পাকিস্তানে বাস উল্টে খাদে, ৩১ ছাত্রসহ ৩৭ জন নিহত
পাকিস্তানে গত সোমবার রাতে বাস উল্টে খাদে পড়ে একটি বিদ্যালয়ের ৩১ ছাত্রসহ ৩৭ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৬৫ জন। বাসে ছাত্ররা ছাড়াও কয়েকজন শিক্ষক ছিলেন।
শিক্ষাসফর শেষে ফেরার পথে পাঞ্জাব প্রদেশের চকওয়াল জেলার কাল্লার কাহার এলাকার সল্ট রেঞ্জের কাছে বাসটি মোড় ঘোরার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে নিচে পড়ে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে ৩০ জন পাঞ্জাবের ফয়সালাবাদ জেলার মিল্লাত শহরের গ্রামার স্কুলের ছাত্র। হতাহত শিশুদের বয়স ১০ থেকে ১৫ বছর।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সৈয়দ আলী মহসিন পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডনকে বলেন, ব্রেক ফেল হওয়ার পর বাসটি উল্টে পড়ে। এতে বাসের সব শিক্ষার্থী ও শিক্ষক আটকা পড়েন।
দুর্ঘটনার পর বাসটি কেটে হতাহত ব্যক্তিদের বের করা হয়। তাদের দ্রুত বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহত এক শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের জানায়, ব্রেক ফেল হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে তাদের অধ্যক্ষ চালককে ধীরে ধীরে বাস চালাতে বলেছিলেন। আর চালক তাদের বারবার দোয়া করতে বলেছিলেন।
স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসটিতে ৭০ জন যাত্রী ওঠার অনুমতি থাকলেও এতে ১১০ জন ওঠানো হয়েছিল।
পুলিশ জানায়, বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কেন ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে এত শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে ওই বাসে উঠিয়েছিল, এ ব্যাপারে তদন্ত করা হবে।
ভাঙা রাস্তাঘাট, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ও বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে পাকিস্তানে প্রায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। গত জুন মাসে পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বাস খাদে পড়ে অন্তত ১২ জন বিদ্যালয়ের ছাত্র নিহত হয়।
শিক্ষাসফর শেষে ফেরার পথে পাঞ্জাব প্রদেশের চকওয়াল জেলার কাল্লার কাহার এলাকার সল্ট রেঞ্জের কাছে বাসটি মোড় ঘোরার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে নিচে পড়ে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে ৩০ জন পাঞ্জাবের ফয়সালাবাদ জেলার মিল্লাত শহরের গ্রামার স্কুলের ছাত্র। হতাহত শিশুদের বয়স ১০ থেকে ১৫ বছর।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা সৈয়দ আলী মহসিন পাকিস্তানের ইংরেজি দৈনিক ডনকে বলেন, ব্রেক ফেল হওয়ার পর বাসটি উল্টে পড়ে। এতে বাসের সব শিক্ষার্থী ও শিক্ষক আটকা পড়েন।
দুর্ঘটনার পর বাসটি কেটে হতাহত ব্যক্তিদের বের করা হয়। তাদের দ্রুত বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আহত এক শিক্ষার্থী সাংবাদিকদের জানায়, ব্রেক ফেল হওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে তাদের অধ্যক্ষ চালককে ধীরে ধীরে বাস চালাতে বলেছিলেন। আর চালক তাদের বারবার দোয়া করতে বলেছিলেন।
স্থানীয় এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসটিতে ৭০ জন যাত্রী ওঠার অনুমতি থাকলেও এতে ১১০ জন ওঠানো হয়েছিল।
পুলিশ জানায়, বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কেন ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে এত শিক্ষার্থী ও শিক্ষককে ওই বাসে উঠিয়েছিল, এ ব্যাপারে তদন্ত করা হবে।
ভাঙা রাস্তাঘাট, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ও বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে পাকিস্তানে প্রায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। গত জুন মাসে পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে বাস খাদে পড়ে অন্তত ১২ জন বিদ্যালয়ের ছাত্র নিহত হয়।
No comments