৪৫ হাজার টন সয়াবিন তেল এসেছে বন্দরে by মাসুদ মিলাদ
৪৫ হাজার মেট্রিক টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল নিয়ে গত রোববার চট্টগ্রাম বন্দরে একটি ট্যাংকার ভিড়েছে। ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা থেকে এই তেল আমদানি করেছে চট্টগ্রামের এস আলম গ্রুপ। জানা গেছে, ‘এমটি ভেলেবিট’ নামের ট্যাংকারে আমদানি করা সয়াবিন তেলের দাম সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা। রোববারের বাজারদর অনুযায়ী, পরিশোধন করার পর এই তেলের বাজারদর হবে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা।আমদানির হিসাব অনুযায়ী, এক ট্যাংকার সয়াবিন তেল দিয়ে সারা
দেশে প্রায় এক মাসের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।এস আলম গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ প্রথম আলোকে জানান, আগামী ১০-১৫ দিনের মধ্যে এই তেল পরিশোধন করে বাজারজাত করা শুরু হবে। ফলে দেশে তেলের সংকট আর থাকবে না।
বিভিন্ন জাহাজ কোম্পানির কর্মকর্তারা জানান, বন্দরে সচরাচর একটি জাহাজে একসঙ্গে এত তেল আমদানি করা হয় না। সাধারণত আট থেকে ২০ হাজার টনবাহী ভোজ্যতেলের জাহাজ বন্দরে বেশি আসে। তবে গত জুলাইয়ে ‘এমটি টর্ম জারটার্ড’ নামের একটি জাহাজে করে ৪৩ হাজার ৩৪০ টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল এসেছিল।
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা জানান, নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চার মাসে শীতের কারণে সয়াবিন তেলের চাহিদা বেশি থাকে। বাড়তি চাহিদা থাকার কারণে প্রতিবছর এ মৌসুমে এর আমদানি বাড়িয়ে দেন তাঁরা।
কাস্টম হাউসের হিসাব অনুযায়ী, গত বছরের অক্টোবরে সয়াবিন তেল আমদানি হয় সাড়ে ৩৩ হাজার টন, নভেম্বরে প্রায় ৭০ হাজার টন, ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ৫১ হাজার টন। চলতি মাসের শুরুতেই ৪৫ হাজার টনের ট্যাংকারটি ছাড়াও আট হাজার ৭০০ টন তেল নিয়ে আরেকটি ট্যাংকার দু-তিন দিনের মধ্যে আসার কথা রয়েছে।
২০১০-১১ অর্থবছরে মোট ১৩ লাখ ৩১ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়। এর মধ্যে সয়াবিন তেলের পরিমাণ ৩০ শতাংশ কিংবা চার লাখ টন, বাকিটা পামতেল।
বিভিন্ন জাহাজ কোম্পানির কর্মকর্তারা জানান, বন্দরে সচরাচর একটি জাহাজে একসঙ্গে এত তেল আমদানি করা হয় না। সাধারণত আট থেকে ২০ হাজার টনবাহী ভোজ্যতেলের জাহাজ বন্দরে বেশি আসে। তবে গত জুলাইয়ে ‘এমটি টর্ম জারটার্ড’ নামের একটি জাহাজে করে ৪৩ হাজার ৩৪০ টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল এসেছিল।
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা জানান, নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চার মাসে শীতের কারণে সয়াবিন তেলের চাহিদা বেশি থাকে। বাড়তি চাহিদা থাকার কারণে প্রতিবছর এ মৌসুমে এর আমদানি বাড়িয়ে দেন তাঁরা।
কাস্টম হাউসের হিসাব অনুযায়ী, গত বছরের অক্টোবরে সয়াবিন তেল আমদানি হয় সাড়ে ৩৩ হাজার টন, নভেম্বরে প্রায় ৭০ হাজার টন, ডিসেম্বরে এর পরিমাণ ছিল ৫১ হাজার টন। চলতি মাসের শুরুতেই ৪৫ হাজার টনের ট্যাংকারটি ছাড়াও আট হাজার ৭০০ টন তেল নিয়ে আরেকটি ট্যাংকার দু-তিন দিনের মধ্যে আসার কথা রয়েছে।
২০১০-১১ অর্থবছরে মোট ১৩ লাখ ৩১ হাজার টন ভোজ্যতেল আমদানি করা হয়। এর মধ্যে সয়াবিন তেলের পরিমাণ ৩০ শতাংশ কিংবা চার লাখ টন, বাকিটা পামতেল।
No comments