এবার উপঢৌকনের ফেরে প্রতিভা পাতিল
সমালোচনা যেন পিছু ছাড়ছে না ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিলের। ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর একটার পর একটা বিতর্কে জড়িয়ে পড়ছেন তিনি। এর আগে বিদেশ সফর ও আবাসন ব্যবস্থা নিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছেন। এবার জড়িয়েছেন উপঢৌকনের ফেরে।
তাঁর ছেলের পরিচালিত জাদুঘরে প্রতিভার দেওয়া বিভিন্ন উপঢৌকন ফেরত চেয়েছে রাষ্ট্রপতি ভবন।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে প্রতিভা পাতিল অনেক ধরনের উপহার সামগ্রী পেয়েছেন। সেগুলো তাঁর জন্মস্থান মহারাষ্ট্রের অমরাবতি শহরে অবস্থিত বিদ্যা ভারতী শাক্যনিক মণ্ডল নামক জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। ওই জাদুঘরে প্রতিভার ১৫৫টি উপহার সামগ্রী রয়েছে। ভারতের তথ্য অধিকার আইনে আওতায় প্রতিভা পাতিলের উপহার সামগ্রীর বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন সুবাস চন্দ্র আগরওয়াল নামের এক মানবাধিকারকর্মী। তাঁর প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রপতি ভবনের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, অমরাবতির ওই জাদুঘরটি ব্যক্তিমালিকানাধীন। এটি পরিচালনা করেন প্রতিভা পাতিলের ছেলে এবং কংগ্রেসের বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং শেখাবাত। রাষ্ট্রপতি ভবন জানিয়েছে, প্রতিভা পাতিল ক্ষমতা ছাড়ার কয়েক সপ্তাহ আগে চলতি বছর ১৫ জুন প্রেসিডেন্টের দপ্তরের সঙ্গে মণ্ডল জাদুঘরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। সমঝোতা অনুযায়ী, আগামী বছরের ১৫ জুন পর্যন্ত জাদুঘরটি প্রতিভা পাতিলের এসব উপহার সামগ্রী তাদের কাছে রাখতে পারবে। তবে রাষ্ট্রপতি ভবন জানিয়েছে, আগামী বছরের জানুয়ারির আগেই জাদুঘরটিকে এসব সামগ্রী ফেরত দিতে হবে। রাষ্ট্রপতির তথ্যসচিব বলেন, 'প্রণব মুখার্জি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পরই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
তবে রাষ্ট্রপতিদের পাওয়া উপঢৌকন জাদুঘরকে দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয় ভারতে। এ পি জে আবদুল কালামের সময়েও ৩৬টি নিদর্শন প্রদর্শনীর জন্য নয়াদিল্লির ব্রহ্ম সেন্টারকে দেওয়া হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকারকর্মী আগরওয়াল বলেন, ব্রহ্ম সেন্টার সরকারি প্রতিষ্ঠান। আর বিদ্যা ভারতী মণ্ডল একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যেটি প্রতিভা পাতিলের পরিবারের সদস্যরা পরিচালনা করেন। তাঁর অভিযোগ, মণ্ডল জাদুঘরের সঙ্গে চুক্তি করার সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয় সরকারি সম্পদ হস্তান্তরের আইন ঠিকমতো মানেনি। এ বিষয়ে প্রতিভা পাতিলের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। সূত্র : দ্য হিন্দু, এনডিটিভি।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে প্রতিভা পাতিল অনেক ধরনের উপহার সামগ্রী পেয়েছেন। সেগুলো তাঁর জন্মস্থান মহারাষ্ট্রের অমরাবতি শহরে অবস্থিত বিদ্যা ভারতী শাক্যনিক মণ্ডল নামক জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য রাখা হয়েছে। ওই জাদুঘরে প্রতিভার ১৫৫টি উপহার সামগ্রী রয়েছে। ভারতের তথ্য অধিকার আইনে আওতায় প্রতিভা পাতিলের উপহার সামগ্রীর বিষয়ে জানতে চেয়েছিলেন সুবাস চন্দ্র আগরওয়াল নামের এক মানবাধিকারকর্মী। তাঁর প্রশ্নের জবাবে রাষ্ট্রপতি ভবনের পক্ষ থেকে এসব তথ্য জানানো হয়।
তথ্য অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, অমরাবতির ওই জাদুঘরটি ব্যক্তিমালিকানাধীন। এটি পরিচালনা করেন প্রতিভা পাতিলের ছেলে এবং কংগ্রেসের বিধায়ক রাজেন্দ্র সিং শেখাবাত। রাষ্ট্রপতি ভবন জানিয়েছে, প্রতিভা পাতিল ক্ষমতা ছাড়ার কয়েক সপ্তাহ আগে চলতি বছর ১৫ জুন প্রেসিডেন্টের দপ্তরের সঙ্গে মণ্ডল জাদুঘরের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়। সমঝোতা অনুযায়ী, আগামী বছরের ১৫ জুন পর্যন্ত জাদুঘরটি প্রতিভা পাতিলের এসব উপহার সামগ্রী তাদের কাছে রাখতে পারবে। তবে রাষ্ট্রপতি ভবন জানিয়েছে, আগামী বছরের জানুয়ারির আগেই জাদুঘরটিকে এসব সামগ্রী ফেরত দিতে হবে। রাষ্ট্রপতির তথ্যসচিব বলেন, 'প্রণব মুখার্জি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পরই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।'
তবে রাষ্ট্রপতিদের পাওয়া উপঢৌকন জাদুঘরকে দেওয়ার ঘটনা এটাই প্রথম নয় ভারতে। এ পি জে আবদুল কালামের সময়েও ৩৬টি নিদর্শন প্রদর্শনীর জন্য নয়াদিল্লির ব্রহ্ম সেন্টারকে দেওয়া হয়েছিল। এ প্রসঙ্গে মানবাধিকারকর্মী আগরওয়াল বলেন, ব্রহ্ম সেন্টার সরকারি প্রতিষ্ঠান। আর বিদ্যা ভারতী মণ্ডল একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যেটি প্রতিভা পাতিলের পরিবারের সদস্যরা পরিচালনা করেন। তাঁর অভিযোগ, মণ্ডল জাদুঘরের সঙ্গে চুক্তি করার সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয় সরকারি সম্পদ হস্তান্তরের আইন ঠিকমতো মানেনি। এ বিষয়ে প্রতিভা পাতিলের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। সূত্র : দ্য হিন্দু, এনডিটিভি।
No comments