বিভক্তি স্বদেশে ও বিদেশে by আনোয়ার হোসেন
এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, ৫ জানুয়ারি
নির্ধারিত নির্বাচন প্রশ্নে বাংলাদেশ বিভক্ত। সিপিডিসহ কয়েকটি সংগঠনের
উদ্যোগে আহূত এক সভায় নির্বাচন স্থগিত রাখার আহ্বান জানানো হয়। অন্যদিকে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ ধরনের অবস্থান ফের ওয়ান-ইলেভেন ডেকে
আনার পাঁয়তারা। তবে বিভক্তি যে কেবল দেশের ভেতরে তা নয়, ঢাকায় যেসব বিদেশি
মিশন রয়েছে তাদের মধ্যেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের পথ নিয়ে
মতপার্থক্য রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না বলে জানিয়েছে। তাদের বিবেচনায় এ নির্বাচন 'বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক' হবে না। অন্যদিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেছেন, তারা কোনো পক্ষকে সমর্থন দিতে রাজি নয়। কারণ কোন পথে এগোতে হবে, সে বিষয়ে সরকার ও বিরোধীরা একমত হতে পারছে না। তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে সফল করতে হলে হিংসার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতের সঙ্গে তাদের মতভেদের কথাও তিনি গোপন করেননি। একই সঙ্গে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার পক্ষে ব্যক্ত হয়েছে নয়াদিলি্লর অবস্থান।
আইপিএ সার্ভিন আশীষ বিশ্বাস 'বাংলাদেশ নির্বাচন : আন্তর্জাতিক অভিমত বিভক্ত' শিরোনামের এক নিবন্ধের উল্লেখ করে জানিয়েছেন, নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠাতে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত নির্বাচন বিষয়ে বিএনপির অবস্থানকেই কার্যত সমর্থন করে। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমা শক্তি সহিংস পথ ধরে চলা বিরোধীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে সমর্থন দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যা যথেষ্ট বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে।
ইতিহাস বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীনরা কখনোই আওয়ামী লীগকে নিয়ে স্বস্তিবোধ করে না। তারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক বোমা বহনকারী সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল পাকিস্তানের ইয়াহিয়া-নিয়াজির পক্ষে। প্রকৃতপক্ষে ৯ মাসজুড়ে পাকিস্তানের গণহত্যা অভিযানে সবচেয়ে বেশি সহায়তা মিলেছে সে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন রিচার্ড নিক্সনের প্রশাসন থেকে। স্বাধীনতার পরও এ বিরোধিতা অব্যাহত থাকে। ১৯৭৪ সালের প্রবল বন্যায় বাংলাদেশে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সময়ে আসন্ন দুর্ভিক্ষের মুখে তারা বাংলাদেশে প্রতিশ্রুত খাদ্য সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছিল। অথচ শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং তাদের আর ১৬ কোটি লোকের পেটের ভাত জোগাতে অন্য কোনো দেশের ওপর নির্ভর করতে হয় না। ঢাকায় এখন প্রকাশ্যেই শোনা যায়, মার্কিন প্রশাসন পাকিস্তানপন্থি বিএনপিকে নিয়েই বেশি স্বস্তিবোধ করে, যাদের সঙ্গে রয়েছে উগ্র মৌলবাদী জামায়াতে ইসলামীর মিত্রতা। জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষে ছিল নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা নিয়ে, যেমন ছিল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বলে। কিন্তু বাংলাদেশের উগ্র ধর্মান্ধ শক্তির ব্যাপারে তারা অনুসরণ করে ভিন্ন নীতি। বিশ্বের ক্ষমতাধর এ দেশটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা গণহত্যা, লুটপাট ও ধর্ষণ চালিয়েছিল, তাদের এ অপরাধে বিচারের বিষয়টিও সহজভাবে গ্রহণ করতে পারছে না। কাদের মোল্লার ফাঁসির দণ্ড নিয়ে যখন সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি চলছে, ঠিক সময়েই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি শেখ হাসিনাকে ফোন করে 'ফাঁসি কার্যকর স্থগিত রাখতে বলেছিলেন'। এর আগে তুরস্ক, সৌদি আরব ও কাতারের পক্ষ থেকেও একই অনুরোধ জানানো হয়।
কিন্তু শেখ হাসিনা অনড় ছিলেন এবং সবাইকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, সার্বভৌম বাংলাদেশ যে কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। এটাও লক্ষণীয়, বাংলাদেশের আদালত জামায়াতে ইসলামীকে একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে দেশের কয়েকটি স্থানে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তারা হিংস্র আচরণ করছে এবং সাম্প্রদায়িক হানাহানির পথে চলছে। কয়েকটি জেলায় তারা টার্গেট করে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ধ্বংস করেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বলছে, জামায়াতে ইসলামী একটি 'মধ্যপন্থি' রাজনৈতিক দল। এ দলটি যে ব্যাপক নাশকতা ও সহিংসতা চালাচ্ছে সেটা তাদের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে কীভাবে, তা বোধগম্য নয়। নাকি ইচ্ছাকৃতভাবেই তারা এ দলের পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা নিয়েছে? পাকিস্তান কিন্তু ঠিকই বলেছে যে, কাদের মোল্লা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য জামায়াতে ইসলামী নেতা 'পাকিস্তানের দৃঢ় সমর্থক'। জামায়াতে ইসলামীর পাশে থাকাকে ইসলামাবাদ পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে গণ্য করে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ঢাকার জন্য স্বস্তির খবর যে, ইসলামী সম্মেলন সংস্থাভুক্ত দেশগুলোর প্রতিনিধি আশ্বাস দিয়েছেন যে এই কঠিন সময়ে তারা সরকারের পাশে থাকবে। লক্ষণীয়, সৌদি আরব বা মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো দেশ কাদের মোল্লার ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়ার পর কোনো সমালোচনা প্রকাশ করেনি। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র বুঝতে শুরু করেছে যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নির্বাচনের বিষয়ে একটি আপসে পৌঁছাতে সচেষ্ট হয়েছেন। তিনি বিরোধীদের আরও দায়িত্বশীল হতে ও সহিংসতা পরিহার করতে আহ্বান জানিয়েছেন। খালেদা জিয়াও সমঝোতার কথা বলেছেন। তবে একই সঙ্গে গত রোববার মার্চ ফর ডেমোক্রেসি কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন, যা সরকার কঠোরহস্তে মোকাবেলা করেছে। তিনি অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে পারেননি। নির্বাচন প্রতিহত করার জন্য তার আহ্বানেও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া মিলবে এখন পর্যন্ত তেমন লক্ষণ নেই।
যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না বলে জানিয়েছে। তাদের বিবেচনায় এ নির্বাচন 'বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক' হবে না। অন্যদিকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ বলেছেন, তারা কোনো পক্ষকে সমর্থন দিতে রাজি নয়। কারণ কোন পথে এগোতে হবে, সে বিষয়ে সরকার ও বিরোধীরা একমত হতে পারছে না। তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে সফল করতে হলে হিংসার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতের সঙ্গে তাদের মতভেদের কথাও তিনি গোপন করেননি। একই সঙ্গে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার পক্ষে ব্যক্ত হয়েছে নয়াদিলি্লর অবস্থান।
আইপিএ সার্ভিন আশীষ বিশ্বাস 'বাংলাদেশ নির্বাচন : আন্তর্জাতিক অভিমত বিভক্ত' শিরোনামের এক নিবন্ধের উল্লেখ করে জানিয়েছেন, নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না পাঠাতে যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্ত নির্বাচন বিষয়ে বিএনপির অবস্থানকেই কার্যত সমর্থন করে। তিনি লিখেছেন, পশ্চিমা শক্তি সহিংস পথ ধরে চলা বিরোধীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানকে সমর্থন দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যা যথেষ্ট বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে।
ইতিহাস বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীনরা কখনোই আওয়ামী লীগকে নিয়ে স্বস্তিবোধ করে না। তারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক বোমা বহনকারী সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল পাকিস্তানের ইয়াহিয়া-নিয়াজির পক্ষে। প্রকৃতপক্ষে ৯ মাসজুড়ে পাকিস্তানের গণহত্যা অভিযানে সবচেয়ে বেশি সহায়তা মিলেছে সে সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন রিচার্ড নিক্সনের প্রশাসন থেকে। স্বাধীনতার পরও এ বিরোধিতা অব্যাহত থাকে। ১৯৭৪ সালের প্রবল বন্যায় বাংলাদেশে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার সময়ে আসন্ন দুর্ভিক্ষের মুখে তারা বাংলাদেশে প্রতিশ্রুত খাদ্য সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছিল। অথচ শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং তাদের আর ১৬ কোটি লোকের পেটের ভাত জোগাতে অন্য কোনো দেশের ওপর নির্ভর করতে হয় না। ঢাকায় এখন প্রকাশ্যেই শোনা যায়, মার্কিন প্রশাসন পাকিস্তানপন্থি বিএনপিকে নিয়েই বেশি স্বস্তিবোধ করে, যাদের সঙ্গে রয়েছে উগ্র মৌলবাদী জামায়াতে ইসলামীর মিত্রতা। জামায়াতে ইসলামী ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষে ছিল নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা নিয়ে, যেমন ছিল যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বব্যাপী জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বলে। কিন্তু বাংলাদেশের উগ্র ধর্মান্ধ শক্তির ব্যাপারে তারা অনুসরণ করে ভিন্ন নীতি। বিশ্বের ক্ষমতাধর এ দেশটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যারা গণহত্যা, লুটপাট ও ধর্ষণ চালিয়েছিল, তাদের এ অপরাধে বিচারের বিষয়টিও সহজভাবে গ্রহণ করতে পারছে না। কাদের মোল্লার ফাঁসির দণ্ড নিয়ে যখন সর্বোচ্চ আদালতে শুনানি চলছে, ঠিক সময়েই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি শেখ হাসিনাকে ফোন করে 'ফাঁসি কার্যকর স্থগিত রাখতে বলেছিলেন'। এর আগে তুরস্ক, সৌদি আরব ও কাতারের পক্ষ থেকেও একই অনুরোধ জানানো হয়।
কিন্তু শেখ হাসিনা অনড় ছিলেন এবং সবাইকে স্পষ্ট জানিয়ে দেন যে, সার্বভৌম বাংলাদেশ যে কোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীন। এটাও লক্ষণীয়, বাংলাদেশের আদালত জামায়াতে ইসলামীকে একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে দেশের কয়েকটি স্থানে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তারা হিংস্র আচরণ করছে এবং সাম্প্রদায়িক হানাহানির পথে চলছে। কয়েকটি জেলায় তারা টার্গেট করে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ধ্বংস করেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র বলছে, জামায়াতে ইসলামী একটি 'মধ্যপন্থি' রাজনৈতিক দল। এ দলটি যে ব্যাপক নাশকতা ও সহিংসতা চালাচ্ছে সেটা তাদের নজর এড়িয়ে যাচ্ছে কীভাবে, তা বোধগম্য নয়। নাকি ইচ্ছাকৃতভাবেই তারা এ দলের পরোক্ষ পৃষ্ঠপোষকের ভূমিকা নিয়েছে? পাকিস্তান কিন্তু ঠিকই বলেছে যে, কাদের মোল্লা এবং বাংলাদেশের অন্যান্য জামায়াতে ইসলামী নেতা 'পাকিস্তানের দৃঢ় সমর্থক'। জামায়াতে ইসলামীর পাশে থাকাকে ইসলামাবাদ পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে গণ্য করে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন।
ঢাকার জন্য স্বস্তির খবর যে, ইসলামী সম্মেলন সংস্থাভুক্ত দেশগুলোর প্রতিনিধি আশ্বাস দিয়েছেন যে এই কঠিন সময়ে তারা সরকারের পাশে থাকবে। লক্ষণীয়, সৌদি আরব বা মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোনো দেশ কাদের মোল্লার ফাঁসির দণ্ড কার্যকর হওয়ার পর কোনো সমালোচনা প্রকাশ করেনি। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র বুঝতে শুরু করেছে যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজীনা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে নির্বাচনের বিষয়ে একটি আপসে পৌঁছাতে সচেষ্ট হয়েছেন। তিনি বিরোধীদের আরও দায়িত্বশীল হতে ও সহিংসতা পরিহার করতে আহ্বান জানিয়েছেন। খালেদা জিয়াও সমঝোতার কথা বলেছেন। তবে একই সঙ্গে গত রোববার মার্চ ফর ডেমোক্রেসি কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন, যা সরকার কঠোরহস্তে মোকাবেলা করেছে। তিনি অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে পারেননি। নির্বাচন প্রতিহত করার জন্য তার আহ্বানেও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া মিলবে এখন পর্যন্ত তেমন লক্ষণ নেই।
আনোয়ার হোসেন : সাংবাদিক
No comments