পিগির গিগি টুলস
২৯ বছর হয়ে গেল প্রিয়াঙ্কার, কেউ কথা রাখেনি! কেউ না, কেউ না! খেলা পুরনো হতেই ময়দানে পিগিকে ছেড়ে সটকিয়েছিলেন খিলাড়ি আক্কি, তারপর একে একে কত ঝড়ই না বয়ে গেল মেয়ের উপর! কাঁচকলা দেখিয়ে কেটে পড়লেন হৃত্বিক, হরমনকে বোধহয় বেশিদিন মনে ধরেনি মেয়ের নিজেরই।
তারপর শাহিদ কপূরকে কিঞ্চিৎ ছুঁয়ে অবশেষে ভালবাসা এসেছিল পিগির জীবনে। স্বপ্নের রাজপুত্তুর-টুত্তুর নয়; একেবারে সরাসরি বাদশা! কিন্তু সুখ বেশিদিন কপালে যে সয় না, সে তো জানা কথাই। তাই বেগমের কাছে কাঠি খেয়ে অবশেষে নিজের রাস্তা বেছে নিয়েছেন পিগি চপস্। তার হাতে ইদানীং আর কারও হাত নয়, বরং এখন পিগি কাজ চালাচ্ছেন যন্তর দিয়ে! তা, কী যন্ত্র আজকাল ব্যবহার করছেন পিগি?
ভগবানের দয়ায় পিগির জীবনে টুলস কি একটা? মোবাইল, চার্জার, হেডফোন- কোনো কিছুতেই না নেই মেয়ের। নিকন থেকে নোকিয়া-যেকোনো বিজ্ঞাপনেই তাই তিনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সাড়া দিচ্ছেন। কাঁপানোর মতো একটা কিছু তার হলেই হলো! এসব নিয়ে বেশি বাছবিচারে যান না পিগি। তবে নিত্যদিন নতুন নতুন টুলস খুঁজে পাওয়াও তো চাপের! তাই অনেক ভেবেচিন্তে জোগানের একটা পথ খুঁজে বের করেছেন সুন্দরী। সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট-এর তরফে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হওয়ার প্রস্তাবটি আসতেই সরাসরি বলে দিয়েছেন পিগি, ‘কবুল হ্যায়, কবুল হ্যায়’! তারপর? তার আর পর নেই; আছে শুধু যন্তর! তাই ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট-এর নয়া অ্যাম্বাস্যাডর প্রিয়াঙ্কার কাছে, এই কাজে নিজেকে যুক্ত রাখা সিনেমার থেকে বেশি রোমাঞ্চকর বলে মনে হয়েছে। বাড়ি ভর্তি নানা ধরণের ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে বাচ্চা মেয়ের মতো ঝুঁটি দুলিয়ে নায়িকা বলেওছেন, যন্ত্রেরও নাকি মন আছে। তিনি তা অনুভব করতে পারেন বলেই, যন্ত্র তার এত প্রিয়।
“ছোটবেলা থেকেই আমার টেকনোলজি বিষয়টাই খুব প্রিয়া। বাজারে কোনও নতুন ধরণের গ্যাজেট এলেই আমি কিনে ফেলি। ওই গিগ ফ্যান্টাসি আর কী। তাই নোকিয়া বা নিকনের বিজ্ঞাপন যখন করেছি, সেটাও খুব ভাল লাগার জায়গা থেকেই”, জানাচ্ছেন পিগি। সেই প্রেমের হাত ধরেই সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট (ডি ডি বি)-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হয়ে প্রিয়াঙ্কা যান্ত্রিক উন্নয়নের গুণগানে একেবারে মুগ্ধ।
এই সংস্থার তরফ থেকে পিগি জানাচ্ছেন, “সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট আবার আমায় যন্ত্রের প্রেমে ফেলেছে। একটাই ফোল্ডারে সমস্ত মেমোরি স্টোর করে রাখা যায়। সব কিছু ডিজিটাল রূপে টিভি পর্দায় পেয়ে যাবেন গ্রাহকরা। এখনকার সময়ে সব কিছুই তো ডিজিটাল। তাই আমি এটার ব্যাপার-স্যাপার শুনে একেবারে মুগ্ধ। আর নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারলাম না। আমি আমার নিজের বাড়িতেও এটা রাখব তো বটেই, আপনারা যারা ডিজিটাল এবং টেকনোলজি আসক্ত, তারাও অবশ্যই বাড়িতে নিয়ে আসুন। আসলে যন্ত্রেরও প্রাণ আছে, তা আমি বুঝতে পারি। তাই কথা না-বলা যন্ত্রের প্রতি আমার এত প্রেম।”
অন্যদিকে ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্টের পক্ষ থেকে পিগির এই যন্ত্র-মুগ্ধতাকে মাথায় রেখেই জানান হচ্ছে, “আসলে উনি ভারতের একজন বিখ্যাত প্রতিনিধি। শুধু অভিনয় নয়, বিজ্ঞাপন জগতেও প্রিয়াঙ্কার সাফল্য সবার চোখের সামনেই আছে। বর্তমানে তিনি এমন একটি মুখ, যাতে সবাই মুগ্ধ। সেই সুন্দরী নায়িকা নিজে এত টেকনোলজি আসক্ত শুনেই আমরা ওকে আমাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হতে অনুরোধ জানাই। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার হাত ধরে আমরাও প্রচুর মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারব বলে মনে করছি।”
তবে মানুষের ওপর থেকে ভালোবাসা হারালেও বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পয়সা-কড়ির প্রতি পিগির প্রেম তো কমে যায়নি। তাছাড়া, ট্যাঁকে কড়ি না থাকলে নয়া গ্যাজেট ঘরে আসবেই বা কীভাবে? তাই পিগির যন্ত্রপ্রেমের মাসুল কিন্তু ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্টকে ভালোই গুনতে হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। বেশ মোটা অংকের বিনিময়েই নায়িকা মুখ দেখাতে রাজি হয়েছেন। এই নিয়ে বি-টাউনের আনাচে-কানাচে গুজগুজ-ফুসফুসও চলছে বিস্তর। সব্বার দাবি, পুরুষদের বিশ্বাস করে আর ঠকতে চাইছেন না বলেই মেয়ে এই টেকনো-প্রেমে ঠেকনো খুঁজেছেন। যতক্ষণ না ব্যবহার করে করে খারাপ হয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত যন্ত্র তো আর পিগিকে ছেড়ে যাবে না! তা ভালোই তো, এরকম প্রেমের আতিশয্যে ঘরে নয়া গ্যাজেট আর পাশাপাশি দুটো পয়সা আসলে ক্ষতি কি? সূত্র: ওয়েবসাইট।
ভগবানের দয়ায় পিগির জীবনে টুলস কি একটা? মোবাইল, চার্জার, হেডফোন- কোনো কিছুতেই না নেই মেয়ের। নিকন থেকে নোকিয়া-যেকোনো বিজ্ঞাপনেই তাই তিনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সাড়া দিচ্ছেন। কাঁপানোর মতো একটা কিছু তার হলেই হলো! এসব নিয়ে বেশি বাছবিচারে যান না পিগি। তবে নিত্যদিন নতুন নতুন টুলস খুঁজে পাওয়াও তো চাপের! তাই অনেক ভেবেচিন্তে জোগানের একটা পথ খুঁজে বের করেছেন সুন্দরী। সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট-এর তরফে তাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হওয়ার প্রস্তাবটি আসতেই সরাসরি বলে দিয়েছেন পিগি, ‘কবুল হ্যায়, কবুল হ্যায়’! তারপর? তার আর পর নেই; আছে শুধু যন্তর! তাই ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট-এর নয়া অ্যাম্বাস্যাডর প্রিয়াঙ্কার কাছে, এই কাজে নিজেকে যুক্ত রাখা সিনেমার থেকে বেশি রোমাঞ্চকর বলে মনে হয়েছে। বাড়ি ভর্তি নানা ধরণের ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেট নিয়ে বাচ্চা মেয়ের মতো ঝুঁটি দুলিয়ে নায়িকা বলেওছেন, যন্ত্রেরও নাকি মন আছে। তিনি তা অনুভব করতে পারেন বলেই, যন্ত্র তার এত প্রিয়।
“ছোটবেলা থেকেই আমার টেকনোলজি বিষয়টাই খুব প্রিয়া। বাজারে কোনও নতুন ধরণের গ্যাজেট এলেই আমি কিনে ফেলি। ওই গিগ ফ্যান্টাসি আর কী। তাই নোকিয়া বা নিকনের বিজ্ঞাপন যখন করেছি, সেটাও খুব ভাল লাগার জায়গা থেকেই”, জানাচ্ছেন পিগি। সেই প্রেমের হাত ধরেই সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট (ডি ডি বি)-এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হয়ে প্রিয়াঙ্কা যান্ত্রিক উন্নয়নের গুণগানে একেবারে মুগ্ধ।
এই সংস্থার তরফ থেকে পিগি জানাচ্ছেন, “সম্প্রতি ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্ট আবার আমায় যন্ত্রের প্রেমে ফেলেছে। একটাই ফোল্ডারে সমস্ত মেমোরি স্টোর করে রাখা যায়। সব কিছু ডিজিটাল রূপে টিভি পর্দায় পেয়ে যাবেন গ্রাহকরা। এখনকার সময়ে সব কিছুই তো ডিজিটাল। তাই আমি এটার ব্যাপার-স্যাপার শুনে একেবারে মুগ্ধ। আর নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারলাম না। আমি আমার নিজের বাড়িতেও এটা রাখব তো বটেই, আপনারা যারা ডিজিটাল এবং টেকনোলজি আসক্ত, তারাও অবশ্যই বাড়িতে নিয়ে আসুন। আসলে যন্ত্রেরও প্রাণ আছে, তা আমি বুঝতে পারি। তাই কথা না-বলা যন্ত্রের প্রতি আমার এত প্রেম।”
অন্যদিকে ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্টের পক্ষ থেকে পিগির এই যন্ত্র-মুগ্ধতাকে মাথায় রেখেই জানান হচ্ছে, “আসলে উনি ভারতের একজন বিখ্যাত প্রতিনিধি। শুধু অভিনয় নয়, বিজ্ঞাপন জগতেও প্রিয়াঙ্কার সাফল্য সবার চোখের সামনেই আছে। বর্তমানে তিনি এমন একটি মুখ, যাতে সবাই মুগ্ধ। সেই সুন্দরী নায়িকা নিজে এত টেকনোলজি আসক্ত শুনেই আমরা ওকে আমাদের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাস্যাডর হতে অনুরোধ জানাই। প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার হাত ধরে আমরাও প্রচুর মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারব বলে মনে করছি।”
তবে মানুষের ওপর থেকে ভালোবাসা হারালেও বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় পয়সা-কড়ির প্রতি পিগির প্রেম তো কমে যায়নি। তাছাড়া, ট্যাঁকে কড়ি না থাকলে নয়া গ্যাজেট ঘরে আসবেই বা কীভাবে? তাই পিগির যন্ত্রপ্রেমের মাসুল কিন্তু ডিজিটাল ডিরেক্ট ব্রডকাস্টকে ভালোই গুনতে হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে। বেশ মোটা অংকের বিনিময়েই নায়িকা মুখ দেখাতে রাজি হয়েছেন। এই নিয়ে বি-টাউনের আনাচে-কানাচে গুজগুজ-ফুসফুসও চলছে বিস্তর। সব্বার দাবি, পুরুষদের বিশ্বাস করে আর ঠকতে চাইছেন না বলেই মেয়ে এই টেকনো-প্রেমে ঠেকনো খুঁজেছেন। যতক্ষণ না ব্যবহার করে করে খারাপ হয়ে যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত যন্ত্র তো আর পিগিকে ছেড়ে যাবে না! তা ভালোই তো, এরকম প্রেমের আতিশয্যে ঘরে নয়া গ্যাজেট আর পাশাপাশি দুটো পয়সা আসলে ক্ষতি কি? সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments