্ঠিত আসরটির ২৯তম সংস্করণে শিরোপা জিতে নেয় আফ্রিকার সুপার ঈগল
নাইজেরিয়া; কিন্তু সবচেয়ে বড় টুর্নামেন্টটি মাঠে গড়ায় বছরের মাঝামাঝি সময়ে
ব্রাজিলে। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ। ছয় মহাদেশের চ্যাম্পিয়ন, স্বাগতিক দেশ
এবং সর্বশেষ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের নিয়ে মোট আটটি দল অংশ নেয়
টুর্নামেন্টটিতে। ১৫ জুন এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন জাপান এবং স্বাগতিক ব্রাজিলের
মধ্যকার ম্যাচটি দিয়ে শুরু হয় কনফেডারেশন্স কাপের নবম আসর। ৩০ জুন ফাইনাল
অনুষ্ঠিত হয় ব্রাজিলের বিখ্যাত স্টেডিয়াম মারকানায়। বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
স্পেনের মুখোমুখি হয় পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বিশ্বকাপের 'ড্রেস
রিহার্সেল' আসরটির ফাইনালে লা রোজা'দের ৩-০ গোলে পরাজিত করে শিরোপা জিতে
নেয় ব্রাজিল। সমর্থকদের প্রত্যাশা পূরণ করে আসরটির সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার
'গোল্ডেন বল' জিতে নেন নেইমার। প্রতিপক্ষ দলগুলো বুঝে যায়, ২০১৪ বিশ্বকাপ
জয়ের জন্য আটঘাট বেঁধেই প্রস্তুতি নিচ্ছে স্বাগতিকরা।
আফ্রিকান নেশন্স কাপ এবং কনফেডারেশন্স কাপ ছাড়া আন্তর্জাতিক ফুটবলে তেমন কোনো বড় টুর্নামেন্ট এ বছর মাঠে গড়ায়নি। তবে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লড়াই হয়েছে বছরজুড়েই। শেষ পর্যন্ত স্বাগতিক ব্রাজিলকে নিয়েই চূড়ান্ত হয়েছে মোট ৩২ দল। এর মধ্যে নাটকীয়ভাবে চূড়ান্তপর্বে জায়গা করে নেয় ফ্রান্স ও পর্তুগাল। ১৫ নভেম্বর কিয়েভে অনুষ্ঠিত প্লে-অফ ম্যাচের প্রথম লেগে স্বাগতিক ইউক্রেনের বিপক্ষে ২-০ গোলে পরাজিত হয় ফ্রান্স। ২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে জায়গা না পাওয়ার শঙ্কাটা ফরাসিদের মনে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে তখন থেকেই। কিন্তু চার দিন পর সেন্ট ডেনিসে ইউক্রেনকে ফিরতি লেগে আতিথ্য দিয়ে তাদের ৩-০ গোলে হারিয়ে দেয় দিদিয়ের দেশামের দল। রচিত হয় ইতিহাস। বাছাইপর্বের প্লে-অফ ম্যাচে ফ্রান্স ছাড়া আজ পর্যন্ত কোনো দলই প্রথম লেগে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। পর্তুগালকে অবশ্য এতটা কষ্ট করতে হয়নি। এক ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর কাছেই হার মেনে যায় জল্গাতান ইব্রাহিমোভিচের সুইডেন। লিসবনের প্রথম লেগে রোনালদোর দেওয়া গোলেই সুইডিশদের বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় পায় স্বাগতিকরা। স্টকহোমের ফিরতি লেগে ইব্রার জোড়া গোলের জবাবে রোনালদো করেন হ্যাটট্রিক। ২-৩ ব্যবধানের জয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বের টিকিট পেয়ে যায় পর্তুগাল।
আফ্রিকান নেশন্স কাপ এবং কনফেডারেশন্স কাপ ছাড়া আন্তর্জাতিক ফুটবলে তেমন কোনো বড় টুর্নামেন্ট এ বছর মাঠে গড়ায়নি। তবে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লড়াই হয়েছে বছরজুড়েই। শেষ পর্যন্ত স্বাগতিক ব্রাজিলকে নিয়েই চূড়ান্ত হয়েছে মোট ৩২ দল। এর মধ্যে নাটকীয়ভাবে চূড়ান্তপর্বে জায়গা করে নেয় ফ্রান্স ও পর্তুগাল। ১৫ নভেম্বর কিয়েভে অনুষ্ঠিত প্লে-অফ ম্যাচের প্রথম লেগে স্বাগতিক ইউক্রেনের বিপক্ষে ২-০ গোলে পরাজিত হয় ফ্রান্স। ২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বে জায়গা না পাওয়ার শঙ্কাটা ফরাসিদের মনে মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে তখন থেকেই। কিন্তু চার দিন পর সেন্ট ডেনিসে ইউক্রেনকে ফিরতি লেগে আতিথ্য দিয়ে তাদের ৩-০ গোলে হারিয়ে দেয় দিদিয়ের দেশামের দল। রচিত হয় ইতিহাস। বাছাইপর্বের প্লে-অফ ম্যাচে ফ্রান্স ছাড়া আজ পর্যন্ত কোনো দলই প্রথম লেগে ২-০ গোলে পিছিয়ে পড়ে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। পর্তুগালকে অবশ্য এতটা কষ্ট করতে হয়নি। এক ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর কাছেই হার মেনে যায় জল্গাতান ইব্রাহিমোভিচের সুইডেন। লিসবনের প্রথম লেগে রোনালদোর দেওয়া গোলেই সুইডিশদের বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় পায় স্বাগতিকরা। স্টকহোমের ফিরতি লেগে ইব্রার জোড়া গোলের জবাবে রোনালদো করেন হ্যাটট্রিক। ২-৩ ব্যবধানের জয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্তপর্বের টিকিট পেয়ে যায় পর্তুগাল।
No comments