রাজধানীতে পৃথক ঘটনা-র্যাব ও পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ যুবক নিহত, আহত দুই
পুরান ঢাকায় র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ গত বৃহস্পতিবার রাতে আসিফ আহমেদ ওরফে সজীব (২৮) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে। একই রাতে গুলশানে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাজ্জাদুর রহমান (২৪) ও ইলিয়াছ ইসলাম (২৪) নামের দুই যুবক আহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, গুলিবিদ্ধ দুজন ছিনতাইকারী। ওই দুজনসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার র্যাবের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে র্যাব জানতে পারে, তাঁতীবাজার এলাকায় একটি সন্ত্রাসীচক্র চাঁদা নেওয়ার জন্য আসছে। রাত দুইটার দিকে একটি গলির মুখে সন্ত্রাসীদের সঙ্গে র্যাব সদস্যরা মুখোমুখি হলে উভয় পক্ষের মধ্যে গুলিবিনিময় হয়। পরে ঘটনাস্থলে আসিফ নামের একজনকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। সেখান থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, একটি গুলি ও চারটি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়। নিহত আসিফ সন্ত্রাসী এবং তাঁর বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল বারিক বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে বনানীর ৭ নম্বর সড়ক এলাকা থেকে এক ব্যক্তি থানায় ফোন করে জানান, ছিনতাইকারীরা তাঁর মুঠোফোন ও টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। ফোন পেয়ে পুলিশের একটি দল পুরো গুলশান এলাকায় টহল দিতে থাকে। একপর্যায়ে কামাল আতাতুর্ক সড়কে প্রাইভেট কারে ছয় ছিনতাইকারীর সন্ধান পায় পুলিশ। পুলিশ তাদের ধাওয়া করলে তারা গুলশান ১ ও ২ নম্বর হয়ে বিভিন্ন পথে পালানোর চেষ্টা করতে থাকে। একপর্যায়ে বনানীর ৭ নম্বর সড়কে পুলিশ প্রাইভেট কারটির চাকা লক্ষ্য করে গুলি করলে চাকা বিস্ফোরিত হয়ে গাড়িটি থেমে যায়। এ সময় ছিনতাইকারীরা গাড়ি থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করে এবং পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এতে সাজ্জাদুর রহমান ডান পায়ের হাঁটু এবং ইলিয়াছ ইসলাম বাঁ পায়ের হাঁটুতে গুলিবিদ্ধ হন। পুলিশ এই দুজন ছাড়া আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে পারলেও অপর একজন পালিয়ে যান। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: মো. সুমন (২০), মো. রুবেল (২৩) ও লাক্কু মিয়া (২৭)। পরে তাঁদের কাছ থেকে প্রাইভেট কারসহ তিনটি ছোরা, ১১টি মুঠোফোন, পাঁচটি মানিব্যাগ, একটি ভ্যানিটি ব্যাগ ও কিছু টাকা উদ্ধার করা হয়। আহত দুজনকে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়েছে।
এসআই বারিক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ছিনতাইকারীরা বনানীর ওই ছিনতাই ছাড়াও ওই দিন রাতে আরও তিন-চারটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটিয়েছেন। রাত ১২টার পর থেকে তাঁরা ছিনতাই করা শুরু করেন।
আহত সাজ্জাদুর রহমান প্রথম আলোর কাছে ছিনতাইয়ের কথা স্বীকার করলেও বন্দুকযুদ্ধের কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, পুলিশ তাঁর চোখ বেঁধে এবং হাতে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁর পায়ে গুলি করেছে।
গুলশান থানার পুলিশ জানায়, ছিনতাইয়ের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবদুল বারিক বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে বনানীর ৭ নম্বর সড়ক এলাকা থেকে এক ব্যক্তি থানায় ফোন করে জানান, ছিনতাইকারীরা তাঁর মুঠোফোন ও টাকা ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। ফোন পেয়ে পুলিশের একটি দল পুরো গুলশান এলাকায় টহল দিতে থাকে। একপর্যায়ে কামাল আতাতুর্ক সড়কে প্রাইভেট কারে ছয় ছিনতাইকারীর সন্ধান পায় পুলিশ। পুলিশ তাদের ধাওয়া করলে তারা গুলশান ১ ও ২ নম্বর হয়ে বিভিন্ন পথে পালানোর চেষ্টা করতে থাকে। একপর্যায়ে বনানীর ৭ নম্বর সড়কে পুলিশ প্রাইভেট কারটির চাকা লক্ষ্য করে গুলি করলে চাকা বিস্ফোরিত হয়ে গাড়িটি থেমে যায়। এ সময় ছিনতাইকারীরা গাড়ি থেকে নেমে পালানোর চেষ্টা করে এবং পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এতে সাজ্জাদুর রহমান ডান পায়ের হাঁটু এবং ইলিয়াছ ইসলাম বাঁ পায়ের হাঁটুতে গুলিবিদ্ধ হন। পুলিশ এই দুজন ছাড়া আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করতে পারলেও অপর একজন পালিয়ে যান। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন: মো. সুমন (২০), মো. রুবেল (২৩) ও লাক্কু মিয়া (২৭)। পরে তাঁদের কাছ থেকে প্রাইভেট কারসহ তিনটি ছোরা, ১১টি মুঠোফোন, পাঁচটি মানিব্যাগ, একটি ভ্যানিটি ব্যাগ ও কিছু টাকা উদ্ধার করা হয়। আহত দুজনকে রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়েছে।
এসআই বারিক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ছিনতাইকারীরা বনানীর ওই ছিনতাই ছাড়াও ওই দিন রাতে আরও তিন-চারটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটিয়েছেন। রাত ১২টার পর থেকে তাঁরা ছিনতাই করা শুরু করেন।
আহত সাজ্জাদুর রহমান প্রথম আলোর কাছে ছিনতাইয়ের কথা স্বীকার করলেও বন্দুকযুদ্ধের কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, পুলিশ তাঁর চোখ বেঁধে এবং হাতে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে অস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁর পায়ে গুলি করেছে।
গুলশান থানার পুলিশ জানায়, ছিনতাইয়ের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
No comments