সরকারি কারখানার জমি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের লিজ দেওয়া হবে by আবুল কাশেম
নতুন উদ্যোক্তাদের সরকারি কল-কারখানায় থাকা উদ্বৃত্ত জমি দেবে সরকার। উপযুক্ত জমির অভাবে যাঁরা বিনিয়োগ করতে পারছেন না, সে ধরনের দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য এ জমি ৩৫ বছরের জন্য লিজ দেওয়া হবে। এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার জমিতে গড়ে তোলা বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদাভাবে গ্যাস, বিদ্যুৎসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো সৃষ্টির দরকার হবে না।
সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো থেকেই বেসরকারি উদ্যোক্তা লিজ বা সাব-লিজ ভিত্তিতে এসব সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। তবে প্রতি একর জমির জন্য লিজমানি বাবদ এককালীন এক কোটি টাকা করে নেবে সরকার। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে থাকা ৩৯টি কলকারখানার উদ্বৃত্ত জমি থেকে এক হাজার ২৮৮ একর জমি লিজ দেওয়া যাবে বলে প্রাথমিকভাবে হিসাব করেছে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন।
এসব রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার উদ্বৃত্ত জমি চিহ্নিতকরণসহ সার্বিক বিষয়টি চূড়ান্ত করতে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী তিন মাসের মধ্যে বিষয়টি চূড়ান্ত করবে। আগামী ৪ জুলাই এ কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এসব বিষয়ে কথা বলতে ড. মসিউর রহমান ও প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মির্জা আবদুল জলিলের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেও তা সম্ভব হয়নি।
প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে জানান, বর্তমানে সরকারের ছয়টি করপোরেশনের অধীনে ১১৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ বেসরকারি খাতে বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত রয়েছে। বাকি ৮৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম দফায় ৩৯টি কারখানার এক হাজার ২৮৮ একর জমি লিজ দেওয়া হবে। পরে অন্যান্য কারখানার জমিও একইভাবে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের ছয়টি করপোরেশনের আওতায় থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত অন্যান্য কল-কারখানাসহ সরাসরি শিল্প মন্ত্রণালয় পরিচালিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সরাসরি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানের উদ্বৃত্ত জমির পরিমাণ চিহ্নিত করে বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া হবে।
এসব জমির কোথাও কোথাও বিশেষ বিনিয়োগ অঞ্চল, শিল্প পার্ক বা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ সম্ভব কি না, তাও যাচাই করবে। প্রাইভেটাইজেশন কমিশন এ জন্য বেপজা, বিশেষ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বিনিয়োগ বোর্ড, পিপিপি সেল, পাওয়ার সেলসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে কিছু প্রক্রিয়া উদ্ভাবনের বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখবে।
চার জুলাইয়ের বৈঠকের কার্যপত্র অনুযায়ী, ইতিমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ৩৯টি কারখানার উদ্বৃত্ত জমির ওপর সমীক্ষা করা হয়েছে। তাতে মোট এক হাজার ২৮৮ একর জমি বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন। প্রতিটি শিল্প-প্রতিষ্ঠানের জন্য গড়ে পাঁচ একর করে জমি বরাদ্দ দিলে এ পরিমাণ জমিতে ২৫৭টি শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গড়ে ২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হলে দুই বছরের মধ্যে এ পরিমাণ জমিতে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ ও প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। রাষ্ট্রায়ত্ত এই ৩৯টি কল-কারখানায় বর্তমানে ১৬ হাজার ৩৬৭ জনের কর্মসংস্থান রয়েছে।
যে ৩৯টি কারখানার জমি লিজ দেওয়া হবে : এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২টি কারখানা এখন বন্ধ রয়েছে। ৩৯টি কারখানায় পরিচালিত সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অধীনে সাভারের ঢাকা লেদার কম্পানির ৫ দশমিক ৪ একর, চট্টগ্রামের উসমানিয়া গ্লাস শিটের ২ দশমিক ৯৪ একর, খুলনা হার্ডবোর্ড মিলের ২ দশমিক ৯৮ একর, খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলের ২৬ দশমিক ২৮ একর, কর্ণফুলী পেপার মিলের ৬০০ একর, কর্ণফুলী রেয়ন অ্যান্ড কেমিক্যালের ৬ দশমিক ৪৯ একর, চট্টগ্রাম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের ২৭ দশমিক ৩৫ একর, ছাতক সিমেন্ট কারখানার ১২ দশমিক ৭৮ একর ও বাংলাদেশ ইন্সু. অ্যান্ড সেনিটারিওয়্যার ফ্যাক্টরির ৯ দশমিক ১১ একর।
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল শিল্প করপোরেশনের অধীনে ন্যাশনাল টিউবসের ৪ দশমিক ২৯ একর, চট্টগ্রাম ড্রাইডকের ১০ দশমিক ৪২ একর, ইস্টার্ন কেবলসের ১১ দশমিক ৩০ একর ও প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের ৭ দশমিক ৮৭ একর।
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের সেতাবগঞ্জ চিনিকলের ১৯৩ দশমিক ০৩ একর, পাবনা চিনিকলের ৩ একর, মোবারকগঞ্জ চিনিকলের ১০ দশমিক ৩৮ একর, কেরু অ্যান্ড কোং-এর ১৭৭ দশমিক ৮৩ একর, কুষ্টিয়া চিনিকলের ১১ দশমিক ০৭ একর, নর্থবেঙ্গল চিনিকলের ১৩ দশমিক ০৫ একর, রাজশাহী চিনিকলের ১১ দশমিক ৪৭ একর ও নাটোর চিনিকলের ৪৯৩ একর।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের আওতাধীন দিনাজপুর টেক্সটাইলের ১০ দশমিক ৯৬ একর, চিত্তরঞ্জন কটন মিলের ১০ দশমিক ৪৭ একর, কাদেরিয়া টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৭৭ একর, রাজশাহী টেক্সটাইলের ৭ দশমিক ৯৬ একর, আমিন টেক্সটাইলের ৭ দশমিক ০৪ একর, ভালিকা উলেন মিলের ৩ দশমিক ০১ একর, ন্যাশনাল কটন মিলের ৫ দশমিক ৪০ একর, আর আর টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৬৮ একর, সুন্দরবন টেক্সটাইলের ৮ দশমিক ৮৪ একর, বেঙ্গল টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৮০ একর, কুড়িগ্রাম টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৬০ একর, দারোয়ানী টেক্সটাইলের ৩২ দশমিক ৪৯ একর ও খুলনা টেক্সটাইলের ১৮ একর। এ ছাড়া পাটকল করপোরেশনের অধীন রাজশাহী জুটমিলের ১৪ দশমিক ৭০ একর ও রাজশাহী রেশম বোর্ডের অধীন ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানার ১ দশমিক ১২ একর জমি বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া হবে।
এসব রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানার উদ্বৃত্ত জমি চিহ্নিতকরণসহ সার্বিক বিষয়টি চূড়ান্ত করতে অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানের নেতৃত্বে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি আগামী তিন মাসের মধ্যে বিষয়টি চূড়ান্ত করবে। আগামী ৪ জুলাই এ কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। তবে এসব বিষয়ে কথা বলতে ড. মসিউর রহমান ও প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মির্জা আবদুল জলিলের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেও তা সম্ভব হয়নি।
প্রাইভেটাইজেশন কমিশনের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে জানান, বর্তমানে সরকারের ছয়টি করপোরেশনের অধীনে ১১৫টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৩০টি প্রতিষ্ঠান সম্পূর্ণ বেসরকারি খাতে বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত রয়েছে। বাকি ৮৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম দফায় ৩৯টি কারখানার এক হাজার ২৮৮ একর জমি লিজ দেওয়া হবে। পরে অন্যান্য কারখানার জমিও একইভাবে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়া হবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের ছয়টি করপোরেশনের আওতায় থাকা রাষ্ট্রায়ত্ত অন্যান্য কল-কারখানাসহ সরাসরি শিল্প মন্ত্রণালয় পরিচালিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সরাসরি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো ছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের শিল্প ও বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানের উদ্বৃত্ত জমির পরিমাণ চিহ্নিত করে বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া হবে।
এসব জমির কোথাও কোথাও বিশেষ বিনিয়োগ অঞ্চল, শিল্প পার্ক বা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারির ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ সম্ভব কি না, তাও যাচাই করবে। প্রাইভেটাইজেশন কমিশন এ জন্য বেপজা, বিশেষ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, বিনিয়োগ বোর্ড, পিপিপি সেল, পাওয়ার সেলসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে কিছু প্রক্রিয়া উদ্ভাবনের বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখবে।
চার জুলাইয়ের বৈঠকের কার্যপত্র অনুযায়ী, ইতিমধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ৩৯টি কারখানার উদ্বৃত্ত জমির ওপর সমীক্ষা করা হয়েছে। তাতে মোট এক হাজার ২৮৮ একর জমি বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া সম্ভব বলে মনে করছে প্রাইভেটাইজেশন কমিশন। প্রতিটি শিল্প-প্রতিষ্ঠানের জন্য গড়ে পাঁচ একর করে জমি বরাদ্দ দিলে এ পরিমাণ জমিতে ২৫৭টি শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গড়ে ২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ হলে দুই বছরের মধ্যে এ পরিমাণ জমিতে পাঁচ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ ও প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। রাষ্ট্রায়ত্ত এই ৩৯টি কল-কারখানায় বর্তমানে ১৬ হাজার ৩৬৭ জনের কর্মসংস্থান রয়েছে।
যে ৩৯টি কারখানার জমি লিজ দেওয়া হবে : এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২২টি কারখানা এখন বন্ধ রয়েছে। ৩৯টি কারখানায় পরিচালিত সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) অধীনে সাভারের ঢাকা লেদার কম্পানির ৫ দশমিক ৪ একর, চট্টগ্রামের উসমানিয়া গ্লাস শিটের ২ দশমিক ৯৪ একর, খুলনা হার্ডবোর্ড মিলের ২ দশমিক ৯৮ একর, খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলের ২৬ দশমিক ২৮ একর, কর্ণফুলী পেপার মিলের ৬০০ একর, কর্ণফুলী রেয়ন অ্যান্ড কেমিক্যালের ৬ দশমিক ৪৯ একর, চট্টগ্রাম কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের ২৭ দশমিক ৩৫ একর, ছাতক সিমেন্ট কারখানার ১২ দশমিক ৭৮ একর ও বাংলাদেশ ইন্সু. অ্যান্ড সেনিটারিওয়্যার ফ্যাক্টরির ৯ দশমিক ১১ একর।
বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল শিল্প করপোরেশনের অধীনে ন্যাশনাল টিউবসের ৪ দশমিক ২৯ একর, চট্টগ্রাম ড্রাইডকের ১০ দশমিক ৪২ একর, ইস্টার্ন কেবলসের ১১ দশমিক ৩০ একর ও প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজের ৭ দশমিক ৮৭ একর।
বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের সেতাবগঞ্জ চিনিকলের ১৯৩ দশমিক ০৩ একর, পাবনা চিনিকলের ৩ একর, মোবারকগঞ্জ চিনিকলের ১০ দশমিক ৩৮ একর, কেরু অ্যান্ড কোং-এর ১৭৭ দশমিক ৮৩ একর, কুষ্টিয়া চিনিকলের ১১ দশমিক ০৭ একর, নর্থবেঙ্গল চিনিকলের ১৩ দশমিক ০৫ একর, রাজশাহী চিনিকলের ১১ দশমিক ৪৭ একর ও নাটোর চিনিকলের ৪৯৩ একর।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের আওতাধীন দিনাজপুর টেক্সটাইলের ১০ দশমিক ৯৬ একর, চিত্তরঞ্জন কটন মিলের ১০ দশমিক ৪৭ একর, কাদেরিয়া টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৭৭ একর, রাজশাহী টেক্সটাইলের ৭ দশমিক ৯৬ একর, আমিন টেক্সটাইলের ৭ দশমিক ০৪ একর, ভালিকা উলেন মিলের ৩ দশমিক ০১ একর, ন্যাশনাল কটন মিলের ৫ দশমিক ৪০ একর, আর আর টেক্সটাইলের ৫ দশমিক ৬৮ একর, সুন্দরবন টেক্সটাইলের ৮ দশমিক ৮৪ একর, বেঙ্গল টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৮০ একর, কুড়িগ্রাম টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৬০ একর, দারোয়ানী টেক্সটাইলের ৩২ দশমিক ৪৯ একর ও খুলনা টেক্সটাইলের ১৮ একর। এ ছাড়া পাটকল করপোরেশনের অধীন রাজশাহী জুটমিলের ১৪ দশমিক ৭০ একর ও রাজশাহী রেশম বোর্ডের অধীন ঠাকুরগাঁও রেশম কারখানার ১ দশমিক ১২ একর জমি বেসরকারি খাতে লিজ দেওয়া হবে।
No comments