যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই করছেন গাদ্দাফি!
লিবিয়ার ক্ষমতাচ্যুত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফি বলেছেন, তিনি এখনো যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই করে যাচ্ছেন। লড়াই করে শহীদ হতে তিনি প্রস্তুত। এদিকে বিদ্রোহীরা গতকাল মঙ্গলবার গাদ্দাফির জন্মস্থান সারতের বন্দর দখল করেছে। গাদ্দাফি সারতে শহরে আছেন বলে অনেকে ধারণা করছেন।
বনি ওয়ালিদের স্থানীয় বেতারে প্রচারিত ভাষণে গাদ্দাফি বলেন, তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই করছেন। রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল আলিবিয়ায় প্রচারিত খবরে এ কথা জানানো হয়। গাদ্দাফি বলেন, ‘বীরেরা যুদ্ধ করে শহীদ হয়। আমরাও শহীদ হতে অপেক্ষা করছি।’
গতকাল সকালে সারতের বন্দর এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় বিদ্রোহীরা। গাদ্দাফির জন্মস্থান সারতে নগর তাঁর অনুগত সেনাদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত। বন্দর দখল করায় বিদ্রোহীদের কৌশলগত বিজয় অর্জিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ওই নগর পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিম দিক থেকে ঘিরে ফেলে বিদ্রোহীরা। এতে আতঙ্কিত হয়ে শত শত বেসামরিক লোক ওই নগর ছেড়ে পালিয়ে যায়। নগরের কেন্দ্রেস্থলে গাদ্দাফির অনুগত সেনারা ঘাঁটি গেড়েছে। জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের (এনটিসি) সেনারা ওই ঘাঁটির দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করলে শহরজুড়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
এনটিসির জিনতান ব্রিগেডের কমান্ডার মুস্তাফা বিন দারদেফ বলেন, ‘রাতভর সংঘর্ষের পর আমরা বন্দর দখলে নিয়েছি।’
সারতের উত্তরাঞ্চলে বন্দর অবস্থিত। আর নগরের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে গাদ্দাফির বাসভবন এলাকা ও সেনাদের বাংকার। সেখানে গাদ্দাফির অনুগত সেনারা অবস্থান করছে। এসব সেনার সঙ্গে প্রচণ্ড সংঘর্ষ হবে বলে আশঙ্কা করছে এনটিসির যোদ্ধারা।
এদিকে এনটিসির যোদ্ধাদের সহায়তায় সারতের বন্দরে গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে ন্যাটো বিমানবাহিনীর হামলা অব্যাহত রয়েছে।
আলী জায়েদি নামের একজন যোদ্ধা বলেন, ‘নগরের কেন্দ্রস্থলের দিকে আমরা যখন আরও এগিয়ে যাব, তখন রাস্তায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে। এ ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত আছি।’
এর আগে গত সোমবার সারতের পূর্বাঞ্চলীয় শহরতলিতে গাদ্দাফি বাহিনীর অস্ত্রের বিশাল এক ভান্ডার দখল করে এনটিসির যোদ্ধারা।
বনি ওয়ালিদের স্থানীয় বেতারে প্রচারিত ভাষণে গাদ্দাফি বলেন, তিনি যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই করছেন। রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল আলিবিয়ায় প্রচারিত খবরে এ কথা জানানো হয়। গাদ্দাফি বলেন, ‘বীরেরা যুদ্ধ করে শহীদ হয়। আমরাও শহীদ হতে অপেক্ষা করছি।’
গতকাল সকালে সারতের বন্দর এলাকা নিয়ন্ত্রণে নেয় বিদ্রোহীরা। গাদ্দাফির জন্মস্থান সারতে নগর তাঁর অনুগত সেনাদের শক্ত ঘাঁটি বলে পরিচিত। বন্দর দখল করায় বিদ্রোহীদের কৌশলগত বিজয় অর্জিত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সম্প্রতি ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ওই নগর পূর্ব, দক্ষিণ ও পশ্চিম দিক থেকে ঘিরে ফেলে বিদ্রোহীরা। এতে আতঙ্কিত হয়ে শত শত বেসামরিক লোক ওই নগর ছেড়ে পালিয়ে যায়। নগরের কেন্দ্রেস্থলে গাদ্দাফির অনুগত সেনারা ঘাঁটি গেড়েছে। জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের (এনটিসি) সেনারা ওই ঘাঁটির দিকে এগিয়ে যেতে শুরু করলে শহরজুড়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
এনটিসির জিনতান ব্রিগেডের কমান্ডার মুস্তাফা বিন দারদেফ বলেন, ‘রাতভর সংঘর্ষের পর আমরা বন্দর দখলে নিয়েছি।’
সারতের উত্তরাঞ্চলে বন্দর অবস্থিত। আর নগরের কেন্দ্রস্থলে রয়েছে গাদ্দাফির বাসভবন এলাকা ও সেনাদের বাংকার। সেখানে গাদ্দাফির অনুগত সেনারা অবস্থান করছে। এসব সেনার সঙ্গে প্রচণ্ড সংঘর্ষ হবে বলে আশঙ্কা করছে এনটিসির যোদ্ধারা।
এদিকে এনটিসির যোদ্ধাদের সহায়তায় সারতের বন্দরে গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সামরিক অবস্থান লক্ষ্য করে ন্যাটো বিমানবাহিনীর হামলা অব্যাহত রয়েছে।
আলী জায়েদি নামের একজন যোদ্ধা বলেন, ‘নগরের কেন্দ্রস্থলের দিকে আমরা যখন আরও এগিয়ে যাব, তখন রাস্তায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হবে। এ ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত আছি।’
এর আগে গত সোমবার সারতের পূর্বাঞ্চলীয় শহরতলিতে গাদ্দাফি বাহিনীর অস্ত্রের বিশাল এক ভান্ডার দখল করে এনটিসির যোদ্ধারা।
No comments