জলবায়ু পরিবর্তন-২০৩০ সালের মধ্যে ১০ কোটি লোকের মৃত্যুর আশঙ্কা
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় সামাল দেওয়া না গেলে বিশ্বকে এর জন্য চরম মাসুল দিতে হবে। গতকাল বুধবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এর ফলে ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের ১০ কোটিরও বেশি মানুষকে প্রাণ হারাতে হতে পারে।
পাশাপাশি উৎপাদন হ্রাস পেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৩.২ শতাংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কাও প্রকাশ করা হয়।
বিশ্বের ২০টি দেশের সরকার অনুমোদিত ওই প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।
স্পেনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ডিএআরএ পরিচালিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের কারণে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বিশ্বের ওপর। যেমন_পর্বতশীর্ষের বরফ গলে যাচ্ছে, চরম আবহাওয়া দেখা দিচ্ছে, খরা হচ্ছে, সমুদ্রের পানিস্তরের উচ্চতা বাড়ছে; যা মানুষ এবং তাদের জীবন ধারণের জন্য হুমকিস্বরূপ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদূষণ, অনাহার, কার্বননির্ভর অর্থনীতি ও জলাবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতিবছর ৫০ লাখ মানুষ মারা যায়। বর্তমান ধারায় জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রাণহানির সংখ্যা বছরে ৬০ লাখে গিয়ে ঠেকবে। প্রতিবেদনটিতে ২০১০ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৪টি দেশে মানুষের জীবন ও অর্থনীতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হিসাব করা হয়েছে। জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা বিশ্বের ২০টি উন্নয়নশীল দেশের একটি ফোরাম ডিএআরএর এই প্রতিবেদনটি অনুমোদন করেছে। সূত্র : জিনিউজ।
বিশ্বের ২০টি দেশের সরকার অনুমোদিত ওই প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে।
স্পেনভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ডিএআরএ পরিচালিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের কারণে বিশ্বের গড় তাপমাত্রা বাড়ছে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে বিশ্বের ওপর। যেমন_পর্বতশীর্ষের বরফ গলে যাচ্ছে, চরম আবহাওয়া দেখা দিচ্ছে, খরা হচ্ছে, সমুদ্রের পানিস্তরের উচ্চতা বাড়ছে; যা মানুষ এবং তাদের জীবন ধারণের জন্য হুমকিস্বরূপ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদূষণ, অনাহার, কার্বননির্ভর অর্থনীতি ও জলাবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতিবছর ৫০ লাখ মানুষ মারা যায়। বর্তমান ধারায় জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সাল নাগাদ প্রাণহানির সংখ্যা বছরে ৬০ লাখে গিয়ে ঠেকবে। প্রতিবেদনটিতে ২০১০ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের ১৮৪টি দেশে মানুষের জীবন ও অর্থনীতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হিসাব করা হয়েছে। জলবায়ুর ঝুঁকিতে থাকা বিশ্বের ২০টি উন্নয়নশীল দেশের একটি ফোরাম ডিএআরএর এই প্রতিবেদনটি অনুমোদন করেছে। সূত্র : জিনিউজ।
No comments