সাগর থেকে ফের উৎক্ষেপণ শুরু ‘সি লঞ্চের’
তেল উত্তোলন রিগকে রূপান্তর করে মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র বানানো প্রতিষ্ঠান ‘সি লঞ্চ’ নতুন করে কর্মকাণ্ড শুরু করেছে। দেনার কারণে গত বছর দেউলিয়া হতে বসা প্রতিষ্ঠানটি গত শনিবার আবার মহাশূন্যে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে।
সি লঞ্চ তাদের প্রশান্ত মহাসাগরের ভাসমান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউটেলস্যাট নির্মিত ওই কৃত্রিম উপগ্রহ কক্ষপথের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ করে। কৃত্রিম উপগ্রহটি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় টেলিভিশন অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে।
২০০৭ সালে রকেট উৎক্ষেপণে ব্যর্থতার পর সি লঞ্চের কাজ পাওয়া প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে যায়। এতে ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়ে তারা।
সি লঞ্চের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের বার্নে হলেও এর ভাসমান উৎক্ষেপণকেন্দ্র এবং একটি নিয়ন্ত্রণ জাহাজ অবস্থান করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
রুশ নেতৃত্বাধীন একটি কনসোর্টিয়ামের মালিকানাধীন সি লঞ্চ এখনো আগের সেই রুশ-ইউক্রেনীয় জেনিথ-৩এসএল যান ব্যবহার করছে। ২০০৭ সালের দুর্ঘটনা ছাড়া এর নির্ভরযোগ্যতার সার্বিক রেকর্ড ভালো।
সি লঞ্চ তাদের প্রশান্ত মহাসাগরের ভাসমান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ফ্রান্সভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইউটেলস্যাট নির্মিত ওই কৃত্রিম উপগ্রহ কক্ষপথের উদ্দেশে উৎক্ষেপণ করে। কৃত্রিম উপগ্রহটি মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় টেলিভিশন অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে।
২০০৭ সালে রকেট উৎক্ষেপণে ব্যর্থতার পর সি লঞ্চের কাজ পাওয়া প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে যায়। এতে ঋণে জর্জরিত হয়ে পড়ে তারা।
সি লঞ্চের সদর দপ্তর সুইজারল্যান্ডের বার্নে হলেও এর ভাসমান উৎক্ষেপণকেন্দ্র এবং একটি নিয়ন্ত্রণ জাহাজ অবস্থান করে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়।
রুশ নেতৃত্বাধীন একটি কনসোর্টিয়ামের মালিকানাধীন সি লঞ্চ এখনো আগের সেই রুশ-ইউক্রেনীয় জেনিথ-৩এসএল যান ব্যবহার করছে। ২০০৭ সালের দুর্ঘটনা ছাড়া এর নির্ভরযোগ্যতার সার্বিক রেকর্ড ভালো।
No comments