উন্নয়ন অন্বেষণের মূল্যায়ন-আর্থিক ভারসাম্যই বড় চ্যালেঞ্জ
চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে দেশে সার্বিক অর্থনৈতিক ভারসাম্য ও গতিশীল ব্যবস্থাপনা বজায় রাখা সরকারের সামনে এক বড় চ্যালেঞ্জ। বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণ দেশের অর্থনীতি মূল্যায়ন করে এ কথা বলেছে। এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বলছে, স্থানীয় ব্যাংকব্যবস্থা থেকে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, সুদের উচ্চহার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাস পাওয়া, ডলারের বিপরীতে টাকার মান পড়ে যাওয়া, বৈদেশিক লেনদেনের
ভারসাম্যে চাপ পড়া, পুঁজিবাজারে অস্থিতিশীলতা ও জনশক্তি রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কমার কারণে এই চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে।
গবেষণা সংস্থাটি আরও বলেছে, সরকার মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ নির্ধারণ করলেও বর্তমান সময়ে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করতে না পারলে চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশে নামতে পারে।
উন্নয়ন অন্বেষণের মতে, ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। সরকার অভ্যন্তরীণ ঋণের উৎস হিসেবে ব্যাংকঋণের ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, যা ব্যক্তিগত বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করছে। বছর শেষে সরকারের নেওয়া বৈদেশিক নিট ঋণের পরিমাণও বাড়ছে, যা আগের অর্থবছর থেকে ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেশি।
অন্যদিকে জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বাড়ার কারণে সামাজিক খাতগুলোতে বরাদ্দ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে, যার বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর।
মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, বর্তমানে অর্থনীতি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খুবই চাপের মুখে রয়েছে। চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ, যা এর আগের ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক ৮ শতাংশ। বর্তমানে খাদ্য মূল্যস্ফীতির কারণে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০১১-১২ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়াবে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে যাবে।
গবেষণা সংস্থাটি আরও বলেছে, সরকার মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ নির্ধারণ করলেও বর্তমান সময়ে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করতে না পারলে চলতি ২০১১-১২ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে ৬ দশমিক ৮২ শতাংশে নামতে পারে।
উন্নয়ন অন্বেষণের মতে, ২০১১-১২ অর্থবছরে সরকারের ঋণ নেওয়ার পরিমাণ বাড়ছে। সরকার অভ্যন্তরীণ ঋণের উৎস হিসেবে ব্যাংকঋণের ওপর অধিক মাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, যা ব্যক্তিগত বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করছে। বছর শেষে সরকারের নেওয়া বৈদেশিক নিট ঋণের পরিমাণও বাড়ছে, যা আগের অর্থবছর থেকে ২ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেশি।
অন্যদিকে জ্বালানি খাতে ভর্তুকি বাড়ার কারণে সামাজিক খাতগুলোতে বরাদ্দ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে, যার বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর।
মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে বলা হয়েছে, বর্তমানে অর্থনীতি উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে খুবই চাপের মুখে রয়েছে। চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি প্রাক্কলন করা হয়েছে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ, যা এর আগের ২০১০-১১ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক ৮ শতাংশ। বর্তমানে খাদ্য মূল্যস্ফীতির কারণে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি বেড়েই চলেছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০১১-১২ অর্থবছরে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়াবে ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রাকে ছাড়িয়ে যাবে।
No comments