মিরপুরে আ.লীগের সমাবেশে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী- জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জামায়াতের নৈরাজ্য প্রতিহত করতে হবে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেছেন, ‘জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জামায়াত-শিবিরের সকল নৈরাজ্য প্রতিহত করতে হবে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্ত করার জন্য দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে। আর সহ্য করা নয়, এবার ডাইরেক্ট অ্যাকশন চাই।’
মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বরে গতকাল শনিবার বিকেলে কাফরুল থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহানগর আওয়ামী লীগের ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের সমর্থন ছাড়া কোনো ভালো কাজ করা যায় না। তাই আমরা সকল কাজ জনগণের সমর্থন নিয়ে করতে চাই। যেমনটা ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছিল।’ তিনি প্রতিটি ওয়ার্ড ও শহর থেকে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের খুঁজে বের করে দেশছাড়া করার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, যেখানেই জামায়াত-শিবিরের অন্যায়, সেখানেই প্রতিরোধ করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। যারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়, চোরাগোপ্তা হামলা করে, তাদের প্রতিরোধ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আবার যদি কোথাও হামলা হয়, তাহলে আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীর প্রতি নির্দেশ থাকল, পুলিশ বাহিনীর পাশে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে প্রতিহত ও প্রতিরোধ করতে হবে।’
বিএনপির নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বক্তব্যের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছিলেন, তখনই বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া সেখান থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। খালেদা জিয়ার পালিয়ে যাওয়ার কারণ, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে নিজেই সংকোচ বোধ করেন। কেননা, তাঁর পিতার (বঙ্গবন্ধু) খুনিদের বেগম জিয়া আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে রাজনীতিতে ফিরিয়ে এনেছেন। সেই অপরাধবোধ থেকেই খালেদা জিয়া শেখ হাসিনার সামনে যাননি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে হানিফ বলেন, মহাসচিব পদের জন্য একজন দুর্নীতিবাজের পক্ষ নিয়ে মিথ্যাচার করছেন। এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। তাঁকে মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
স্থানীয় সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, শাহ আলম, আসলামুল হক, আবদুল হক, মাঈনুল হোসেন খান, শাহিদা তারেখ প্রমুখ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণের সমর্থন ছাড়া কোনো ভালো কাজ করা যায় না। তাই আমরা সকল কাজ জনগণের সমর্থন নিয়ে করতে চাই। যেমনটা ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের স্বাধীনতা অর্জন হয়েছিল।’ তিনি প্রতিটি ওয়ার্ড ও শহর থেকে জামায়াতের নেতা-কর্মীদের খুঁজে বের করে দেশছাড়া করার আহ্বান জানান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, যেখানেই জামায়াত-শিবিরের অন্যায়, সেখানেই প্রতিরোধ করতে হবে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তিকে আর কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। যারা পুলিশের ওপর হামলা চালায়, চোরাগোপ্তা হামলা করে, তাদের প্রতিরোধ করতে হবে। তিনি বলেন, ‘আবার যদি কোথাও হামলা হয়, তাহলে আওয়ামী লীগের প্রতিটি নেতা-কর্মীর প্রতি নির্দেশ থাকল, পুলিশ বাহিনীর পাশে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে প্রতিহত ও প্রতিরোধ করতে হবে।’
বিএনপির নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বক্তব্যের জবাবে মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছিলেন, তখনই বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া সেখান থেকে পালিয়ে গিয়েছেন। খালেদা জিয়ার পালিয়ে যাওয়ার কারণ, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে নিজেই সংকোচ বোধ করেন। কেননা, তাঁর পিতার (বঙ্গবন্ধু) খুনিদের বেগম জিয়া আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে রাজনীতিতে ফিরিয়ে এনেছেন। সেই অপরাধবোধ থেকেই খালেদা জিয়া শেখ হাসিনার সামনে যাননি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্যের সমালোচনা করে হানিফ বলেন, মহাসচিব পদের জন্য একজন দুর্নীতিবাজের পক্ষ নিয়ে মিথ্যাচার করছেন। এটা অত্যন্ত লজ্জাজনক। তাঁকে মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
স্থানীয় সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, শাহ আলম, আসলামুল হক, আবদুল হক, মাঈনুল হোসেন খান, শাহিদা তারেখ প্রমুখ।
No comments