সাংসদের হাতে সাংবাদিকদের মার খাওয়ার অভিযোগ
বেসরকারি টিভি চ্যানেল আরটিভির দুই প্রতিবেদককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদারের বিরুদ্ধে। তবে সাংসদ এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ওই সাংবাদিকেরা তাঁর ছবি তুলতে গেলে তিনি কেবল তাঁদের ক্যামেরা হাত দিয়ে সরিয়ে দেন। ওই সাংবাদিকদের একজন ওসমান গণি জানান, মনিপুর উচ্চবিদ্যালয়ে অতিরিক্ত ভর্তি ফি আদায় করা হচ্ছে—এমন অভিযোগ পেয়ে তাঁরা সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে এ মারধরের
শিকার হন। আরটিভির মিরপুর অঞ্চলের প্রতিনিধি উসমান গণি আরও জানান, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে আরটিভির স্টাফ রিপোর্টার অর্পণা সিংহের সঙ্গে তিনিও ওই স্কুলে যান। নিরাপত্তা কর্মীদের বাধা সত্ত্বেও তাঁরা স্কুলে ঢুকে পড়েন। সে সময় অনেক অভিভাবক অভিযোগ করেন, সরকার নির্ধারিত ভর্তি ফি পাঁচ হাজার ১০০ টাকা হলেও তাঁদের কাছ থেকে উন্নয়ন ফিয়ের নামে অতিরিক্ত ২০ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। উসমান বলেন, তাঁরা ভর্তি শাখায় গিয়ে দেখেন, অভিভাবকদের কাছ থেকে ২৫ হাজার ১০০ টাকা নেওয়া হলেও কোনো রসিদ দেওয়া হচ্ছিল না।
এদিকে সাংবাদিকদের উপস্থিতির খবর পেয়ে সাংসদ স্কুলে ছুটে আসেন। তাঁর বক্তব্য নিতে গেলে তাঁদের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সাংসদ তাঁদের ওপর চড়াও হন। এতে অপর্ণার হাত ভেঙে যায় এবং তিনি নিজে আহত হন বলে উসমান গণি জানান।
সাংবাদিকদের মারধরের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা সেখানে অবস্থান নেন।
এদিকে স্থানীয় সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার জানান, আজ সকালে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা ছিল। এ উপলক্ষে তিনি স্কুলে যান। এ সময় একজন নারী প্রতিবেদক তাঁর ক্যামেরম্যানকে ছবি তুলতে বললে তিনি ক্যামেরাটি সরিয়ে দেন।
সাংসদ আরও জানান, ওই সাংবাদিকেরা জোর করে স্কুলে ঢোকেন। এ সময় ক্লাস চলছিল। তাঁরা স্কুলে গিয়েই অধ্যক্ষকে গালিগালাজ শুরু করেন। তিনি দাবি করেন, একটি মহল ভর্তি-বাণিজ্য করতে না পেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কিছু সাজানো লোক দিয়ে স্কুলের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন তৈরি করার চেষ্টা করে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াজেদ আলী জানান, তিনি ঘটনা শুনেছেন। সেখানে পুলিশের একটি দল পাঠান হয়েছে।
এদিকে সাংবাদিকদের উপস্থিতির খবর পেয়ে সাংসদ স্কুলে ছুটে আসেন। তাঁর বক্তব্য নিতে গেলে তাঁদের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে সাংসদ তাঁদের ওপর চড়াও হন। এতে অপর্ণার হাত ভেঙে যায় এবং তিনি নিজে আহত হন বলে উসমান গণি জানান।
সাংবাদিকদের মারধরের খবর ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা সেখানে অবস্থান নেন।
এদিকে স্থানীয় সাংসদ কামাল আহমেদ মজুমদার জানান, আজ সকালে শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা ছিল। এ উপলক্ষে তিনি স্কুলে যান। এ সময় একজন নারী প্রতিবেদক তাঁর ক্যামেরম্যানকে ছবি তুলতে বললে তিনি ক্যামেরাটি সরিয়ে দেন।
সাংসদ আরও জানান, ওই সাংবাদিকেরা জোর করে স্কুলে ঢোকেন। এ সময় ক্লাস চলছিল। তাঁরা স্কুলে গিয়েই অধ্যক্ষকে গালিগালাজ শুরু করেন। তিনি দাবি করেন, একটি মহল ভর্তি-বাণিজ্য করতে না পেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কিছু সাজানো লোক দিয়ে স্কুলের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন তৈরি করার চেষ্টা করে।
মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াজেদ আলী জানান, তিনি ঘটনা শুনেছেন। সেখানে পুলিশের একটি দল পাঠান হয়েছে।
No comments