তবে কি দ্বীপটি হারিয়ে গেল?
পৃথিবীর মানচিত্রে দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে স্যান্ডি নামের ছোট্ট একটি দ্বীপ আছে। গুগল আর্থ বা গুগল মানচিত্রেও দ্বীপটির উপস্থিতি পাওয়া যায়। কিন্তু বাস্তবে ওই দ্বীপটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী।
অস্ট্রেলিয়ার হাইড্রোগ্রাফিক সার্ভিস বলেছে, কিছু কিছু বৈজ্ঞানিক মানচিত্রে ও গুগল আর্থে ভুল করে দ্বীপটিকে দেখানো হয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই ভুলের পুনরাবৃত্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই রকম কোনো দ্বীপ নেই।
তবে গুগলের এক মুখপাত্র বলেছেন, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে। গুগল মানচিত্রে দেখা যায়, স্যান্ডি দ্বীপটির অবস্থান অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সশাসিত নিউ কেলেদোনিয়ার মাঝামাঝি।স্যান্ডি দ্বীপের খোঁজে সম্প্রতি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অভিযান চালায়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ওই এলাকায় গিয়ে দেখতে পান প্রবাল সাগরের নীল জলরাশি। সেখানে দ্বীপের টিকিটিও নেই।
বিজ্ঞানী মারিয়া সেতন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা ২৫ দিন ধরে দ্বীপটির তালাশ করি। ভেবেছিলাম মাটির দেখা পাব। কিন্তু সেখানে পাওয়া গেল চার হাজার ৬২০ ফুট গভীর সাগর।’
সেতন আরও বলেন, ‘গুগল আর্থ ও অন্যান্য মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব আছে। আমরা সরেজমিনে দ্বীপটি দেখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাশ হই। তবে আমরা হাল ছেড়ে দিইনি। দ্বীপটির খোঁজে আমরা আরও অনুসন্ধান চালাব। মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব থাকার রহস্য উন্মোচনের চেষ্টা অব্যাহত রাখা হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গুগলের একজন মুখপাত্র এএফপিকে বলেন, ‘আমরা মানচিত্র তৈরির সময় সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করি।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে।’ বিবিসি।
তবে গুগলের এক মুখপাত্র বলেছেন, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে। গুগল মানচিত্রে দেখা যায়, স্যান্ডি দ্বীপটির অবস্থান অস্ট্রেলিয়া ও ফ্রান্সশাসিত নিউ কেলেদোনিয়ার মাঝামাঝি।স্যান্ডি দ্বীপের খোঁজে সম্প্রতি সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অভিযান চালায়। কিন্তু বিজ্ঞানীরা ওই এলাকায় গিয়ে দেখতে পান প্রবাল সাগরের নীল জলরাশি। সেখানে দ্বীপের টিকিটিও নেই।
বিজ্ঞানী মারিয়া সেতন বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা ২৫ দিন ধরে দ্বীপটির তালাশ করি। ভেবেছিলাম মাটির দেখা পাব। কিন্তু সেখানে পাওয়া গেল চার হাজার ৬২০ ফুট গভীর সাগর।’
সেতন আরও বলেন, ‘গুগল আর্থ ও অন্যান্য মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব আছে। আমরা সরেজমিনে দ্বীপটি দেখতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঘটনাস্থলে গিয়ে হতাশ হই। তবে আমরা হাল ছেড়ে দিইনি। দ্বীপটির খোঁজে আমরা আরও অনুসন্ধান চালাব। মানচিত্রে দ্বীপটির অস্তিত্ব থাকার রহস্য উন্মোচনের চেষ্টা অব্যাহত রাখা হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গুগলের একজন মুখপাত্র এএফপিকে বলেন, ‘আমরা মানচিত্র তৈরির সময় সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করি।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর উপরিভাগ প্রতিনিয়ত বদলাচ্ছে। এর ফলেই হয়তো দ্বীপটি অদৃশ্য হয়ে গেছে।’ বিবিসি।
No comments