পোশাক খাতের সরঞ্জাম ও মোড়ক এখন দেশজ পণ্য by শুভংকর কর্মকার
পোশাক খাতের বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম এবং পোশাকসহ অন্য খাতের মোড়ক পণ্য উৎপাদনে গত দুই দশকে বড় সাফল্য এসেছে বাংলাদেশে। বোতাম, হ্যাঙ্গার থেকে শুরু করে পোশাক খাতের আনুষঙ্গিক সব সরঞ্জাম যেমন এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে, তেমনি অন্যান্য খাতের মোড়ক পণ্যের চাহিদার প্রায় সবটুকুই এখন জোগান দিতে সক্ষম দেশজ উৎপাদন।
শুধু অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোই নয়, দেশের বাইরেও এই খাতটির বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করা হচ্ছে। প্রতিবছরই বাড়ছে রপ্তানি। ২০১০-১১ অর্থবছরে খাতটি প্রায় ২৭৫ কোটি ১১ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। সরকারের সহযোগিতা পেলে ২০১৮ সালের মধ্যে এ খাতের রপ্তানি আয় এক হাজার ২০০ কোটি ডলারে দাঁড়াবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ম্যাককিনসে এক গবেষণায় বলেছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি ২০১৫ সালে বর্তমান সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ এবং ২০২০ সালে তিন গুণ হবে। বিষয়টি উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলেন, পোশাক রপ্তানি বাড়লে সরঞ্জামের চাহিদাও বাড়বে। তখন চাহিদামতো সরঞ্জামের জোগান দিতে না পারলে উভয় খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সরঞ্জাম ও মোড়ক পণ্য তৈরির এসব প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করতে ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএপিএমইএ) প্রতিষ্ঠিত হয়। অবশ্য সমিতিটির পূর্বের নাম ছিল বাংলাদেশ করোগেটেড কার্টন অ্যান্ড অ্যাক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিসিএএমইএ)। গত বছরের নভেম্বরে প্রয়োজনীয় অনুমোদন নিয়ে নাম পরিবর্তন করে বিজিএপিএমইএ করা হয়।
সারা দেশে সমিতির সদস্যসংখ্যা এক হাজার ৫০। এ ছাড়া আছে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান। প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে খাতটির সঙ্গে জড়িত আছেন প্রায় দুই লাখ মানুষ। বর্তমানে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, পোশাক খাতের ৩০ থেকে ৩৫ ধরনের সরঞ্জাম ও অন্যান্য খাতের মোড়ক তৈরি করে এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে আছে: কার্টন, পলিব্যাগ, হ্যাঙ্গার, বোতাম, বোতামের ট্যাগ, মূল্য ট্যাগ, লেবেল, জিপার, হ্যাংট্যাগ, গামটেপ ইত্যাদি।
এসব পণ্যই পোশাক, চামড়া, খাদ্য, ওষুধ ইত্যাদি রপ্তানিপণ্যের ‘পশ্চাৎমুখী সংযোগ’ হিসেবে বিদেশে যায়। একই সঙ্গে উৎপাদিত পণ্যের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পূর্ব ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, হংকং, দূরপ্রাচ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশে সরাসরি রপ্তানি করেন উৎপাদকেরা। এসব সরঞ্জাম দিয়েই পোশাক খাতের প্রায় ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজন করা হয় বলে তাঁরা জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশির দশকের শুরুতে পোশাক খাতের উত্থানের সময়ই কাগজের কার্টন প্রথম উৎপাদন শুরু করে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এর তিন-চার বছর পর থেকে পলিব্যাগ, ব্যাকবোর্ড, হ্যান্ড ট্যাগ, প্রাইস ট্যাগ উৎপাদন হতে থাকে। পরে এই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হয় আরও অনেক প্রতিষ্ঠান।
১৯৯৫ সাল থেকে পোশাক খাতের প্রায় সব ধরনের সরঞ্জাম ও মোড়ক পণ্য উৎপাদন শুরু করে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে এসব পণ্যের কাঁচামাল জার্মানি, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এক ধরনের কার্টন তৈরিতে শুধু দেশীয় কাগজ ব্যবহার করা হয়।
অ্যাসোসিয়েশনের এক ব্যবসায়ী নেতা বলেন, এ খাতে দেশ এখন স্বাবলম্বী। পোশাকশিল্পের চাহিদার সমপরিমাণ সরঞ্জাম ও মোড়ক উৎপাদনে সক্ষম দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু অনেক সময় বিদেশি ক্রেতাদের শর্ত মানতে অল্পবিস্তর আমদানি করেন পোশাকশিল্পের ব্যবসায়ীরা।
একাধিক ব্যবসায়ী বলেন, দেশীয় চাহিদা মেটানোর পরও খাতটির ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। কারণ, সারা বিশ্বে খাতটির অন্তত চার হাজার কোটি ডলারের বাজার আছে। পণ্যের মান আরও উন্নত এবং সরকারি সহযোগিতা পেলে সরাসরি রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজার বাড়ানো সম্ভব।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যানুসারে, ১৯৮৩-৮৪ সালের ৪৭ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় থেকে বেড়ে সর্বশেষ ২০১০-১১ অর্থবছরে ২৭৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০০৪-০৫ অর্থবছর পর্যন্ত খাতটির রপ্তানি আয় ছিল ১০০ কোটি ডলারের নিচে। তবে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে দাঁড়ায় ১১৮ কোটি ডলার। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এই আয় ছিল ১৯১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। পরের অর্থবছরেই খাতটির ৪৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়।
সূত্র জানায়, পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে অ্যাসোসিয়েশন নিজ উদ্যোগে একটি পরীক্ষাগার স্থাপন করেছে। এখানে কার্টনের মান পরীক্ষা করা হয়। তবে অন্যান্য পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ ও উন্নতমানের পণ্য উৎপাদনে একটি ইনস্টিটিউট গড়তে সরকারের সঙ্গে বহু দেনদরবার করেও এখন পর্যন্ত সফল হননি এ খাতের ব্যবসায়ীরা।
বিজিএপিএমইএর সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী বলেন, পোশাকশিল্পের জন্য খাতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দেশে এসব সরঞ্জাম উৎপাদন করা না হলেও স্বাভাবিকভাবেই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হতো। তখন শুধু সরঞ্জাম আমদানিতেই দুই থেকে তিন মাস সময় লেগে যেত। তাতে লিড-টাইম (পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে জাহাজীকরণ পর্যন্ত সময়) বেশি লাগত। প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে তখন টিকে থাকাই মুশকিল হতো।
রাফেজ আলম চৌধুরী আরও বলেন, গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই খাতটিকে সেভাবে ‘গুরুত্ব’ দেয়নি সরকার। আজ পর্যন্ত এক ডলারও নগদ সহায়তা পাননি ব্যবসায়ীরা। এমনকি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবেও তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো।
সভাপতি আরও বলেন, ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এখনই এ খাতের সম্প্রসারণ প্রয়োজন। কিন্তু সেই পরিবেশ নেই। ১৮ থেকে ২০ শতাংশ ব্যাংক সুদে ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছেন না।
আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ম্যাককিনসে এক গবেষণায় বলেছে, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি ২০১৫ সালে বর্তমান সময়ের চেয়ে দ্বিগুণ এবং ২০২০ সালে তিন গুণ হবে। বিষয়টি উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলেন, পোশাক রপ্তানি বাড়লে সরঞ্জামের চাহিদাও বাড়বে। তখন চাহিদামতো সরঞ্জামের জোগান দিতে না পারলে উভয় খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সরঞ্জাম ও মোড়ক পণ্য তৈরির এসব প্রতিষ্ঠানের বাণিজ্যিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে কাজ করতে ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএপিএমইএ) প্রতিষ্ঠিত হয়। অবশ্য সমিতিটির পূর্বের নাম ছিল বাংলাদেশ করোগেটেড কার্টন অ্যান্ড অ্যাক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিসিএএমইএ)। গত বছরের নভেম্বরে প্রয়োজনীয় অনুমোদন নিয়ে নাম পরিবর্তন করে বিজিএপিএমইএ করা হয়।
সারা দেশে সমিতির সদস্যসংখ্যা এক হাজার ৫০। এ ছাড়া আছে আরও কিছু প্রতিষ্ঠান। প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে খাতটির সঙ্গে জড়িত আছেন প্রায় দুই লাখ মানুষ। বর্তমানে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা।
সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা জানান, পোশাক খাতের ৩০ থেকে ৩৫ ধরনের সরঞ্জাম ও অন্যান্য খাতের মোড়ক তৈরি করে এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মধ্যে আছে: কার্টন, পলিব্যাগ, হ্যাঙ্গার, বোতাম, বোতামের ট্যাগ, মূল্য ট্যাগ, লেবেল, জিপার, হ্যাংট্যাগ, গামটেপ ইত্যাদি।
এসব পণ্যই পোশাক, চামড়া, খাদ্য, ওষুধ ইত্যাদি রপ্তানিপণ্যের ‘পশ্চাৎমুখী সংযোগ’ হিসেবে বিদেশে যায়। একই সঙ্গে উৎপাদিত পণ্যের ১৫ থেকে ২০ শতাংশ পূর্ব ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ আফ্রিকা, হংকং, দূরপ্রাচ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশে সরাসরি রপ্তানি করেন উৎপাদকেরা। এসব সরঞ্জাম দিয়েই পোশাক খাতের প্রায় ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজন করা হয় বলে তাঁরা জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশির দশকের শুরুতে পোশাক খাতের উত্থানের সময়ই কাগজের কার্টন প্রথম উৎপাদন শুরু করে কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এর তিন-চার বছর পর থেকে পলিব্যাগ, ব্যাকবোর্ড, হ্যান্ড ট্যাগ, প্রাইস ট্যাগ উৎপাদন হতে থাকে। পরে এই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হয় আরও অনেক প্রতিষ্ঠান।
১৯৯৫ সাল থেকে পোশাক খাতের প্রায় সব ধরনের সরঞ্জাম ও মোড়ক পণ্য উৎপাদন শুরু করে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে এসব পণ্যের কাঁচামাল জার্মানি, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এক ধরনের কার্টন তৈরিতে শুধু দেশীয় কাগজ ব্যবহার করা হয়।
অ্যাসোসিয়েশনের এক ব্যবসায়ী নেতা বলেন, এ খাতে দেশ এখন স্বাবলম্বী। পোশাকশিল্পের চাহিদার সমপরিমাণ সরঞ্জাম ও মোড়ক উৎপাদনে সক্ষম দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। কিন্তু অনেক সময় বিদেশি ক্রেতাদের শর্ত মানতে অল্পবিস্তর আমদানি করেন পোশাকশিল্পের ব্যবসায়ীরা।
একাধিক ব্যবসায়ী বলেন, দেশীয় চাহিদা মেটানোর পরও খাতটির ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। কারণ, সারা বিশ্বে খাতটির অন্তত চার হাজার কোটি ডলারের বাজার আছে। পণ্যের মান আরও উন্নত এবং সরকারি সহযোগিতা পেলে সরাসরি রপ্তানি করে আন্তর্জাতিক বাজার বাড়ানো সম্ভব।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যানুসারে, ১৯৮৩-৮৪ সালের ৪৭ লাখ ডলারের রপ্তানি আয় থেকে বেড়ে সর্বশেষ ২০১০-১১ অর্থবছরে ২৭৫ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০০৪-০৫ অর্থবছর পর্যন্ত খাতটির রপ্তানি আয় ছিল ১০০ কোটি ডলারের নিচে। তবে ২০০৫-০৬ অর্থবছরে দাঁড়ায় ১১৮ কোটি ডলার। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এই আয় ছিল ১৯১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। পরের অর্থবছরেই খাতটির ৪৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়।
সূত্র জানায়, পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণে অ্যাসোসিয়েশন নিজ উদ্যোগে একটি পরীক্ষাগার স্থাপন করেছে। এখানে কার্টনের মান পরীক্ষা করা হয়। তবে অন্যান্য পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ ও উন্নতমানের পণ্য উৎপাদনে একটি ইনস্টিটিউট গড়তে সরকারের সঙ্গে বহু দেনদরবার করেও এখন পর্যন্ত সফল হননি এ খাতের ব্যবসায়ীরা।
বিজিএপিএমইএর সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী বলেন, পোশাকশিল্পের জন্য খাতটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দেশে এসব সরঞ্জাম উৎপাদন করা না হলেও স্বাভাবিকভাবেই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হতো। তখন শুধু সরঞ্জাম আমদানিতেই দুই থেকে তিন মাস সময় লেগে যেত। তাতে লিড-টাইম (পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে জাহাজীকরণ পর্যন্ত সময়) বেশি লাগত। প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক বাজারে তখন টিকে থাকাই মুশকিল হতো।
রাফেজ আলম চৌধুরী আরও বলেন, গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই খাতটিকে সেভাবে ‘গুরুত্ব’ দেয়নি সরকার। আজ পর্যন্ত এক ডলারও নগদ সহায়তা পাননি ব্যবসায়ীরা। এমনকি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবেও তেমন কোনো সুযোগ-সুবিধা পায়নি এ খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো।
সভাপতি আরও বলেন, ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এখনই এ খাতের সম্প্রসারণ প্রয়োজন। কিন্তু সেই পরিবেশ নেই। ১৮ থেকে ২০ শতাংশ ব্যাংক সুদে ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছেন না।
No comments