আন্তসীমান্ত আগ্রাসনের সমুচিত জবাব দেওয়া হবে
পাকিস্তানের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার জন্য গতকাল রোববার শীর্ষ সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বিশেষ বৈঠক করেছেন দেশটির ক্ষমতাধর সেনাপ্রধান জেনারেল আশফাক কায়ানি।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কে যে টানাপোড়েন চলছে তা নিয়ে আলোচনা হয় এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের যাবতীয় অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করা হয়।
কয়েক ঘণ্টা ধরে চলা ওই বৈঠকে দেশের নিরাপত্তার বিষয়টিই সবেচেয়ে গুরুত্ব পায়। একই সঙ্গে যেকোনো আন্তসীমান্ত আগ্রাসনের সমুচিত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাগ্যুদ্ধ বাড়তে থাকায় এই বিশেষ বৈঠক করলেন সেনাপ্রধান।
সম্প্রতি মার্কিন দূতাবাসে এবং কাবুলে অন্যান্য স্থাপনায় হামলার সঙ্গে জঙ্গি গ্রুপ হাক্কানি জড়িত বলে অভিযোগ করেছে ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এই গ্রুপটিকে সহযোগিতা করছে।
গতকাল সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেনাপ্রধান জেনারেল কায়ানি এতে সভাপতিত্ব করবেন।
ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ এবং রয়েল কলেজ অব ডিফেন্স স্টাডিজে বক্তৃতা করার জন্য গতকাল রাতে লন্ডনের উদ্দেশে দেশ ত্যাগ করার কথা ছিল সেনাপ্রধান কায়ানির।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ও বর্তমানে নিরাপত্তা-বিশ্লেষক তালাত মাসুদ বলেন, ‘সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে সেনাপ্রধানের এই বৈঠক থেকে বোঝা যাচ্ছে, সংকট কতটা ঘনীভূত হয়েছে।’
মার্কিন বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের কমান্ডার জেনারেল জেমস এন মাত্তিসের সঙ্গে বৈঠকের এক দিন পরই গতকাল সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করলেন কায়ানি। তবে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল আতাহার আব্বাস জানিয়েছেন, এই দুই বৈঠকের মধ্যে কোনো যোগসূত্র নেই।
সিএনএন টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আতাহার আব্বাস স্বীকার করেন, হাক্কানি গ্রুপের সঙ্গে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) যোগাযোগ আছে। তবে তার অর্থ এই নয় যে আইএসআই হাক্কানিকে সহযোগিতা করছে।
আতাহার আব্বাস বলেন, ‘ভালো কিছুর জন্য...যেকোনো গোয়েন্দা সংস্থা যেকোনো বিরোধী গ্রুপ বা সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চাইবে।’ তবে এ ধরনের যোগাযোগের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং মিত্রদের বিরুদ্ধে কোনো সংগঠনকে সহযোগিতা করার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে বলে তিনি জানান।
মার্কিন বাহিনীর বিদায়ী জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন গত বৃহস্পতিবার সিনেটে বলেন, হাক্কানি জঙ্গি গ্রুপ আইএসআইয়ের ‘যথার্থ এক শাখা।’
২০০১ সালে পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে যোগ দেওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এত বড় অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্র কখনো করেনি।
বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কে যে টানাপোড়েন চলছে তা নিয়ে আলোচনা হয় এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের যাবতীয় অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করা হয়।
কয়েক ঘণ্টা ধরে চলা ওই বৈঠকে দেশের নিরাপত্তার বিষয়টিই সবেচেয়ে গুরুত্ব পায়। একই সঙ্গে যেকোনো আন্তসীমান্ত আগ্রাসনের সমুচিত জবাব দেওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।
সেনাবাহিনী সূত্র জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাগ্যুদ্ধ বাড়তে থাকায় এই বিশেষ বৈঠক করলেন সেনাপ্রধান।
সম্প্রতি মার্কিন দূতাবাসে এবং কাবুলে অন্যান্য স্থাপনায় হামলার সঙ্গে জঙ্গি গ্রুপ হাক্কানি জড়িত বলে অভিযোগ করেছে ওয়াশিংটন। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এই গ্রুপটিকে সহযোগিতা করছে।
গতকাল সেনাবাহিনীর এক বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যালোচনার জন্য এই বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেনাপ্রধান জেনারেল কায়ানি এতে সভাপতিত্ব করবেন।
ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ এবং রয়েল কলেজ অব ডিফেন্স স্টাডিজে বক্তৃতা করার জন্য গতকাল রাতে লন্ডনের উদ্দেশে দেশ ত্যাগ করার কথা ছিল সেনাপ্রধান কায়ানির।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ও বর্তমানে নিরাপত্তা-বিশ্লেষক তালাত মাসুদ বলেন, ‘সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে সেনাপ্রধানের এই বৈঠক থেকে বোঝা যাচ্ছে, সংকট কতটা ঘনীভূত হয়েছে।’
মার্কিন বাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের কমান্ডার জেনারেল জেমস এন মাত্তিসের সঙ্গে বৈঠকের এক দিন পরই গতকাল সেনা কমান্ডারদের সঙ্গে বৈঠক করলেন কায়ানি। তবে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল আতাহার আব্বাস জানিয়েছেন, এই দুই বৈঠকের মধ্যে কোনো যোগসূত্র নেই।
সিএনএন টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আতাহার আব্বাস স্বীকার করেন, হাক্কানি গ্রুপের সঙ্গে সেনা গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) যোগাযোগ আছে। তবে তার অর্থ এই নয় যে আইএসআই হাক্কানিকে সহযোগিতা করছে।
আতাহার আব্বাস বলেন, ‘ভালো কিছুর জন্য...যেকোনো গোয়েন্দা সংস্থা যেকোনো বিরোধী গ্রুপ বা সন্ত্রাসী সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চাইবে।’ তবে এ ধরনের যোগাযোগের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং মিত্রদের বিরুদ্ধে কোনো সংগঠনকে সহযোগিতা করার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য আছে বলে তিনি জানান।
মার্কিন বাহিনীর বিদায়ী জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন গত বৃহস্পতিবার সিনেটে বলেন, হাক্কানি জঙ্গি গ্রুপ আইএসআইয়ের ‘যথার্থ এক শাখা।’
২০০১ সালে পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে যোগ দেওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এত বড় অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্র কখনো করেনি।
No comments