হারিয়ে যাওয়া সত্যের সন্ধানে by হামিদুর রহমান খান
ছবিটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন টেইলর লটনার, লিলি কলিন্স, আলফ্রেড মলিনা, জেসন আইজ্যাক, মারিয়া বেলোসহ আরো অনেকে। জন সিঙ্গেলটনের পরিচালনায় ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন শন ক্রিস্টেনসন। ১০৬ মিনিটের এ ছবিটি নির্মাণে ব্যয় হয়েছে সাড়ে তিন কোটি ডলার। ছবিটি গত ২৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পেয়ে প্রথম পাঁচ দিনে প্রায় দুই কোটি ডলার আয় করতে পেরেছে। যখন থেকে জ্ঞান হয়েছে তখন থেকেই একটা ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন দেখে আসছে নাথান হার্পার (টেইলর লটনার)। খাটের নিচে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় চোখের সামনে খুন হতে দেখে এক মহিলাকে। দুঃস্বপ্নটি বারবার কেন নাথানকে আঘাত করছে, এ নিয়ে মানসিক চিকিৎসক ড. বেনেটের (সিগুরনি ওয়েভার) শরণাপন্ন হয় তার মা মারা (মারিয়া বেলো) ও বাবা কেভিন (জেসন আইজ্যাক)।
পাশের বাড়ির বন্ধু কারেনকে নিয়ে স্কুলের একটি অ্যাসাইনমেন্টে হারিয়ে যাওয়া শিশুদের নিয়ে কাজ শুরু করে সে। কারেন তাকে হারিয়ে যাওয়া বাচ্চাদের একটি ওয়েবসাইট দেখায় এবং সেখানে স্টিভেন নামের এক শিশুর সঙ্গে নিজের আশ্চর্য মিল দেখতে পায় নাথান। বাড়ির বেইসমেন্টে পুরনো একটি শার্ট খুঁজে পায় নাথান, যেটি ছবিতে স্টিভেনের পরনে ছিল। নাথান বুঝতে পারে, সে-ই হারিয়ে যাওয়া স্টিভেন। নিজের আসল পরিচয় জানতে সেই ওয়েবসাইটে ফোন করে সে। কিন্তু নাথান জানত, সাইটটি পরিচালনা করে রুশ সন্ত্রাসী ভিক্টর কজলো (মাইকেল নিকভিস্ট)। ভিক্টর দুজন খুনিকে পাঠায়। তাদের হাতে নিহত হয় কেভিন ও মারা এবং তাদের বাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। কারেনকে নিয়ে পালায় নাথান।
মা-বাবার হত্যার খবর পুলিশকে দেওয়ার জন্য ফোন করে সে, কিন্তু ফোন ধরে অন্য এক ব্যক্তি, যে নিজেকে সিআইএর এজেন্ট ফ্রাঙ্ক বাটন (আলফ্রেড মলিনা) হিসেবে পরিচয় দেয়। ফ্রাঙ্ক নাথানকে অপেক্ষা করতে বলে; কিন্তু সেখানে উপস্থিত হয় ড. বেনেট। সে জানায়, ফ্রাঙ্ককে বিশ্বাস করা উচিত হবে না। অনেক বছর আগে নাথানের আসল বাবা সিআইএ এজেন্ট মার্টিন বিশ্বাসঘাতক এজেন্টদের তালিকা চুরি করেছিল ভিক্টরের কাছ থেকে। মার্টিনকে খুঁজে পেতেই ওয়েবসাইটটি তৈরি করে ভিক্টর। বেনেট তাদের ভার্জিনিয়ার একটি সেফ হাউসের ঠিকানা দিয়ে সেখানে যেতে বলে। এরই মধ্যে তাদের পিছু ধাওয়া করে ভিক্টর ও ফ্রাঙ্কের লোকজন।
এমনই এক গল্প নিয়ে গেল সপ্তাহেই মুক্তি পেল 'অ্যাবডাকশন' ছবিটি। অ্যাকশনধর্মী এই থ্রিলার ছবিতে প্রথমবারের মতো প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন 'টোয়ালাইট' খ্যাত টেইলর লটনার। তাঁকে বড় চরিত্রে দেখার খুব সাধ ছিল যাদের, সম্ভবত এবার তাদের সেই আশা পূর্ণতা পাবে। ছবির পরিচালক জন সিঙ্গেলটন এ ক্ষেত্রে মুনশিয়ানার পরিচয় দেখাতে পারেননি।
রোটেন টমেটোজ ওয়েবসাইটে এ ছবি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ছবিতে যতটা ভায়োলেন্স, মারামারি এবং হত্যার দৃশ্য আছে, প্রকৃতপক্ষে ছবির কাহিনী ও চিত্রনাট্য ততটা গভীর নয়। বরং কিছু অ্যাকশন দৃশ্য অনেকটা জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার মতো। অথবা এমনও হতে পারে, চিত্রনাট্যটি পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছেন পরিচালক।
মা-বাবার হত্যার খবর পুলিশকে দেওয়ার জন্য ফোন করে সে, কিন্তু ফোন ধরে অন্য এক ব্যক্তি, যে নিজেকে সিআইএর এজেন্ট ফ্রাঙ্ক বাটন (আলফ্রেড মলিনা) হিসেবে পরিচয় দেয়। ফ্রাঙ্ক নাথানকে অপেক্ষা করতে বলে; কিন্তু সেখানে উপস্থিত হয় ড. বেনেট। সে জানায়, ফ্রাঙ্ককে বিশ্বাস করা উচিত হবে না। অনেক বছর আগে নাথানের আসল বাবা সিআইএ এজেন্ট মার্টিন বিশ্বাসঘাতক এজেন্টদের তালিকা চুরি করেছিল ভিক্টরের কাছ থেকে। মার্টিনকে খুঁজে পেতেই ওয়েবসাইটটি তৈরি করে ভিক্টর। বেনেট তাদের ভার্জিনিয়ার একটি সেফ হাউসের ঠিকানা দিয়ে সেখানে যেতে বলে। এরই মধ্যে তাদের পিছু ধাওয়া করে ভিক্টর ও ফ্রাঙ্কের লোকজন।
এমনই এক গল্প নিয়ে গেল সপ্তাহেই মুক্তি পেল 'অ্যাবডাকশন' ছবিটি। অ্যাকশনধর্মী এই থ্রিলার ছবিতে প্রথমবারের মতো প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন 'টোয়ালাইট' খ্যাত টেইলর লটনার। তাঁকে বড় চরিত্রে দেখার খুব সাধ ছিল যাদের, সম্ভবত এবার তাদের সেই আশা পূর্ণতা পাবে। ছবির পরিচালক জন সিঙ্গেলটন এ ক্ষেত্রে মুনশিয়ানার পরিচয় দেখাতে পারেননি।
রোটেন টমেটোজ ওয়েবসাইটে এ ছবি সম্পর্কে বলা হয়েছে, ছবিতে যতটা ভায়োলেন্স, মারামারি এবং হত্যার দৃশ্য আছে, প্রকৃতপক্ষে ছবির কাহিনী ও চিত্রনাট্য ততটা গভীর নয়। বরং কিছু অ্যাকশন দৃশ্য অনেকটা জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার মতো। অথবা এমনও হতে পারে, চিত্রনাট্যটি পর্দায় ফুটিয়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছেন পরিচালক।
No comments