আদিবাসীরা আবার সংগ্রামের প্রস্তুতি নিচ্ছে: সন্তু লারমা
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান ও জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা বলেছেন, ‘পাহাড়ি জনগণের মৌলিক অধিকার সুরক্ষার জন্য ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে পার্বত্য চুক্তি করেছিলাম। কিন্তু ১৪ বছরেও সরকার চুক্তি বাস্তবায়ন করেনি। আমরা জানি, আন্দোলন-সংগ্রাম ছাড়া সরকার চুক্তি বাস্তবায়ন করবে না। তাই আদিবাসীরা আবার সংগ্রামের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
গতকাল শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে বাংলাদেশ যুব ইউনিয়নের নবম জাতীয় সম্মেলনে বক্তৃতাকালে সন্তু লারমা এ কথা বলেন।
সন্তু লারমা বলেন, বিগত সরকারগুলোর মতো এই সরকারও দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে। তারা মানুষকে অনেক স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। কিন্তু গত তিন বছরে জনকল্যাণে কোনো কাজ করতে পারেনি।
সন্তু লারমা বলেন, গত ৪০ বছর যারা দেশ শাসন করেছে, তারা এই দেশকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে। তারা জমিদারি কায়দায় রাষ্ট্র পরিচালনা করে। মেহনতি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে এই জমিদারি শাসনের বিরুদ্ধে যুব সমাজকে রুখে দাঁড়াতে হবে।
যুব ইউনিয়নের সভাপতি কাফি রতনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মনজুরুল আহসান খান, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক শেখ মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, যুব ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আনোয়ারুল হক, সাধারণ সম্পাদক হাসান হাফিজুর রহমান, যুব মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আলমগীর, যুব আন্দোলনের সভাপতি মুশাহিদ আহমেদ প্রমুখ।
এর আগে বেলা ১১টায় মহানগর নাট্যমঞ্চের সামনে কবুতর উড়িয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা জসিম উদ্দিন মণ্ডল। উদ্বোধনী পর্ব শেষে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
সন্তু লারমা বলেন, বিগত সরকারগুলোর মতো এই সরকারও দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে। তারা মানুষকে অনেক স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। কিন্তু গত তিন বছরে জনকল্যাণে কোনো কাজ করতে পারেনি।
সন্তু লারমা বলেন, গত ৪০ বছর যারা দেশ শাসন করেছে, তারা এই দেশকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে। তারা জমিদারি কায়দায় রাষ্ট্র পরিচালনা করে। মেহনতি মানুষের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাইলে এই জমিদারি শাসনের বিরুদ্ধে যুব সমাজকে রুখে দাঁড়াতে হবে।
যুব ইউনিয়নের সভাপতি কাফি রতনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরও বক্তৃতা করেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মনজুরুল আহসান খান, তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক শেখ মুহম্মদ শহিদুল্লাহ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, যুব ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আনোয়ারুল হক, সাধারণ সম্পাদক হাসান হাফিজুর রহমান, যুব মৈত্রীর সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা আলমগীর, যুব আন্দোলনের সভাপতি মুশাহিদ আহমেদ প্রমুখ।
এর আগে বেলা ১১টায় মহানগর নাট্যমঞ্চের সামনে কবুতর উড়িয়ে সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রবীণ কমিউনিস্ট নেতা জসিম উদ্দিন মণ্ডল। উদ্বোধনী পর্ব শেষে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়।
No comments